০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদ গড়ে তোলার আহবান

দেশ বাঁচাও,নদী বাঁচাও,বাঁচাও বাংলাদেশ স্লোগানে বাংলাদেশ জাতীয় প্রেস ক্লাবের, জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ,মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা লংমার্চ স্মরণে গণসমাবেশ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও  আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র এর সহায়তায় এক গোলটেবিল বৈঠক এর আয়োজন করা হয়। আয়োজিত :গোলটেবিল বৈঠকে,প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন : মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, সাবেক পানি সম্পদ মন্ত্রী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন :অধ্যাপক জসিম উদ্দিন আহমাদ সাবেক ভিসি, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রধান উপদেষ্টা আই এফ সি বাংলাদেশ । রুহুল কবির রিজভী আহমেদ সিনিয়র যুগ্ম- মহাসচিব, বিএনপি। প্রকৌশলী আ ন হ আকতার, পানি বিশেষজ্ঞ। সৈয়দ টিপু সুলতান চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি আইএফসি, নিউইয়র্ক। ব্রিঃ জেঃ হাসান নাসির (অবঃ), ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষক ও আরো অনেকে। দেশ বাঁচাও,নদী বাঁচাও,বাঁচাও বাংলাদেশ স্লোগানে বাংলাদেশ জাতীয় প্রেস ক্লাবের, জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ,মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা লংমার্চ স্মরণে গণসমাবেশ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও  আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র এর সহায়তায় এক গোলটেবিল বৈঠক এর সভাপতিত্ব করেন: মোস্তফা কামাল মজুমদার ,সভাপতি আইএফসি বাংলাদেশ।ঢাকা, ১৩ মে ২০২৫: আজ মংগলবার ভারতীয় পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সর্বত্র তুমুল প্রতিবাদ গড়ে তোলার আহবান জানানো হয়। ১৯৭৬ সালের ১৬ মে মওলানা ভাসানী আযোজিত ফারাক্কা লংমার্চ স্মরণে আযোজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এই আহবান জানান। লক্ষ জনতার ঐ সফর লংমার্চ দরের নম্বর ১৯৭৭ সালের গংগা পানি বণ্টন চুক্তি গ্যারান্টি ক্লজসহ সম্পাদনে সহায়ক হয়েছিল।আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি), নিউইয়র্কের সহায়তায় বাংলাদেশ ফারাক্কা কমিটি এ গোলটেবিল বৈঠকের আযোজন করে।বক্তাগন পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যে নদী বাচাঁও,দেশ বাচাঁও,বাচাঁও বাংলাদেশ শীর্ষক  ১৬ মে মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা লংমার্চ দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, তারিখ – ১৬ মে শুক্রবার, সময় – বিকেল ৩-০০ টায় আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও  আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র এর সহায়তায় সর্বদলীয় লংমার্চ দিবস সমাবেশের ডাক দেন। সর্বদলীয় লংমার্চ দিবস সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন: ফারাক্কা লংমার্চের বীরসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ। সর্বদলীয় সমাবেশে দলে দলে যোগ দেয়ার লংমার্চ দিবসের ডাক দিয়ে বলেছে : “স্বৈরাচারের রেখে যাওয়া গোলামী চুক্তি প্রত্যাখান কর, জাতিসংঘের তদারকিতে গ্যারান্টি-ক্লজ যুক্ত গংগা চুক্তি কায়েম কর,পরিবেশ-বান্ধব তিস্তা চুক্তি সই কর, মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন কর,বাদ বাকী ৫২ নদীর সার্বিক চুক্তি কর, পরিবেশ-ভিত্তিক প্রবাহ চালু কর”। তারা আওয়াজ তুলে বলেছে :“অভিন্ন নদীর উজানে বাঁধ, বাংলাদেশের মরণ ফাঁদ।প্রবাহ শুকিয়ে মরে নদী, ধেয়ে আসে মরুভূমি।প্লাবন ভূমে নেই প্লাবন, শাপলা, শালুক, মাছ বিলীন”।১৬মে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আযোজিত জাতীয় গণ সমাবেশ সফল করার জন্য সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহবান জানান।উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তারা গংগার পানি চুক্তি গ্যারান্টিসহ নবায়ন, তিস্তা চুক্তি সম্পাদন, ডিত্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও বাদবাকি ৫২ যৌথ নদীর সার্বিক ব্যবস্থাপনা চুক্তির জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উদ্যোগ গ্রহনের জন্য অন্তবর্তি সরকারকে আহবান জানান।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

মাদারীপুরে মুখোমুখি বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ,২ শিশুসহ আহত অন্তত ১০

পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদ গড়ে তোলার আহবান

পোস্ট হয়েছেঃ ১২:৫৮:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

দেশ বাঁচাও,নদী বাঁচাও,বাঁচাও বাংলাদেশ স্লোগানে বাংলাদেশ জাতীয় প্রেস ক্লাবের, জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ,মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা লংমার্চ স্মরণে গণসমাবেশ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও  আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র এর সহায়তায় এক গোলটেবিল বৈঠক এর আয়োজন করা হয়। আয়োজিত :গোলটেবিল বৈঠকে,প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন : মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, সাবেক পানি সম্পদ মন্ত্রী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন :অধ্যাপক জসিম উদ্দিন আহমাদ সাবেক ভিসি, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রধান উপদেষ্টা আই এফ সি বাংলাদেশ । রুহুল কবির রিজভী আহমেদ সিনিয়র যুগ্ম- মহাসচিব, বিএনপি। প্রকৌশলী আ ন হ আকতার, পানি বিশেষজ্ঞ। সৈয়দ টিপু সুলতান চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি আইএফসি, নিউইয়র্ক। ব্রিঃ জেঃ হাসান নাসির (অবঃ), ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষক ও আরো অনেকে। দেশ বাঁচাও,নদী বাঁচাও,বাঁচাও বাংলাদেশ স্লোগানে বাংলাদেশ জাতীয় প্রেস ক্লাবের, জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ,মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা লংমার্চ স্মরণে গণসমাবেশ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও  আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র এর সহায়তায় এক গোলটেবিল বৈঠক এর সভাপতিত্ব করেন: মোস্তফা কামাল মজুমদার ,সভাপতি আইএফসি বাংলাদেশ।ঢাকা, ১৩ মে ২০২৫: আজ মংগলবার ভারতীয় পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সর্বত্র তুমুল প্রতিবাদ গড়ে তোলার আহবান জানানো হয়। ১৯৭৬ সালের ১৬ মে মওলানা ভাসানী আযোজিত ফারাক্কা লংমার্চ স্মরণে আযোজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এই আহবান জানান। লক্ষ জনতার ঐ সফর লংমার্চ দরের নম্বর ১৯৭৭ সালের গংগা পানি বণ্টন চুক্তি গ্যারান্টি ক্লজসহ সম্পাদনে সহায়ক হয়েছিল।আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি), নিউইয়র্কের সহায়তায় বাংলাদেশ ফারাক্কা কমিটি এ গোলটেবিল বৈঠকের আযোজন করে।বক্তাগন পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যে নদী বাচাঁও,দেশ বাচাঁও,বাচাঁও বাংলাদেশ শীর্ষক  ১৬ মে মওলানা ভাসানীর ফারাক্কা লংমার্চ দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, তারিখ – ১৬ মে শুক্রবার, সময় – বিকেল ৩-০০ টায় আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও  আন্তর্জাতিক ফারাক্কা কমিটি (আইএফসি) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র এর সহায়তায় সর্বদলীয় লংমার্চ দিবস সমাবেশের ডাক দেন। সর্বদলীয় লংমার্চ দিবস সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন: ফারাক্কা লংমার্চের বীরসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ। সর্বদলীয় সমাবেশে দলে দলে যোগ দেয়ার লংমার্চ দিবসের ডাক দিয়ে বলেছে : “স্বৈরাচারের রেখে যাওয়া গোলামী চুক্তি প্রত্যাখান কর, জাতিসংঘের তদারকিতে গ্যারান্টি-ক্লজ যুক্ত গংগা চুক্তি কায়েম কর,পরিবেশ-বান্ধব তিস্তা চুক্তি সই কর, মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন কর,বাদ বাকী ৫২ নদীর সার্বিক চুক্তি কর, পরিবেশ-ভিত্তিক প্রবাহ চালু কর”। তারা আওয়াজ তুলে বলেছে :“অভিন্ন নদীর উজানে বাঁধ, বাংলাদেশের মরণ ফাঁদ।প্রবাহ শুকিয়ে মরে নদী, ধেয়ে আসে মরুভূমি।প্লাবন ভূমে নেই প্লাবন, শাপলা, শালুক, মাছ বিলীন”।১৬মে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আযোজিত জাতীয় গণ সমাবেশ সফল করার জন্য সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহবান জানান।উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তারা গংগার পানি চুক্তি গ্যারান্টিসহ নবায়ন, তিস্তা চুক্তি সম্পাদন, ডিত্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও বাদবাকি ৫২ যৌথ নদীর সার্বিক ব্যবস্থাপনা চুক্তির জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উদ্যোগ গ্রহনের জন্য অন্তবর্তি সরকারকে আহবান জানান।