১১:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জলঢাকায় অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংসে উপজেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট অভিযান

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় অবৈধভাবে মাছ আহরণে ব্যবহৃত ২৬টি চায়না দুয়ারি জাল জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে উপজেলা বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল আলম। মৎস্য সংরক্ষণ আইন-১৯৫০, মৎস্য ও পশুখাদ্য আইন-২০১০, মৎস্য খাদ্য বিধিমালা-২০১১ এবং মৎস্য হ্যাচারী আইন ও বিধিমালা অনুসারে এ অভিযান চলবে। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল আলম বলেন, “মৎস্য সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ বাস্তবায়নে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ২৬টি চায়না দুয়ারি জাল জব্দ করেছি ও চলমান অভিযান অব্যাহত রেখেছি। চায়না দুয়ারি জাল আমাদের দেশের প্রাকৃতিক মাছের প্রজনন ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এসব জাল ব্যবহারে মাছের বংশবৃদ্ধি ব্যাহত হয়।” ইউএনও জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন বলেন, “অবৈধ জাল ব্যবহারের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। ভবিষ্যতেও এমন অভিযান চলমান থাকবে।” এই সময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরিষদ চত্বরে উপস্থিত জনসাধারণ প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানান।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

নড়াইলে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু আহত দুই গৃহবধূ

জলঢাকায় অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংসে উপজেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট অভিযান

পোস্ট হয়েছেঃ ১২:২৫:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় অবৈধভাবে মাছ আহরণে ব্যবহৃত ২৬টি চায়না দুয়ারি জাল জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে উপজেলা বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল আলম। মৎস্য সংরক্ষণ আইন-১৯৫০, মৎস্য ও পশুখাদ্য আইন-২০১০, মৎস্য খাদ্য বিধিমালা-২০১১ এবং মৎস্য হ্যাচারী আইন ও বিধিমালা অনুসারে এ অভিযান চলবে। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল আলম বলেন, “মৎস্য সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ বাস্তবায়নে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ২৬টি চায়না দুয়ারি জাল জব্দ করেছি ও চলমান অভিযান অব্যাহত রেখেছি। চায়না দুয়ারি জাল আমাদের দেশের প্রাকৃতিক মাছের প্রজনন ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এসব জাল ব্যবহারে মাছের বংশবৃদ্ধি ব্যাহত হয়।” ইউএনও জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন বলেন, “অবৈধ জাল ব্যবহারের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। ভবিষ্যতেও এমন অভিযান চলমান থাকবে।” এই সময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরিষদ চত্বরে উপস্থিত জনসাধারণ প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানান।