০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধর্মরাজিক ললিতকলা একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত বৈশাখী উৎসব ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

ধর্মরাজিক ললিতলা একাডেমী কর্তৃক  আয়োজিত বৈশাখী উৎসব, বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণর ও সমাপনী বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীদের সনদ প্রধান অনুষ্ঠান সম্পন্ম  করা হয়েছে গতকাল ২৫ এপ্রিল ১৪ বৈশাখ  ১৪৩২ বঙ্গাব্দ তারিখে।উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দরা হচ্ছেন  -ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের উপাধ্যক্ষ ভদন্ত ধর্মানন্দ মহাথের,সংঘের উর্ধ্বতন  সহ-সভাপতি সরকারের সাবেক যুগ্ন সচিব মি.রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া, মহাসচিব  ও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া,যুগ্ম মহাসচিব অধ্যক্ষ অনুপম বড়ুয়া, যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ বড়ুয়া, প্রচার সচিব শীলব্রত বড়ুয়া ,  সাংস্কৃতিক সচিব কল্লোল লাল বড়ুয়া সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ এবং একাডেমির অধ্যক্ষ এম এ মান্নান, উপাধ্যক্ষ ডক্টর গৌরী সেন, মিতা দে সহ একাডেমীর  অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।উপস্থিত অতিথিবৃন্দরা পর্যায়ক্রমে বক্তব্য রাখেন। তাঁরা তাঁদের বক্তব্যে বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন। বাংলা নববর্ষ আবহমান বাংলা ও   বাঙালীর ঐতিহ্য। বাংলার কৃষ্টি, সভ্যতা  ও সংস্কৃতি এই বাংলা নববর্ষের মধ্যে ফুটে ওঠে। বৈশাখ উপলক্ষে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মেলা বসে। এই মেলায় সর্বত্র জনসাধারণ ঘুরে বেড়ায় তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটা করে, শিশুরা নাগর দোলায় চড়ে আনন্দ পায়।এ ছাড়াও বক্তারা বলেন এই ধর্মরাজিক ললিতকলা একাডেমি  এলাকার সংস্কৃতি বিকাশে অনন্য ভূমিকা পালন করে চলেছে এলাকার ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার পাশাপাশি  এই একাডেমির মাধ্যমে  ললিত কলার বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করে তারা সংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থেকে নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চলেছে।  যে সকল শিক্ষার্থী বার্ষিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদেরকে সনদপত্র ও ক্রেস্ট প্রদানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করা হয়েছে। এছাড়াও বর্ষ সমাপনী পরীক্ষায় যারা কৃতকার্য হয়েছে তাদের সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে।  ছাত্র-ছাত্রীর উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতির বিভিন্ন মাধ্যম মেধা, মনন বিকাশে অনন্য ভূমিকা  পালন করে থাকে। তাই তোমরা সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ললিত কলার বিভিন্ন শাখায় নিজেদেরকে নিয়োজিত রেখে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাবে, দেশীয় সংস্কৃতি বজায় রাখবে, বিদেশি অপসংস্কৃতি আমাদের বাঙালির কৃষ্টি সভ্যতার সংস্কৃতিকে যাতে নষ্ট করতে না পারে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখবে।  ছাত্র-ছাত্রীদের পুরস্কার বিতরণ ও সনদপত্র বিতরণের পর একাডেমির শিক্ষার্থীদের নিয়ে এক মনোজ্ঞ সংস্কৃতিক  অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

নড়াইলে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু আহত দুই গৃহবধূ

ধর্মরাজিক ললিতকলা একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত বৈশাখী উৎসব ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:১৯:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
ধর্মরাজিক ললিতলা একাডেমী কর্তৃক  আয়োজিত বৈশাখী উৎসব, বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণর ও সমাপনী বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীদের সনদ প্রধান অনুষ্ঠান সম্পন্ম  করা হয়েছে গতকাল ২৫ এপ্রিল ১৪ বৈশাখ  ১৪৩২ বঙ্গাব্দ তারিখে।উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দরা হচ্ছেন  -ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের উপাধ্যক্ষ ভদন্ত ধর্মানন্দ মহাথের,সংঘের উর্ধ্বতন  সহ-সভাপতি সরকারের সাবেক যুগ্ন সচিব মি.রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া, মহাসচিব  ও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া,যুগ্ম মহাসচিব অধ্যক্ষ অনুপম বড়ুয়া, যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ বড়ুয়া, প্রচার সচিব শীলব্রত বড়ুয়া ,  সাংস্কৃতিক সচিব কল্লোল লাল বড়ুয়া সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ এবং একাডেমির অধ্যক্ষ এম এ মান্নান, উপাধ্যক্ষ ডক্টর গৌরী সেন, মিতা দে সহ একাডেমীর  অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।উপস্থিত অতিথিবৃন্দরা পর্যায়ক্রমে বক্তব্য রাখেন। তাঁরা তাঁদের বক্তব্যে বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন। বাংলা নববর্ষ আবহমান বাংলা ও   বাঙালীর ঐতিহ্য। বাংলার কৃষ্টি, সভ্যতা  ও সংস্কৃতি এই বাংলা নববর্ষের মধ্যে ফুটে ওঠে। বৈশাখ উপলক্ষে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মেলা বসে। এই মেলায় সর্বত্র জনসাধারণ ঘুরে বেড়ায় তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটা করে, শিশুরা নাগর দোলায় চড়ে আনন্দ পায়।এ ছাড়াও বক্তারা বলেন এই ধর্মরাজিক ললিতকলা একাডেমি  এলাকার সংস্কৃতি বিকাশে অনন্য ভূমিকা পালন করে চলেছে এলাকার ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার পাশাপাশি  এই একাডেমির মাধ্যমে  ললিত কলার বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করে তারা সংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থেকে নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চলেছে।  যে সকল শিক্ষার্থী বার্ষিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদেরকে সনদপত্র ও ক্রেস্ট প্রদানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করা হয়েছে। এছাড়াও বর্ষ সমাপনী পরীক্ষায় যারা কৃতকার্য হয়েছে তাদের সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে।  ছাত্র-ছাত্রীর উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতির বিভিন্ন মাধ্যম মেধা, মনন বিকাশে অনন্য ভূমিকা  পালন করে থাকে। তাই তোমরা সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ললিত কলার বিভিন্ন শাখায় নিজেদেরকে নিয়োজিত রেখে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাবে, দেশীয় সংস্কৃতি বজায় রাখবে, বিদেশি অপসংস্কৃতি আমাদের বাঙালির কৃষ্টি সভ্যতার সংস্কৃতিকে যাতে নষ্ট করতে না পারে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখবে।  ছাত্র-ছাত্রীদের পুরস্কার বিতরণ ও সনদপত্র বিতরণের পর একাডেমির শিক্ষার্থীদের নিয়ে এক মনোজ্ঞ সংস্কৃতিক  অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।