০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঋণ পরিশোধের এক বছর পরও চেক ফেরত না পেয়ে দুশ্চিন্তায় গাইবান্ধার ৫৬ কৃষক

 উইগ্রো টেকনোলজি লিমিটেড নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ গ্রহণ করে তা সুদসহ পরিশোধ করার এক বছর পরেও চেক ফেরত না পাওয়ায় চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন গাইবান্ধা সদর উপজেলার ৫৬ জন কৃষক। চেক ফেরতের দাবিতে আজ ২৩ জুন (রবিবার) জেলার সদর উপজেলার নতুনবন্দর আর্টিকেল স্কুলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ভুক্তভোগী কৃষকরা।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পেশ করেন ভুক্তভোগী কৃষক সুমেন চন্দ্র। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন কৃষক রনজু মন্ডল, আমজাদ আলীসহ অনেকে।
বক্তারা জানান, তারা প্রত্যেকে ১ লাখ টাকা করে ঋণ নিয়েছিলাম এবং সুদসহ ১ লাখ ১০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছি। ঋণ দেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটি তাদের কাছ থেকে দুটি করে স্বাক্ষরযুক্ত ফাঁকা চেক গ্রহণ করে। কিন্তু সম্পূর্ণ ঋণ পরিশোধের দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো প্রতিষ্ঠানটি তাদের চেকগুলো ফেরত দিচ্ছে না।
চেক ফেরত না পাওয়ায় ভবিষ্যতে এ চেকগুলো অপব্যবহারের আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জোর দাবি জানান, যেন অবিলম্বে তাদের ফাঁকা চেকগুলো ফেরত দেওয়া হয়।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

পঙ্কিল রাজনীতি বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে আনবেন না: শিক্ষা উপদেষ্টা

ঋণ পরিশোধের এক বছর পরও চেক ফেরত না পেয়ে দুশ্চিন্তায় গাইবান্ধার ৫৬ কৃষক

পোস্ট হয়েছেঃ ১২:১৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
 উইগ্রো টেকনোলজি লিমিটেড নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ গ্রহণ করে তা সুদসহ পরিশোধ করার এক বছর পরেও চেক ফেরত না পাওয়ায় চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন গাইবান্ধা সদর উপজেলার ৫৬ জন কৃষক। চেক ফেরতের দাবিতে আজ ২৩ জুন (রবিবার) জেলার সদর উপজেলার নতুনবন্দর আর্টিকেল স্কুলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ভুক্তভোগী কৃষকরা।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য পেশ করেন ভুক্তভোগী কৃষক সুমেন চন্দ্র। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন কৃষক রনজু মন্ডল, আমজাদ আলীসহ অনেকে।
বক্তারা জানান, তারা প্রত্যেকে ১ লাখ টাকা করে ঋণ নিয়েছিলাম এবং সুদসহ ১ লাখ ১০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছি। ঋণ দেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটি তাদের কাছ থেকে দুটি করে স্বাক্ষরযুক্ত ফাঁকা চেক গ্রহণ করে। কিন্তু সম্পূর্ণ ঋণ পরিশোধের দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো প্রতিষ্ঠানটি তাদের চেকগুলো ফেরত দিচ্ছে না।
চেক ফেরত না পাওয়ায় ভবিষ্যতে এ চেকগুলো অপব্যবহারের আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জোর দাবি জানান, যেন অবিলম্বে তাদের ফাঁকা চেকগুলো ফেরত দেওয়া হয়।