০২:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শীঘ্রই চালু হচ্ছে এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম বিমানবন্দর – লালমনিরহাট বিমানবন্দর

  • শফিনুর আলম
  • পোস্ট হয়েছেঃ ১১:৪১:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫
  • 27

শীঘ্রই চালু হচ্ছে এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম বিমানবন্দর – লালমনিরহাট বিমানবন্দর ।দেশের উত্তরাঞ্চলের গর্ব, লালমনিরহাট বিমানবন্দর, শীঘ্রই চালু হতে যাচ্ছে। এই বিমানবন্দরটি শুধুমাত্র বাংলাদেশেই নয়, বরং গোটা এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর হিসেবে স্থান পেতে যাচ্ছে – এমনটাই জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

বিমানবন্দরটির নির্মাণ কাজ চলছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এটি বিমান বাহিনীর পরিবহনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি, বিশাল রানওয়ে, এবং আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো নিয়ে তৈরি হওয়া এই বিমানবন্দরটি বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক বিমান চলাচল কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সহায়ক হবে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (CAAB) জানায়, লালমনিরহাট বিমানবন্দরে একসাথে কয়েক ডজন যুদ্ধ বিমকন ওঠানামা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে দেশের উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে এবং অর্থনীতির চাকা আরও গতি পাবে।স্থানীয় বাসিন্দারা এই বিমানবন্দর চালু হওয়ার খবরে দারুণ উৎসাহিত। তাঁরা মনে করেন, এটি শুধু যাতায়াত সহজ করবে না, বরংকর্মসংস্থান ও পর্যটনের সুযোগও বাড়াবে।
সরকারের উচ্চপর্যায়ের একাধিক প্রতিনিধি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই বিমানবন্দর ঘুরে গেছেন এবং একে “বাংলাদেশের ভবিষ্যতের গেইটওয়ে” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

কেশবপুরে মনিরুল হত্যা মামলায় আরোও এক আসামি গ্রেফতার করেছে পুলিশ

শীঘ্রই চালু হচ্ছে এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম বিমানবন্দর – লালমনিরহাট বিমানবন্দর

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:৪১:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ জুলাই ২০২৫

শীঘ্রই চালু হচ্ছে এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম বিমানবন্দর – লালমনিরহাট বিমানবন্দর ।দেশের উত্তরাঞ্চলের গর্ব, লালমনিরহাট বিমানবন্দর, শীঘ্রই চালু হতে যাচ্ছে। এই বিমানবন্দরটি শুধুমাত্র বাংলাদেশেই নয়, বরং গোটা এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর হিসেবে স্থান পেতে যাচ্ছে – এমনটাই জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

বিমানবন্দরটির নির্মাণ কাজ চলছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এটি বিমান বাহিনীর পরিবহনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি, বিশাল রানওয়ে, এবং আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো নিয়ে তৈরি হওয়া এই বিমানবন্দরটি বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক বিমান চলাচল কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সহায়ক হবে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (CAAB) জানায়, লালমনিরহাট বিমানবন্দরে একসাথে কয়েক ডজন যুদ্ধ বিমকন ওঠানামা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে দেশের উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে এবং অর্থনীতির চাকা আরও গতি পাবে।স্থানীয় বাসিন্দারা এই বিমানবন্দর চালু হওয়ার খবরে দারুণ উৎসাহিত। তাঁরা মনে করেন, এটি শুধু যাতায়াত সহজ করবে না, বরংকর্মসংস্থান ও পর্যটনের সুযোগও বাড়াবে।
সরকারের উচ্চপর্যায়ের একাধিক প্রতিনিধি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই বিমানবন্দর ঘুরে গেছেন এবং একে “বাংলাদেশের ভবিষ্যতের গেইটওয়ে” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।