১১:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কয়রায় বেড়িবাঁধের অবৈধ পাইপ অপসারণ

খুলনার কয়রা উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কর্তৃক এক বিশেষ অভিযানে বেড়িবাঁধে স্থাপিত অবৈধ পাইপ অপসারণ করা হয়েছে। বুধবার  (৪ জুন ) সকাল ৮ টায  উপজেলার ১৩-১৪/২ পোল্ডারে উত্তরবেদকাশী  ইউনিয়নের  হাজতখালি থেকে কাঠমারচর এলাকা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় বাঁধে থাকা লবন পানি প্রবেশের পাইপ ভাংচুর করা হয়। অভিযান চলাকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা প্রশাসনের প্রতিনিধি ও পুলিশ,ও নৌ বাহীনির  সদস্য ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বেড়িবাঁধ কেটে বা ফুটো করে পাইপ বসিয়ে অবৈধভাবে নদীর লবন পানি তুলে চিংড়ি ঘেরে প্রবাহিত করছিল, যা বেঁড়িবাঁধের স্থায়িত্ব ও জননিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাউবোর উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী  মোঃ সুলতান মাহমুদ বলেন এসব বেঁড়িবাঁধ ছিদ্র করে পাইপের কারণে বাঁধ দুর্বল হয়ে পড়ছে এবং ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ছে। অবৈধ সংযোগকারীদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাঁধের নিরাপত্তা রক্ষায় আরও কঠোর নজরদারি ও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

কয়রায় বেড়িবাঁধের অবৈধ পাইপ অপসারণ

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:০২:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫
খুলনার কয়রা উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কর্তৃক এক বিশেষ অভিযানে বেড়িবাঁধে স্থাপিত অবৈধ পাইপ অপসারণ করা হয়েছে। বুধবার  (৪ জুন ) সকাল ৮ টায  উপজেলার ১৩-১৪/২ পোল্ডারে উত্তরবেদকাশী  ইউনিয়নের  হাজতখালি থেকে কাঠমারচর এলাকা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় বাঁধে থাকা লবন পানি প্রবেশের পাইপ ভাংচুর করা হয়। অভিযান চলাকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা প্রশাসনের প্রতিনিধি ও পুলিশ,ও নৌ বাহীনির  সদস্য ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বেড়িবাঁধ কেটে বা ফুটো করে পাইপ বসিয়ে অবৈধভাবে নদীর লবন পানি তুলে চিংড়ি ঘেরে প্রবাহিত করছিল, যা বেঁড়িবাঁধের স্থায়িত্ব ও জননিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাউবোর উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী  মোঃ সুলতান মাহমুদ বলেন এসব বেঁড়িবাঁধ ছিদ্র করে পাইপের কারণে বাঁধ দুর্বল হয়ে পড়ছে এবং ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ছে। অবৈধ সংযোগকারীদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাঁধের নিরাপত্তা রক্ষায় আরও কঠোর নজরদারি ও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে।