০৩:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে ঈদের আগে মশলার বাজার স্থিতিশীল, এলাচের দাম ঊর্ধ্বমুখী

সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর অঞ্চলের হাট-বাজারগুলোতে ঈদুল আজহার আগে মশলার বাজার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে। এলাচ ছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় মশলা যেমন দারচিনি, লবঙ্গ, জিরা, ধনে ও শুকনা মরিচের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতা ও ক্রেতারা।
এনায়েতপুর বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, ঈদ উপলক্ষে কোরবানির মাংস রান্নায় প্রয়োজনীয় মশলার চাহিদা বেড়েছে। তবে এবার বিশেষ করে এলাচের দাম নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেক ক্রেতা। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি এলাচ বিক্রি হচ্ছে ৩,২০০ থেকে ৩,৫০০ টাকায়, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩০-৪০ শতাংশ বেশি।
স্থানীয় মশলা ব্যবসায়ী রহিম উদ্দিন বলেন, “অন্যান্য মশলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও এলাচ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। ডলারের দর বৃদ্ধিসহ আমদানি জটিলতার কারণে এর দাম বেড়েছে।”
ক্রেতা রাশিদা বেগম বলেন, “ঈদের সময় একটু ভালো রান্না করার জন্য মশলা কিনতে এসেছি। সবকিছুর দাম মোটামুটি ঠিক আছে, কিন্তু এলাচের দাম শুনে তো আঁতকে উঠেছি।”অন্যদিকে, দারচিনি প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, লবঙ্গ ১২০০ টাকা, শুকনা মরিচ ২০০-২৫০ টাকা এবং ধনে ১৫০-১৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। স্থানীয় ক্রেতারা বলছেন, এসব পণ্যের দামে তেমন পরিবর্তন হয়নি।মোটের ওপর, এনায়েতপুরের মশলার বাজার ঈদের আগে তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা, যদিও এলাচের উচ্চমূল্য তাদের চিন্তায় ফেলেছে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে ঈদের আগে মশলার বাজার স্থিতিশীল, এলাচের দাম ঊর্ধ্বমুখী

পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:৩০:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর অঞ্চলের হাট-বাজারগুলোতে ঈদুল আজহার আগে মশলার বাজার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে। এলাচ ছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় মশলা যেমন দারচিনি, লবঙ্গ, জিরা, ধনে ও শুকনা মরিচের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতা ও ক্রেতারা।
এনায়েতপুর বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, ঈদ উপলক্ষে কোরবানির মাংস রান্নায় প্রয়োজনীয় মশলার চাহিদা বেড়েছে। তবে এবার বিশেষ করে এলাচের দাম নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেক ক্রেতা। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি এলাচ বিক্রি হচ্ছে ৩,২০০ থেকে ৩,৫০০ টাকায়, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩০-৪০ শতাংশ বেশি।
স্থানীয় মশলা ব্যবসায়ী রহিম উদ্দিন বলেন, “অন্যান্য মশলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও এলাচ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। ডলারের দর বৃদ্ধিসহ আমদানি জটিলতার কারণে এর দাম বেড়েছে।”
ক্রেতা রাশিদা বেগম বলেন, “ঈদের সময় একটু ভালো রান্না করার জন্য মশলা কিনতে এসেছি। সবকিছুর দাম মোটামুটি ঠিক আছে, কিন্তু এলাচের দাম শুনে তো আঁতকে উঠেছি।”অন্যদিকে, দারচিনি প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, লবঙ্গ ১২০০ টাকা, শুকনা মরিচ ২০০-২৫০ টাকা এবং ধনে ১৫০-১৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। স্থানীয় ক্রেতারা বলছেন, এসব পণ্যের দামে তেমন পরিবর্তন হয়নি।মোটের ওপর, এনায়েতপুরের মশলার বাজার ঈদের আগে তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা, যদিও এলাচের উচ্চমূল্য তাদের চিন্তায় ফেলেছে।