
খবর নিয়ে দেখা যায় গাজিপুর চৈরাস্তায় এবং লোকাল বাসের চালক ও যাত্রীরা বলছে তারা GMP এর দৃষ্টি আকর্ষণ করে চাদাঁবাজী ও চিন্তাইকারীদের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য” দৃষ্টি আকর্ষণ করছি GMP এর ” গাজীপুরের চৌরাস্তায় জাগ্রত চৌরঙ্গী তে কয়েকটি চক্র ছিনতাই এবং লোকাল বাস গুলো থেকে চাঁদা তুলছে ব্যস্ত ছিল। ঈদুল আজহার উপলক্ষে গাজীপুরের জিএমপি এর উদ্যোগে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে যা যানজট এবং চুরি ছিনতাই থেকে সাধারণ জনগণকে স্বস্তিতে বাড়িতে পৌঁছতে সুবিধা করে । কিন্তু লোকাল বাস গুলো এবং ট্রাকগুলো যা স্বল্প টাকা আয় করে এবং নিজেদের সংসার এবং দেশের অর্থনীতিতে ভালো প্রভাব ফেলে কিন্তু তাদের কাছ থেকে একদল মধ্যম বয়সী লোক চাঁদা নিতে ব্যস্ত । এবং জাগ্রত চৌরঙ্গী তে প্রতিনিয়ত মোবাইল মানিব্যাগ এবং দোকান পাটের বিভিন্ন জিনিস ছিনতাই এবং চুরিতে ব্যস্ত এবং গাজীপুর জেলায় আরো অনেক জায়গায় এরকম চাঁদা ও ছিনতাই চুরি হয়। যা অতি দুঃখজনক! নিচে কিছু ছবি দেওয়া আছে যারা গাজীপুরে চৌরাস্তায় মিনি বাসগুলো থেকে চাঁদা নিতে ব্যস্ত। গাজীপুরে বাস সমিতিতে বা পরিবহন সমিতিতে ছোট গাড়ি পতি ৭০০ টাকা জিপি নেওয়া হয়। এবং আমি বলতে চাই যারা এদের সাথে জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক এবং গাজীপুর কে চাদা মুক্ত করা হোক এবং চুরি ছিনতাই এর হার কমিয়ে আনা। আমরা প্রত্যেকেই ঈদ উপলক্ষে নিরাপদে এবং স্বয়সম্বল নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে এবং খুশি মনে বাড়ি যাওয়ার জন্য নিজেদের কর্মস্থল থেকে ছুটিতে যাই। কিন্তু পথিমধ্যে এরকম ছিনতাইকারী এবং কিছু চাঁদাবাজর কারণে গন্তব্যে পৌঁছাতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এই চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে পরিবহন মালিক ও ড্রাইভাররা পরিবহন সমিতিতে ৫৬৭ এ কয়েকবার কমপ্লেন করেছেন , কিন্তু কোন ধরনের অ্যাকশন নেওয়া হয়নি। এতে তাদের ভিতর ভয়-ভীতি এবং উদ্বিগ্ন কাজ করছে যার ফলে গাজীপুরের সুনাম ও সুখ্যাতি তে বিরাট ভাবে প্রভাব ফেলছে। তাই অতীব তাড়াতাড়ি এর বিরুদ্ধে একশন নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে। এই পোস্টটি মানবিক দিক থেকে শেয়ার করুন যা অনেক মানুষের জন্য সহায়ক হবে এবং পুলিশের ও সেনাবাহিনী অথবা যৌথবাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।