
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় আন্তঃনগর সুন্দরবন এক্সপ্রেস আপ ও চিত্রা এক্সপ্রেস ডাউন ট্রেনের স্টপেজের দাবীতে সর্বস্তরের জনতা সুন্দরবন এক্সপ্রেস গত মঙ্গলবার দুপুর ২টায় আটকে বিক্ষোভ করছিলেন। বিষয়টি জেনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন দামুড়হুদা উপজেলার নিবার্হী কর্মকর্তা তিথি মিত্র।
এ সময় তিনি আন্দোলনকারীদের সাথে বসে সমাধানের উদ্যোগ না নিয়ে বরং দেশের খ্যাতনামা সকল ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধির নাম ধরে মাইকে সেই পত্রিকায় নিউজ করলে সমাধান হবে বলে নছিহত করেন। এতে আন্দোলনকারীরা তার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করলে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে সমাধানের উদ্যোগ না নিয়ে বরং ট্রেনটিকে নিরাপত্তাহীন রেখেই দায়িত্বহীনভাবে ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে আন্দোলনকারীরা আরো ক্ষুদ্ধ হন।
পরে চুয়াডাঙ্গা থেকে সেনা সদস্যরা এনে আন্দোলনকারীদের সাথে দীর্ঘ আলোচনা শেষে তাদের যৌক্তিক আন্দোলন সমাধানের জন্য ১ সপ্তাহ সময় নিলে আন্দোলনকারীরা কর্মসূচী স্থগিতের ঘোষণা দিলে বেলা ৪ টায় সুন্দরবনসহ আটকে পড়া আরো ৩টি ট্রেন গন্তব্যে রওয়ানা দেয়।
এ বিষয়ে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তিথি মিত্র বলেন উনি আমার পাশে ছিলেন তার কথাটা আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। এটাকে অন্য ভাবে নিবেন না।