
ঢাকার ধামরাই স্বনামধন্য গার্মেন্টস লিমিটেড এ চাকরি করেন মারজিয়া। গার্মেন্টসের বসের সাথে পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে স্বামী সংসার রেখে পালিয়েছেন মারজিয়া। বিগত দুই বছর ধরে গার্মেন্টসের পাশেই বউবাজার এলাকায় বসবাস করতেন মারজিয়া ও তার স্বামী মোখলেসুর রহমান।
মোখলেসুর রহমান ও মারজিয়া প্রেমের সম্পর্কেই আবদ্ধ হয়ে বিয়ে করেন। দুই বৎসর যেতে না যেতেই গার্মেন্টসের বসের সাথে পালিয়েছেন। তথ্যসূত্রে জানা যায়, মারজিয়া যার সাথে পালিয়েছেন তার নাম মেহেদী হাসান। মেহেদী হাসানের তত্ত্বাবধানেই মারজিয়া চাকরি করতেন। মেহেদী হাসানের একটি ছেলে সন্তান ও স্ত্রী রয়েছে।
মারজিয়ার স্বামী মুখলেসুর রহমান বলেন , বিগত কয়েকদিন যাবত আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করত। আমি কিছুই বুঝতে পারিনি যে মারজিয়া পরকীয়ায় লিপ্ত আছেন।
আমি অনেক বিশ্বাস করতাম আর সেই সুবাদে আমার সরলতার সুযোগ নিয়েছে।
আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করে অবশেষে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। দুদিন যাবত আমি তাদের খোঁজ করতেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সন্ধান পায়নি মারজিয়ার পিতা মাতার কাছে সন্ধান চাইলে তারা সন্ধান দিতে পারেনি ও তার আত্মীয়-স্বজনের বাসায় আমি খোঁজ খবর নিয়েছি তাও মারজিয়ার কোন সন্ধান না পেয়ে অবশেষে ধামরাই থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি। মোখলেসুর রহমান আরো বলেন বিকাশ একাউন্ট থেকে আমার ২৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন এবং বেতনের টাকা সহ নগদ ৭০০০০ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিক মেহেদির সাথে পালিয়েছেন। আমি এর সুষ্ঠু সমাধান চাই এমনটি অভিযোগ করেন মারজিয়ার স্বামী মোখলেছুর রহমান।