
খসরু চৌধুরী এমপি হওয়ার পর হাবিব হাসান দমে যায় একটু হলেও, এরপর ছাত্র আন্দোলন আসলে খসরু ট্যাকেল দিতে পারবেনা যেনে ওবায়দুল কাদের দায়িত্বভার অর্পন করে হাবিব হাসান এর উপর। ১৮ জুলাই থেকে থেকে শুরু হয় হাবিব হাসান বাহিনীর তান্ডব , কুখ্যাত সন্ত্রাসী আলাউদ্দিন আল সোহেল এর গুন্ডা বাহিনী নিয়ে রাস্তায় আসল’ আলাউদ্দিন সোহেল এর ব্যাক্তিগত শটগানটি তুলে দেয় মুরাতাফা সাথিল এর হাতে। সেই মুরতাফা সাথিল চালায় হত্যাযজ্ঞ একাই প্রায় দশ জনকে গুলি করে হত্যা করে সে। এর সাথে যুক্ত কাউন্সিলর নাঈম বাহিনী, কাউন্সিল আফসার এবং তার ভাতিজা প্রান্ত বাহিনী, কাউন্সিলর যুবরাজ এবং তার ছেলে লিওন।বাউনিয়ার সোহেল রানা , জুয়েল , শাহ আলম সহ প্রায় তের জন অস্ত্রধারী যারা সবাই হাবিব হাসানের অনুসারী যাদের রাস্তায় থেকে লিড দিয়েছে সোহেল। এদের সম্পত্তির বর্তমান অবস্থায়-রাজকীয় বাড়িটা হাবিব হাসানদের ,সারাদেশে তোলপাড় হলেও এই বাড়িতে কেউ হাত দিতে পারেনি। কারন উত্তরায় অনেক আত্মীয় স্বজন তাদের বর্তমান বড় একটি রাজনৈতিক দলের নেতারা আত্মীয় হওয়ায় এই বাড়ির প্রটেকশন দিয়েছে তারা। হাবিব হাসানের বাবার নামে লতিফ সিটি নামে একটা বিশাল প্রজেক্ট আছে। যেটার সাইনবোর্ড খুললেও মালিকানা তাদেরই আছে। রাজলক্ষ্মীতে লতিফ এম্পোরিয়াম পুরোটাই ভাগ করা এই পরিবারের। মাসে মাসে ভাড়া তুলে এখনো পৌঁছে দেয় মালিকদের কাছে অথচ প্রশাসন কিছু জানেনা।
কাউন্সিলর আফসার এর ভাতিজা প্রান্ত , যে কিনা ২ আগষ্ট এক নাম্বার সেক্টর হামলার প্লান মেকার। বর্ডার দিয়ে হাফ ডজন অস্ত্র এনেছিলে ৩০ জুলাই। সেই প্রান্তর মালিকানাধীন “রয়াল মালাবার, এখনো অক্ষত অবস্থায় আছে এবং ব্যবসা চলমান। সাথিলদের বাড়িতে মাঝেমধ্যেই ঝাড়বাতি জ্বলে। বাড়ির রং করিয়েছি। এই ৩ নাম্বার সেক্টরের পাকার মাথা (বাদশার টেক) এলাকার প্রায় অর্ধেকের মালিক সোহেল এবং সাথিলরা।
খসরু চৌধুরীর নিপা গার্মেন্টস ও অক্ষত। আওয়ামী লীগ এর এইযে প্রোগ্রাম হয় ,ঝটিকা মিছিল হয় ,ফান্ড আসে কিভাবে, কারন তাদের সবকিছু চলমান আছে, হয়তো একটা অংশ দিচ্ছে যে বা যাহারা ম্যানেজ করছে এই প্রতিষ্ঠান গুলো। এই হাবিব হাসান নিজে পুলিশের ভেস্ট পরে পুলিশের সাথে মিশে নিজের গুন্ডাবাহিনী নিয়ে হত্যাযজ্ঞে মেতেছিলো, অথচ তাদের সম্পদ গুলো রাষ্ট্র এখনো জব্দ করতে পারেনি।