০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বাগেরহাট ২ নেতাকর্মীর অন্তরে রয়েছেন ব্যারিস্টার জাকির হোসেন

  • Shimul Bagerhat
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৩৪:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • 12
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনোনয়ন পেতে হলে লাগবে তিন যোগ্যতা। বাগেরহাট ২ (সদর কচুয়া) আসনে এই তিন যোগ্যতা নিয়ে মনোনয়ন দৌড়ের শীর্ষে রয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন। তিনি রয়েছেন বাগেরহাটের সকল নেতাকর্মীর অন্তরে। সারা দেশের ন্যায় বাগেরহাটেও বিএনপি নেতা কর্মীদের আইনি সহায়তা দিয়ে তাদের মন জয় করেছেন। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মিনী জোবাইদা রহমানের মামলার আইনজীবী তিনি। মূলত তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীর অনুরোধেই তিনি প্রার্থী হবেন এবং দল তাকে নমিনেশন দিবেন এমন প্রত্যাশা বাগেরহাট কচুয়ার সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষের।
ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন রত্নাগর্ভা মায়ের সন্তান। তার পরিবার বিএনপি পরিবার নামেই এলাকায় পরিচিত। তিনি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি যুক্তরাজ্য জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। বর্তমান বাগেরহাট জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য তিনি। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতাকর্মীদের বিনামূল্যে আইনি সহায়তা প্রদানসহ বিপদ আপদে পাশে থেকেছেন, সাধ্যানুযায়ী পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন। পুলিশের হাতে আটক হয়ে মামলার আসামি হয়েছেন, রিমান্ড খেটেছেন এবং কারাবরণ করেছেন। সকল আন্দোলন সংগ্রামে রয়েছে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ।
চায়ের টেবিলে পাড়ায় মহল্লায় সবখানেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন। তার অবদানের কথা কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করে বাগেরহাটের তৃণমূল নেতা কর্মীরা। জিয়া পরিবারের প্রতি আস্থাশীল এবং সৎ ও সাহসিকতার জন্য বাগেরহাট কচুয়া সংসদীয় আসনে তাকে খুব প্রয়োজন বলে মনে করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বাগেরহাটে বিএনপির রাজনীতিতে যে গ্রুপিং চলছে, সেই নগ্ন  গ্রুপিংকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টায় রয়েছেন তিনি।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসাবে বিভিন্ন কারণে অন্যান্যদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন। তার উদার মন, পরোপকারী এবং দানশীলতা বিএনপি নেতা কর্মীদের আকৃষ্ট করে। জেলার শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে চরম গ্রুপিং এবং অন্তঃদ্বন্দ্ব  থাকলেও তার কাছে সকল নেতাকর্মী নিরাপদ। তিনি দলের মধ্যে বিভাজনকারীদের ভীষণভাবে ঘৃণা করেন।
বিরোধী রাজনৈতিক দলের রয়েছে শক্তিশালী প্রার্থী। এ আসনে প্রার্থী নির্বাচনে কোনক্রমেই ভুল করা চলবে না। ইস্পাত ঐক্যের প্রয়োজন জাতীয়তাবাদী দলের মধ্যে। সঙ্গত কারণেই বাগেরহাট সদর কচুয়া আসনে নেতাকর্মীদের চাহিদা অনুযায়ী ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেনের বিকল্প নাই।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

গাজীপুরের শ্রীপুর পৌর বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি গঠন

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বাগেরহাট ২ নেতাকর্মীর অন্তরে রয়েছেন ব্যারিস্টার জাকির হোসেন

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৩৪:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনোনয়ন পেতে হলে লাগবে তিন যোগ্যতা। বাগেরহাট ২ (সদর কচুয়া) আসনে এই তিন যোগ্যতা নিয়ে মনোনয়ন দৌড়ের শীর্ষে রয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন। তিনি রয়েছেন বাগেরহাটের সকল নেতাকর্মীর অন্তরে। সারা দেশের ন্যায় বাগেরহাটেও বিএনপি নেতা কর্মীদের আইনি সহায়তা দিয়ে তাদের মন জয় করেছেন। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মিনী জোবাইদা রহমানের মামলার আইনজীবী তিনি। মূলত তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীর অনুরোধেই তিনি প্রার্থী হবেন এবং দল তাকে নমিনেশন দিবেন এমন প্রত্যাশা বাগেরহাট কচুয়ার সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষের।
ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন রত্নাগর্ভা মায়ের সন্তান। তার পরিবার বিএনপি পরিবার নামেই এলাকায় পরিচিত। তিনি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি যুক্তরাজ্য জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। বর্তমান বাগেরহাট জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য তিনি। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতাকর্মীদের বিনামূল্যে আইনি সহায়তা প্রদানসহ বিপদ আপদে পাশে থেকেছেন, সাধ্যানুযায়ী পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন। পুলিশের হাতে আটক হয়ে মামলার আসামি হয়েছেন, রিমান্ড খেটেছেন এবং কারাবরণ করেছেন। সকল আন্দোলন সংগ্রামে রয়েছে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ।
চায়ের টেবিলে পাড়ায় মহল্লায় সবখানেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন। তার অবদানের কথা কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করে বাগেরহাটের তৃণমূল নেতা কর্মীরা। জিয়া পরিবারের প্রতি আস্থাশীল এবং সৎ ও সাহসিকতার জন্য বাগেরহাট কচুয়া সংসদীয় আসনে তাকে খুব প্রয়োজন বলে মনে করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বাগেরহাটে বিএনপির রাজনীতিতে যে গ্রুপিং চলছে, সেই নগ্ন  গ্রুপিংকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টায় রয়েছেন তিনি।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসাবে বিভিন্ন কারণে অন্যান্যদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন। তার উদার মন, পরোপকারী এবং দানশীলতা বিএনপি নেতা কর্মীদের আকৃষ্ট করে। জেলার শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে চরম গ্রুপিং এবং অন্তঃদ্বন্দ্ব  থাকলেও তার কাছে সকল নেতাকর্মী নিরাপদ। তিনি দলের মধ্যে বিভাজনকারীদের ভীষণভাবে ঘৃণা করেন।
বিরোধী রাজনৈতিক দলের রয়েছে শক্তিশালী প্রার্থী। এ আসনে প্রার্থী নির্বাচনে কোনক্রমেই ভুল করা চলবে না। ইস্পাত ঐক্যের প্রয়োজন জাতীয়তাবাদী দলের মধ্যে। সঙ্গত কারণেই বাগেরহাট সদর কচুয়া আসনে নেতাকর্মীদের চাহিদা অনুযায়ী ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেনের বিকল্প নাই।