চট্রগ্রাম বাঁশখালী থানার সেকেন্ড অফিসার জনাব মোঃ আরিফ হোসেন। সেকেন্ড অফিসারের দায়িত্ব পেয়ে দক্ষতা, মার্জিত, সুন্দর ব্যবহার ও জনমুখী কর্মকাণ্ডের প্রশংসায় ভাসছেন, বাঁশখালী থানার সেকেন্ড অফিসার জনাব মো: আরিফ হোসেন ।তিনি বাঁশখালী থানায় সেকেন্ড দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই মানুষের সাথে সুন্দর আচরণ ও যে কোন সমস্যা সহজে সমাধান করে দিয়ে প্রশংসিত হচ্ছে বাঁশখালীবাসীর কাছে।মূলত বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন ধরনের দাগি আসামি গ্রেফতার করে সাধারণ মানুষের মনে স্বস্তিও ফিরিয়ে দিচ্ছে।দায়িত্ব নেওয়ার পর হতে মাদক কারবারী, চোর ডাকাত সহ অপরাধীদের আতংক হয়ে সাধারণ জনগনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সেকেন্ড অফিসার জনাব আরিফ হোসেন ।তিনি বাঁশখালী থানার সেকেন্ড অফিসার হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই সাধারণ জনগণের সেবা কিভাবে নিশ্চিত করা যায় এ ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন। এবং সাধারণ মানুষদের সেবা দিতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।জানা যায় যে, সেকেন্ড অফিসার আরিফ হোসেন যে কোনো ধরনের অপরাধী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে কোনরকম আপস করেন না।এবং কোন সাধারণ মানুষকে হায়রাণিও করেনা। পুলিশ এবং জনগণের মাঝে দূরত্ব ঘোচাতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।ওনার অফিস সাধারণ মানুষদের জন্য উম্মুক্ত করে দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য সেবা সহজ করে দিয়ে,পুলিশের রুমে ঢুকতে যে অনুমতি নিতে হয় সেই প্রথার বিলুপ্তি করে দিয়েছেন।মানুষের সাথে সুন্দর আচরণ জনমুখী এ ধরনের কর্মকাণ্ডে পুলিশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে পুলিশ এবং জনগনের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করবে মনে করেন সাধারণ মানুষ। ।থানায় সেবা নিতে আসা জনগণের যাতে কোন ধরনের ভোগান্তি না হয় সে ব্যাপারে তিনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।এবং তিনি বিভিন্নভাবে বাঁশখালীর মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।সেকেন্ড অফিসার নিজেই জনগণের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে সমাধান করে দেন। এবং বাঁশখালী থানায় কোন ধরনের চুরি ডাকাতি না হয় যে ব্যাপারে তিনি নিজে সজাগ থেকে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে টহল দেয়।তাছাড়াও সেকেন্ড অফিসার মো: আরিফ হোসেন নিজেই ওয়ারেন্ট তামিল, মাদকউদ্ধার সহ বিভিন্ন অপরাধ সম্পর্কে মানুষকে বুঝিয়ে সচেতনতা সহ পুলিশের বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম চালান।বাঁশখালী থানায় সেবা নিতে আসা এক ব্যক্তি এ প্রতিবেদক কে বলেন যে,আমি গত কয়েক বছর আগে আমার পারিবারিক সমস্যা নিয়ে থানায় এসেছিলাম।তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলাম মানুষ যেন কখনো থানায় না আসে।কিন্তু এবার থানায় এসে যা দেখলাম,তাতে আমি রীতিমতো হতবাক। বাঁশখালী থানার ওসি সাহেব ও সেকেন্ড অফিসা সাহেব যেভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছে সেভাবে সেবা যদি সারা বাংলাদেশে দেওয়া হয় তাহলে পুলিশ আর জনগণের মধ্যে কোন দ্বন্দ্ব থাকবে না। সেকেন্ড অফিসার আরিফ হোসেন বলেন যে,আমি মূলত প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী। জনগনকে সেবা দেওয়াই আমার কাজ আর আমি যা করছি তা আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব থেকেই করছি।আমি চাই আমার থানায় এসে যেন কোনো মানুষ কষ্ট না পায়, জনগণের সেবা দেওয়াই আমার মূল লক্ষ্য পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি করতে চেষ্টা করি। এ ব্যাপারে সবার আন্তরিক সহযোগিতা ও দোয়া কাম্য।
Editor and Publisher : Ariful Islam
Address: Nikunja-2, Road No. 1/A Cemetery Road, Dhaka
Call: 8809639113691
E-mail: Ajkerkhobur@gmail.com
@2025 | Ajker-Khobor.com