১১:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাগেশ্বরীতে শহীদ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে জুলাই/আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদ দুই বীর সন্তানের পরিবারকে সম্মান জানিয়ে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। অদ্য ২৫ মার্চ এই উদ্যোগ নেয় জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার, নাগেশ্বরী।

উপহারপ্রাপ্ত শহীদ পরিবারগুলোর মধ্যে ছিলেন শহীদ রাশেদুল ইসলাম (চর কাঠগিরাই, কালীগঞ্জ/নুনখাওয়া) এবং শহীদ গোলাম রব্বানী (খামার, কেদার, কচাকাটা)।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার বলেন, “এই উপহার শুধু ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার জন্যই নয়, বরং এটি শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা ও সহমর্মিতার প্রকাশ। আমাদের স্বাধীনতার পথচলায় শহীদদের অবদান অনস্বীকার্য। তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।”

শহীদ পরিবারের সদস্যরা এ ধরনের সম্মাননা ও উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, “শহীদদের ত্যাগ আজও স্মরণ করা হচ্ছে, সেটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়া।”

স্থানীয়রাও এমন মহতী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেন যে, এটি সমাজে ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দেবে এবং অন্যদেরও অনুপ্রাণিত করবে।

শহীদদের স্মরণে ও তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর এই মানবিক উদ্যোগ নিঃসন্দেহে এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

পাংশায় পাওনা টাকা না পেয়ে শ্বশুরকে গাছে বেঁধে নির্যাতন, জামাতাসহ আটক ৩

নাগেশ্বরীতে শহীদ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:০০:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে জুলাই/আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদ দুই বীর সন্তানের পরিবারকে সম্মান জানিয়ে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। অদ্য ২৫ মার্চ এই উদ্যোগ নেয় জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার, নাগেশ্বরী।

উপহারপ্রাপ্ত শহীদ পরিবারগুলোর মধ্যে ছিলেন শহীদ রাশেদুল ইসলাম (চর কাঠগিরাই, কালীগঞ্জ/নুনখাওয়া) এবং শহীদ গোলাম রব্বানী (খামার, কেদার, কচাকাটা)।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার বলেন, “এই উপহার শুধু ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার জন্যই নয়, বরং এটি শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা ও সহমর্মিতার প্রকাশ। আমাদের স্বাধীনতার পথচলায় শহীদদের অবদান অনস্বীকার্য। তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।”

শহীদ পরিবারের সদস্যরা এ ধরনের সম্মাননা ও উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, “শহীদদের ত্যাগ আজও স্মরণ করা হচ্ছে, সেটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়া।”

স্থানীয়রাও এমন মহতী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেন যে, এটি সমাজে ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দেবে এবং অন্যদেরও অনুপ্রাণিত করবে।

শহীদদের স্মরণে ও তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর এই মানবিক উদ্যোগ নিঃসন্দেহে এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।