০২:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিতাসের আসমানিয়া ভাসমান ব্রীজ পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে গিয়েছে

কুমিল্লা জেলা তিতাস উপজেলা নারান্দিয়া ও ভিটিকান্দি ইউনিয়ন গোমতী নদীর ওপর ব্রীজ দিয়ে কয়েকটি উপজেলার মানুষের চলাচল ছিল এই আসমানিয়া গোমতী নদীর ওপর ব্রীজ দিয়ে।
নতুন ব্রীজ করার অনুমোদন হওয়ার পর পুরুনো ব্রীজটি ভেঙে ফেলা হয়।
তবে অনেকেরই অভিযোগ ছিল একটি নতুন ব্রীজ করতে হলে পুরনো ব্রীজের পাশেই নতুন ব্রীজ করার নিয়ম কিন্ত এক কুচক্র টাকা খেয়ে পুরোনো ব‍্রীজটি ভেঙে ফেলা হয়।
তারপর থেকেই জনদূর্ভোগ শুরু হয় যাতায়াত নিয়ে।
তবে পুরোনো ব্রীজ ভেঙে ফেলার পূর্বে বিপরীত শুধু হেটে চলাচলের জন‍্য একটি কাঠের সেতু নির্মাণ করা হয় গতবছর।
তখন সময়টা ছিল বর্ষার মুহুর্ত। কয়েকমাস যাওয়ার পর বর্ষার প্রবল পানির স্রোতে ভেঙে যায়। আবারো সেই ব্রীজের ভাঙা ঠিক করা হলে কিছুদিন পর একেবারে কাঠের সেতুটি ভাসিয়ে নিয়ে যায় গতবছর বন‍্যায়।
প্রায় ১ মাস পর পানি হ্রাস পেলে ভাসমান ব্রীজ নির্মাণ করা হয়।
বতর্মানে এই বছর বর্ষার মুহূর্তে পানি বৃদ্ধি পেলে ৩ জুন নদীর পার ভাঙন ধরে প্রবল পানির স্রোতে ভাসমান ব্রীজটি ভেঙে যায়।
কিন্তু নতুন ব্রীজের কাজ এখনো চলমান রয়েছে।
তবে আরো বছরখানিক কাজ শেষ হতে লাগবে আনুমানিক।
আবারো জনমনে আতঙ্ক বিরাজ সৃষ্টি হয়েছে।
আবারো আগের মতন হাজার
হাজার জনসানারণ ও স্কুল ছাত্র/ছাত্রী এবং ব‍্যবসায়ীকরা ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হবে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে দ্রুত আবারো ভাসমান ব্রীজ ঠিক করে জনসাধারণের চলাচল স্বাভাবিক করা হবে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

তিতাসের আসমানিয়া ভাসমান ব্রীজ পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে গিয়েছে

পোস্ট হয়েছেঃ ০১:৫৫:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫
কুমিল্লা জেলা তিতাস উপজেলা নারান্দিয়া ও ভিটিকান্দি ইউনিয়ন গোমতী নদীর ওপর ব্রীজ দিয়ে কয়েকটি উপজেলার মানুষের চলাচল ছিল এই আসমানিয়া গোমতী নদীর ওপর ব্রীজ দিয়ে।
নতুন ব্রীজ করার অনুমোদন হওয়ার পর পুরুনো ব্রীজটি ভেঙে ফেলা হয়।
তবে অনেকেরই অভিযোগ ছিল একটি নতুন ব্রীজ করতে হলে পুরনো ব্রীজের পাশেই নতুন ব্রীজ করার নিয়ম কিন্ত এক কুচক্র টাকা খেয়ে পুরোনো ব‍্রীজটি ভেঙে ফেলা হয়।
তারপর থেকেই জনদূর্ভোগ শুরু হয় যাতায়াত নিয়ে।
তবে পুরোনো ব্রীজ ভেঙে ফেলার পূর্বে বিপরীত শুধু হেটে চলাচলের জন‍্য একটি কাঠের সেতু নির্মাণ করা হয় গতবছর।
তখন সময়টা ছিল বর্ষার মুহুর্ত। কয়েকমাস যাওয়ার পর বর্ষার প্রবল পানির স্রোতে ভেঙে যায়। আবারো সেই ব্রীজের ভাঙা ঠিক করা হলে কিছুদিন পর একেবারে কাঠের সেতুটি ভাসিয়ে নিয়ে যায় গতবছর বন‍্যায়।
প্রায় ১ মাস পর পানি হ্রাস পেলে ভাসমান ব্রীজ নির্মাণ করা হয়।
বতর্মানে এই বছর বর্ষার মুহূর্তে পানি বৃদ্ধি পেলে ৩ জুন নদীর পার ভাঙন ধরে প্রবল পানির স্রোতে ভাসমান ব্রীজটি ভেঙে যায়।
কিন্তু নতুন ব্রীজের কাজ এখনো চলমান রয়েছে।
তবে আরো বছরখানিক কাজ শেষ হতে লাগবে আনুমানিক।
আবারো জনমনে আতঙ্ক বিরাজ সৃষ্টি হয়েছে।
আবারো আগের মতন হাজার
হাজার জনসানারণ ও স্কুল ছাত্র/ছাত্রী এবং ব‍্যবসায়ীকরা ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হবে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে দ্রুত আবারো ভাসমান ব্রীজ ঠিক করে জনসাধারণের চলাচল স্বাভাবিক করা হবে।