০৪:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অপরাধ চক্র বৃদ্ধির কারন কি ?

বর্তমানে ডিজিটাল প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের প্রসার ঘটেছে। এরই মধ্যে অনলাইন জুয়া একটি নতুন সামাজিক ব্যাধি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। নালিতাবাড়ীর উপজেলার অনেক যুবক এখন এই অনলাইন জুয়া খেলায় আসক্ত হয়ে পড়ছে, যা তাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
নালিতাবাড়ী  উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা যাচ্ছে, যুব সমাজের একটি বড় অংশ স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন বেটিং ও ক্যাসিনো অ্যাপে জড়িয়ে পড়ছে। তারা প্রথমে সামান্য অর্থ দিয়ে শুরু করলেও পরে বড় অঙ্কের টাকা হারিয়ে পরিবারিক অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছে।শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় মনোযোগ না দিয়ে মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে, ফলে শিক্ষার মানও নেমে যাচ্ছে। পাশাপাশি, অনেকেই ক্ষতি পুসিয়ে নিতে চুরি, প্রতারণা, এমনকি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেও জড়িয়ে পড়ছে বলে স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
একজন অভিভাবক বলেন, “আমার ছেলে পড়াশোনার পরিবর্তে সারাদিন ফোনে জুয়ার অ্যাপে সময় কাটায়। অনেকবার বোঝানোর পরেও কিছুতেই সে ফিরে আসছে না।”
। তবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা অনলাইন জুয়া বন্ধে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তূ তা আমরা পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি না,
 উপজেলা প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছি অনলাইন জুয়া বন্ধে কঠোর নজরদারি, সচেতনতামূলক প্রচার এবং পরিবারের সক্রিয় ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূ্র্ন।
অনলাইন জুয়া একটি মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি  হিসেবে দেখা দিয়েছে। যুব সমাজকে এই ধ্বংসাত্মক পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে এখনই প্রয়োজন সম্মিলিত পদক্ষেপ নেওয়া ।
সামনে ঈদ বিভিন্ন স্থানে পুরুনো পন্থায় পয়সা  ঘোরানো খেলা  টাস দিয়ে খেলা ছক্কাপাঞ্জার খেলা সহ বিভিন্ন খেলার সমাগম হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে,  তাই আইনপ্রয়োগকারী প্রশাসনিক তৎপর বৃদ্ধি করার আহ্বান  জানান সচেতন নাগরিক  বিশেষজ্ঞ গন,
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

অপরাধ চক্র বৃদ্ধির কারন কি ?

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:৫৭:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫
বর্তমানে ডিজিটাল প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের প্রসার ঘটেছে। এরই মধ্যে অনলাইন জুয়া একটি নতুন সামাজিক ব্যাধি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। নালিতাবাড়ীর উপজেলার অনেক যুবক এখন এই অনলাইন জুয়া খেলায় আসক্ত হয়ে পড়ছে, যা তাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
নালিতাবাড়ী  উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা যাচ্ছে, যুব সমাজের একটি বড় অংশ স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন বেটিং ও ক্যাসিনো অ্যাপে জড়িয়ে পড়ছে। তারা প্রথমে সামান্য অর্থ দিয়ে শুরু করলেও পরে বড় অঙ্কের টাকা হারিয়ে পরিবারিক অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছে।শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় মনোযোগ না দিয়ে মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে, ফলে শিক্ষার মানও নেমে যাচ্ছে। পাশাপাশি, অনেকেই ক্ষতি পুসিয়ে নিতে চুরি, প্রতারণা, এমনকি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেও জড়িয়ে পড়ছে বলে স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
একজন অভিভাবক বলেন, “আমার ছেলে পড়াশোনার পরিবর্তে সারাদিন ফোনে জুয়ার অ্যাপে সময় কাটায়। অনেকবার বোঝানোর পরেও কিছুতেই সে ফিরে আসছে না।”
। তবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা অনলাইন জুয়া বন্ধে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তূ তা আমরা পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি না,
 উপজেলা প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছি অনলাইন জুয়া বন্ধে কঠোর নজরদারি, সচেতনতামূলক প্রচার এবং পরিবারের সক্রিয় ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূ্র্ন।
অনলাইন জুয়া একটি মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি  হিসেবে দেখা দিয়েছে। যুব সমাজকে এই ধ্বংসাত্মক পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে এখনই প্রয়োজন সম্মিলিত পদক্ষেপ নেওয়া ।
সামনে ঈদ বিভিন্ন স্থানে পুরুনো পন্থায় পয়সা  ঘোরানো খেলা  টাস দিয়ে খেলা ছক্কাপাঞ্জার খেলা সহ বিভিন্ন খেলার সমাগম হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে,  তাই আইনপ্রয়োগকারী প্রশাসনিক তৎপর বৃদ্ধি করার আহ্বান  জানান সচেতন নাগরিক  বিশেষজ্ঞ গন,