জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ফাউন্ডেশন ডিগ্রী কলেজের পরিচালক এবং বাংলাদেশ সুপ্রীম কোটের এডভোকেট ড.খন্দকার মারুফ হোসেন বলেছেন,শিক্ষার মান উন্নয়নে দাউদকান্দিতে ২টি বেসরকারি কলেজ,২টি মাদ্রাসা ও ৩টি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন বলেই দাউদকান্দি'র মাটিতে ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেনের অবদান স্বরণীয় হয়ে থাকবে শনিবার(২১ জুন) দুপুরে দাউদকান্দি পৌরসদরের ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ডিগ্রী কলেজের ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষ্যে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন৷

অত্র কলেজের সহকারী অধ্যাপক আনোয়ার জাহিদের সঞ্চালণায় ও ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন,অত্র কলেজের সদস্য ও পৌর বিএনপি আহবায়ক নূর মোহাম্মদ সেলিম সরকার,জুরানপুর আর্দশ ডিগ্রী কলেজের সভাপতি ও উপজেলা বিএনপি আহবায়ক এমএ লতিফ ভূঁইয়া,যুগ্ন-আহবায়ক জসিম উদ্দিন আহমেদ,উপজেলা বিএনপি'র সদস্য সচিব ভিপি জাহাঙ্গীর আলম,দাউদকান্দি আর্দশ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও উপজেলা বিএনপি'র যুগ্ন-আহবায়ক এম এ সাত্তার,জেলা যুবদলের সভাপতি শাহাবুদ্দিন ভূঁইয়া ও ৫নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও পৌর বিএনপি'র যুগ্ন-আহবায়ক বিল্লাল হোসেন খন্দকার সুমন প্রমূখ৷

খন্দকার মারুফ হোসেন বলেন,এদেশের শিক্ষার অঙ্গনে অবদান রাখতে পারবেন বলেই ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন রাজনীতিতে সরাসরি আসার কারনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদত্যাগ করার ফলে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত হয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী হন৷

তিনি আরো বলেন,সে সময়ে দাউদকান্দির গৌরীপুর মুন্সী ফজলুল রহমান সরকারি ডিগ্রী কলেজ ও হাসানপুর শহীদ নজরুল সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছিল কিন্তু সরকারি কলেজ বিদায় আপ্রান চেষ্ঠা করেও তেমন কোন উন্নয়ন করতে পারেননি৷পরে আবারও ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর ইলিয়টগঞ্জে ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ফাউন্ডশন ডিগ্রী কলেজ এবং পৌরসদরে ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন৷যার ফলে প্রতি বছর এই দুটি কলেজ থেকে শতভাগ পাশ করছে শিক্ষার্থীরা৷যাতে করে এ শিক্ষার মান সব সময় ধরতে রাখতে পারে সেজন্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি আহবান জানান তিনি৷