মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জের সি এন জি স্টেশনে প্রতিনিয়ত চলছে প্রচুর সি এন জি!তারই ধারাবাহিকতায় সিএনজি চালকদের প্রতিদিনই স্টেশনে সিরিয়াল দিতে হয় যাত্রীর জন্য। তবে উল্লেখ্য যে প্রতিদিনই একজন সি এন জি চালক ঐ সিরিয়াল অমান্য করেন!এবং প্রতিদিনের ন্যায় আজকে ও সেই চালক সিরিয়াল অমান্য করে যাত্রী নেন! এবং ঐ সি এন জিতেই যাত্রী হিসেবে ছিলেন আগষ্ট এর পর জন্ম নেয়া সমন্বয়ক।সিরিয়াল মেইনটেইন করা শ্রমিক কালাম তখন সি এন জি চালক কে বাধা দিলে,ঐ সমন্বয়ক এসে গরম মেজাজ দেখায়!তখন কালাম বলে  ❝ভাই আপনি যাত্রী!আপনার সাথে কোন কথা নাই,আপনাদের তাড়া থাকলে সিরিয়াল এর গাড়িতে উঠুন,এইটা সিরিয়াল ছাড়া গাড়ি❞ এই কথা বলা মাত্রই সমন্বয়করা স্থানীয় ব্যবসায়িক (মামুন-সদস্য সচিব,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন,মুরাদনগর) কে ফোন দিয়ে আনে,এবং চালক দের সাথে এক পর্যায়ে মারামারিতে লিপ্ত হয়!পরে সমন্বয়ক পাওয়ারে শ্রমিক কালাম কে গ্রেপ্তার করিয়ে থানায় পাঠানো হয়।

এমতাবস্থায় সি এন জি চালকগন ও স্থানীয়রা একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ জানায় ও থানার সামনে শ্রমিক কালামের মুক্তির পক্ষে স্লোগান তুলে!পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিগণ থানায় গেলেও আসেনি সমন্বয়করা!পরে তারাবি নামাজ পড়ার জন্য গণ্যমান্য ব্যাক্তিরা চলে আসলে,উপস্থিত হয় সমন্বয়করা!এবং এক পর্যায়ে সাধারণ জনতা ও চালক দের সাথে বাকবতিন্ডার সময়

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়ার ফুফাতো ভাই এডভোকেট ওবাইদুল(আহবায়ক, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, মুরাদনগর) ও মামুন(সদস্য সচিব,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন) শ্রমিক কালামের ছোট ভাইকে ওসির সামনেই কিল ঘুষি দিতে থাকে!

এমতাবস্থায় সাধারণ জনতা ও চালকরা ক্ষিপ্ত হয়ে আগষ্ট এর পর জন্ম নেয়া কথিত সমন্বয়ক দের গণধোলাই দিলে, ওসির সহযোগিতায় ওরা থানা থেকে পালিয়ে যায়!পরবর্তীতে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

মুরাদনগরের অপমার জনতার দাবী বর্তমান ছাত্র আন্দোলনের কমিটিতে মুরাদনগরে ৭০% ই ছাত্রলীগ।এর অসংখ্য প্রমান আছে বলে ও দাবী করেন।তাছাড়া সমন্বয়ক মামুন কে বিডিও ফ্রুটেজে থানার ভিতর হ্যান্ড মাইক নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করতে দেখা যায়।পরবর্তীতে খোজ নিয়ে জানা যায় সে আসলে ছাত্র নয়, তার ছাত্রত্ব শেষ বহু আগেই!এখন সে ব্যবসায় নিয়োজিত।অথচ সমন্বয়ক কমিটির সদস্য সচিব!

শুধু তাই নয়, ৫ ই আগষ্ট এর পর এই মামুন সমন্বয়ক পাওয়ারে এক ব্যাবসায়িক কে তার দোকানে মারধর করেন।সি সি টিবি ফ্রুটেজ সহ মামলা করলেও পায় নি বিচার!

এখন কথিত সমন্বয়ক রা আজকের এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সাধারণ জনতা ও চালকদের চাদাবাজ বলে দাবী করছেন!অনেক টা শাক দিয়ে মাছ ডাকার মতো!