
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সেই ইউপি চেয়ারম্যান মো. মন্জু মিয়ার বিরুদ্ধে এবার অনাস্থা এনেছেন তারই পরিষদের ৮ সদস্য। ইউপি চেয়ারম্যানের বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান সংরক্ষিত নারী ও ইউপি সদস্যগণ। মো. মন্জু মিয়া উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। গতকাল বুধবার দুপুর ১ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজ কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গত মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক বরাবরে পত্র প্রেরণ করাও হয়েছে। আর এটা একটা অফিসিয়াল নিয়ম। অনাস্থা জানানো ৮ সদস্যরা হলেন, ওই ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড সদস্য খুরশিদ জাহান, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. চান মিয়া, ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হাবিজার রহমান, ৫ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. দেলদার হোসেন, ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আমজাদ হোসেন, ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মো. হাবিজার রহমান, সংরক্ষিত নারী সদস্য (১-২-৩) মোছাঃ নুর জাহান বেগম এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য (৭-৮-৯) মোছাঃ মোর্শেদা বেগম। উল্লেখ্য, সরকারি বরাদ্দের চাল আত্মসাতের উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন গুদামজাত করণ ও যথা সময়ে বিতরণ না করার অপরাধে গত ২০ এপ্রিল ওই ইউপি চেয়ারম্যান মো মনজু মিয়াকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌহিদ এলাহী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এ সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সেই ইউপি চেয়ারম্যান মো. মন্জু মিয়ার বিরুদ্ধে এবার অনাস্থা এনেছেন তারই পরিষদের ৮ সদস্য। ইউপি চেয়ারম্যানের বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান সংরক্ষিত নারী ও ইউপি সদস্যগণ। মো. মন্জু মিয়া উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। গতকাল বুধবার দুপুর ১ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজ কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গত মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক বরাবরে পত্র প্রেরণ করাও হয়েছে। আর এটা একটা অফিসিয়াল নিয়ম। অনাস্থা জানানো ৮ সদস্যরা হলেন, ওই ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড সদস্য খুরশিদ জাহান, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. চান মিয়া, ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হাবিজার রহমান, ৫ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. দেলদার হোসেন, ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আমজাদ হোসেন, ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মো. হাবিজার রহমান, সংরক্ষিত নারী সদস্য (১-২-৩) মোছাঃ নুর জাহান বেগম এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য (৭-৮-৯) মোছাঃ মোর্শেদা বেগম। উল্লেখ্য, সরকারি বরাদ্দের চাল আত্মসাতের উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন গুদামজাত করণ ও যথা সময়ে বিতরণ না করার অপরাধে গত ২০ এপ্রিল ওই ইউপি চেয়ারম্যান মো মনজু মিয়াকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌহিদ এলাহী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এ সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ, মামলায় আটক সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ে করার কথা বলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ মামলায় মো. নুর নবী (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। মো. নুর নবী পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড হুড়াভায়াখা গ্রামের মৃত মো. আশরাফ আলী আকন্দ ওরফে ঢোপল এর ছেলে। গতকাল বুধবার বিকেল ৩ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো আবদুল হাকিম আজাদ। তিনি বলেন, এ-র আগে গত মঙ্গলবার রাতে ওই ধর্ষিতা থানায় এসে মামলা করেন। এরপর রাতেই ধর্ষণের অভিযোগে মো. নুর নবীকে আটক করা হয়। মামলার এজাহার ও স্থানীয়দের সাথে বলে জানা যায়, তারিখটা ছিলো ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর। ওইদিন বিকেলে ১৪ বছর বয়সের প্রতিবন্ধী মেয়েটি খেলছিলেন স্থানীয় পশ্চিম হুড়াভায়াখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে। এ সময় নুর নবী মেয়েটির কাছে আসেন এবং বিয়ে করে গরু ও টাকা দিবেন বলে লোভ দেখায়। পরে পাশ্ববর্তী ইট ভাটার কাছে থাকা একটি পুকুরে নিয়ে যায় এবং মেয়েটির তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন। তখন থেকেই নুর নবী মেয়েটিকে তার বাড়িতে নিয়ে যেতো এবং ধর্ষণ করতো। সর্বশেষ গত মাসের ২৫ তারিখেও প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন নুর নবী। এর কয়েকদিন পরে হঠাৎ একদিন মেয়েটিকে গোসল করতে দেখেন তার মামি। তার শরীর অস্বাভাবিক দেখায় পরে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মেয়েটি সন্তান সম্ভাবনা মা বলে জানান চিকিৎসক পরীক্ষা শেষে। ধর্ষকের সাথে প্রতিবন্ধী মেয়েটির সম্পর্ক ছিলো প্রতিবেশী মামা-ভাগ্মি। ধর্ষিতা, তার মা ও বাবা ৩ জনেই প্রতিবন্ধী। তারা সকলে রিক্সা চালক নানা মো. আবদুল হান্নান মিয়ার বাড়িতে থাকেন। হান্নান মিয়া ধর্ষক নুর নবীর প্রতিবেশী। ধর্ষিতার বাবার নাম মো. আব্দুস ছালাম ওরফে ভুটু। অভিযুক্ত নুর নবীর স্ত্রী ছিলো না। গত কয়েকদিন আগে তড়িঘড়ি করে সে বিয়ে করেছেন বলেও জানান এলাকাবাসী।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ, মামলায় আটক সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ে করার কথা বলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ মামলায় মো. নুর নবী (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। মো. নুর নবী পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড হুড়াভায়াখা গ্রামের মৃত মো. আশরাফ আলী আকন্দ ওরফে ঢোপল এর ছেলে। গতকাল বুধবার বিকেল ৩ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো আবদুল হাকিম আজাদ। তিনি বলেন, এ-র আগে গত মঙ্গলবার রাতে ওই ধর্ষিতা থানায় এসে মামলা করেন। এরপর রাতেই ধর্ষণের অভিযোগে মো. নুর নবীকে আটক করা হয়। মামলার এজাহার ও স্থানীয়দের সাথে বলে জানা যায়, তারিখটা ছিলো ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর। ওইদিন বিকেলে ১৪ বছর বয়সের প্রতিবন্ধী মেয়েটি খেলছিলেন স্থানীয় পশ্চিম হুড়াভায়াখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে। এ সময় নুর নবী মেয়েটির কাছে আসেন এবং বিয়ে করে গরু ও টাকা দিবেন বলে লোভ দেখায়। পরে পাশ্ববর্তী ইট ভাটার কাছে থাকা একটি পুকুরে নিয়ে যায় এবং মেয়েটির তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন। তখন থেকেই নুর নবী মেয়েটিকে তার বাড়িতে নিয়ে যেতো এবং ধর্ষণ করতো। সর্বশেষ গত মাসের ২৫ তারিখেও প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন নুর নবী। এর কয়েকদিন পরে হঠাৎ একদিন মেয়েটিকে গোসল করতে দেখেন তার মামি। তার শরীর অস্বাভাবিক দেখায় পরে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মেয়েটি সন্তান সম্ভাবনা মা বলে জানান চিকিৎসক পরীক্ষা শেষে। ধর্ষকের সাথে প্রতিবন্ধী মেয়েটির সম্পর্ক ছিলো প্রতিবেশী মামা-ভাগ্মি। ধর্ষিতা, তার মা ও বাবা ৩ জনেই প্রতিবন্ধী। তারা সকলে রিক্সা চালক নানা মো. আবদুল হান্নান মিয়ার বাড়িতে থাকেন। হান্নান মিয়া ধর্ষক নুর নবীর প্রতিবেশী। ধর্ষিতার বাবার নাম মো. আব্দুস ছালাম ওরফে ভুটু। অভিযুক্ত নুর নবীর স্ত্রী ছিলো না। গত কয়েকদিন আগে তড়িঘড়ি করে সে বিয়ে করেছেন বলেও জানান এলাকাবাসী।
ট ইউ পি সদস্য
এবার অনাস্থা এনেছেন তারই পরিষদের ৮ সদস্য। ইউপি চেয়ারম্যানের বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান সংরক্ষিত নারী ও ইউপি সদস্যগণ। মো. মন্জু মিয়া উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। আজ বুধবার দুপুর ১ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজ কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গত মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক বরাবরে পত্র প্রেরণ করাও হয়েছে। আর এটা একটা অফিসিয়াল নিয়ম। অনাস্থা জানানো ৮ সদস্যরা হলেন, ওই ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড সদস্য খুরশিদ জাহান, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. চান মিয়া, ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হাবিজার রহমান, ৫ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. দেলদার হোসেন, ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আমজাদ হোসেন, ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মো. হাবিজার রহমান, সংরক্ষিত নারী সদস্য (১-২-৩) মোছাঃ নুর জাহান বেগম এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য (৭-৮-৯) মোছাঃ মোর্শেদা বেগম। উল্লেখ্য, সরকারি বরাদ্দের চাল আত্মসাতের উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন গুদামজাত করণ ও যথা সময়ে বিতরণ না করার অপরাধে গত ২০ এপ্রিল ওই ইউপি চেয়ারম্যান মো মনজু মিয়াকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌহিদ এলাহী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এ সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ, মামলায় আটক গাইবান্ধা বিশেষ
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সেই ইউপি চেয়ারম্যান মো. মন্জু মিয়ার বিরুদ্ধে এবার অনাস্থা এনেছেন তারই পরিষদের ৮ সদস্য। ইউপি চেয়ারম্যানের বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান সংরক্ষিত নারী ও ইউপি সদস্যগণ। মো. মন্জু মিয়া উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। গতকাল বুধবার দুপুর ১ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজ কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গত মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক বরাবরে পত্র প্রেরণ করাও হয়েছে। আর এটা একটা অফিসিয়াল নিয়ম। অনাস্থা জানানো ৮ সদস্যরা হলেন, ওই ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড সদস্য খুরশিদ জাহান, ২ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. চান মিয়া, ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হাবিজার রহমান, ৫ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. দেলদার হোসেন, ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আমজাদ হোসেন, ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মো. হাবিজার রহমান, সংরক্ষিত নারী সদস্য (১-২-৩) মোছাঃ নুর জাহান বেগম এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য (৭-৮-৯) মোছাঃ মোর্শেদা বেগম। উল্লেখ্য, সরকারি বরাদ্দের চাল আত্মসাতের উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন গুদামজাত করণ ও যথা সময়ে বিতরণ না করার অপরাধে গত ২০ এপ্রিল ওই ইউপি চেয়ারম্যান মো মনজু মিয়াকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌহিদ এলাহী স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এ সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ, মামলায় আটক।
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ে করার কথা বলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ মামলায় মো. নুর নবী (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। মো. নুর নবী পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড হুড়াভায়াখা গ্রামের মৃত মো. আশরাফ আলী আকন্দ ওরফে ঢোপল এর ছেলে। গতকাল বুধবার বিকেল ৩ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো আবদুল হাকিম আজাদ। তিনি বলেন, এ-র আগে গত মঙ্গলবার রাতে ওই ধর্ষিতা থানায় এসে মামলা করেন। এরপর রাতেই ধর্ষণের অভিযোগে মো. নুর নবীকে আটক করা হয়। মামলার এজাহার ও স্থানীয়দের সাথে বলে জানা যায়, তারিখটা ছিলো ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর। ওইদিন বিকেলে ১৪ বছর বয়সের প্রতিবন্ধী মেয়েটি খেলছিলেন স্থানীয় পশ্চিম হুড়াভায়াখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে। এ সময় নুর নবী মেয়েটির কাছে আসেন এবং বিয়ে করে গরু ও টাকা দিবেন বলে লোভ দেখায়। পরে পাশ্ববর্তী ইট ভাটার কাছে থাকা একটি পুকুরে নিয়ে যায় এবং মেয়েটির তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন। তখন থেকেই নুর নবী মেয়েটিকে তার বাড়িতে নিয়ে যেতো এবং ধর্ষণ করতো। সর্বশেষ গত মাসের ২৫ তারিখেও প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন নুর নবী। এর কয়েকদিন পরে হঠাৎ একদিন মেয়েটিকে গোসল করতে দেখেন তার মামি। তার শরীর অস্বাভাবিক দেখায় পরে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মেয়েটি সন্তান সম্ভাবনা মা বলে জানান চিকিৎসক পরীক্ষা শেষে। ধর্ষকের সাথে প্রতিবন্ধী মেয়েটির সম্পর্ক ছিলো প্রতিবেশী মামা-ভাগ্মি। ধর্ষিতা, তার মা ও বাবা ৩ জনেই প্রতিবন্ধী। তারা সকলে রিক্সা চালক নানা মো. আবদুল হান্নান মিয়ার বাড়িতে থাকেন। হান্নান মিয়া ধর্ষক নুর নবীর প্রতিবেশী। ধর্ষিতার বাবার নাম মো. আব্দুস ছালাম ওরফে ভুটু। অভিযুক্ত নুর নবীর স্ত্রী ছিলো না। গত কয়েকদিন আগে তড়িঘড়ি করে সে বিয়ে করেছেন বলেও জানান এলাকাবাসী।
প্রতিনিধি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বিয়ে করার কথা বলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ মামলায় মো. নুর নবী (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। মো. নুর নবী পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ড হুড়াভায়াখা গ্রামের মৃত মো. আশরাফ আলী আকন্দ ওরফে ঢোপল এর ছেলে। গতকাল বুধবার বিকেল ৩ টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো আবদুল হাকিম আজাদ। তিনি বলেন, এ-র আগে গত মঙ্গলবার রাতে ওই ধর্ষিতা থানায় এসে মামলা করেন। এরপর রাতেই ধর্ষণের অভিযোগে মো. নুর নবীকে আটক করা হয়। মামলার এজাহার ও স্থানীয়দের সাথে বলে জানা যায়, তারিখটা ছিলো ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর। ওইদিন বিকেলে ১৪ বছর বয়সের প্রতিবন্ধী মেয়েটি খেলছিলেন স্থানীয় পশ্চিম হুড়াভায়াখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে। এ সময় নুর নবী মেয়েটির কাছে আসেন এবং বিয়ে করে গরু ও টাকা দিবেন বলে লোভ দেখায়। পরে পাশ্ববর্তী ইট ভাটার কাছে থাকা একটি পুকুরে নিয়ে যায় এবং মেয়েটির তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন। তখন থেকেই নুর নবী মেয়েটিকে তার বাড়িতে নিয়ে যেতো এবং ধর্ষণ করতো। সর্বশেষ গত মাসের ২৫ তারিখেও প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন নুর নবী। এর কয়েকদিন পরে হঠাৎ একদিন মেয়েটিকে গোসল করতে দেখেন তার মামি। তার শরীর অস্বাভাবিক দেখায় পরে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মেয়েটি সন্তান সম্ভাবনা মা বলে জানান চিকিৎসক পরীক্ষা শেষে। ধর্ষকের সাথে প্রতিবন্ধী মেয়েটির সম্পর্ক ছিলো প্রতিবেশী মামা-ভাগ্মি। ধর্ষিতা, তার মা ও বাবা ৩ জনেই প্রতিবন্ধী। তারা সকলে রিক্সা চালক নানা মো. আবদুল হান্নান মিয়ার বাড়িতে থাকেন। হান্নান মিয়া ধর্ষক নুর নবীর প্রতিবেশী। ধর্ষিতার বাবার নাম মো. আব্দুস ছালাম ওরফে ভুটু। অভিযুক্ত নুর নবীর স্ত্রী ছিলো না। গত কয়েকদিন আগে তড়িঘড়ি করে সে বিয়ে করেছেন বলেও জানান এলাকাবাসী।