০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাজিপুরে কোরবানির পশুর হাটে সেনাবাহিনীর মনিটরিং

আসন্ন ঈদুল আজহা কোরবানির ঈদ উপলক্ষে কাজিপুরে বিভিন্ন  পশুর হাটে সেনাবাহিনীর মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় ৫ জুন  দুপুরে  কাজিপুর উপজেলা সেনা ক্যাম্পের  ওয়ারেন্ট অফিসার  লাভলু রহমানের নেতৃত্বে উপজেলার ঢেকুরিয়া হাটে এবং কাজিপুর পৌর এলাকার হাটে সেনাবাহিনীর সদস্য বৃন্দ মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এতে করে স্বস্তি ফিরিয়ে এসেছে সাধারণ ভোক্তা ও ক্রেতা সাধারণের মাঝে। মনিটরিং উঠে আসে ঢেকুরিয়া হাটে ছাগল প্রতি সরকারের বেধে দেয়া  হাসিলের চেয়ে ১০০ টাকা অতিরিক্ত বেশি   নিতো। অভিযানে সেখানে সেনাবাহিনী ১০০ টাকা নির্ধারন করে দেয়। পৌর এলাকার পশুর হাটে গরু প্রতি হাসিল বা খাজনা সরকারের বেধে দেয়ার চেয়ে অতিরিক্ত  ১০০ টাকা বেশি নেওয়ায় কতৃপক্ষের কাছ থেকে অতিরিক্ত  ১০০ টাকা ক্রেতা কে ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা করে সেনাবাহিনীর টিম । পরে সেনাবাহিনী সরকারের  নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত টাকায় হাসিল আদায়ের জন্য হাট কতৃপক্ষ কে নির্দেশনা দেন।হাট কর্তৃপক্ষ মাইকে তা ঘোষণা করেন।
সাক্ষাৎকারে একাধিক ক্রেতা সেনাবাহিনীর এমন কর্মকান্ডে ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং খুশি হয়ে সাধারণমানুষ  আগামীতে এই কর্মকান্ড চলমান রাখার অনুরোধ করেন। কাজিপুরের সেনা ক্যাম্পের  ওয়ারেন্ট অফিসার  লাভলু রহমান জানান, জনস্বার্থে এ বাজার মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কেউ যদি সরকারি নির্ধারিত (খাজনা)  হাসিলের অতিরিক্ত টাকা  আদায় করে তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

কাজিপুরে কোরবানির পশুর হাটে সেনাবাহিনীর মনিটরিং

পোস্ট হয়েছেঃ ০৩:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫
আসন্ন ঈদুল আজহা কোরবানির ঈদ উপলক্ষে কাজিপুরে বিভিন্ন  পশুর হাটে সেনাবাহিনীর মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় ৫ জুন  দুপুরে  কাজিপুর উপজেলা সেনা ক্যাম্পের  ওয়ারেন্ট অফিসার  লাভলু রহমানের নেতৃত্বে উপজেলার ঢেকুরিয়া হাটে এবং কাজিপুর পৌর এলাকার হাটে সেনাবাহিনীর সদস্য বৃন্দ মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এতে করে স্বস্তি ফিরিয়ে এসেছে সাধারণ ভোক্তা ও ক্রেতা সাধারণের মাঝে। মনিটরিং উঠে আসে ঢেকুরিয়া হাটে ছাগল প্রতি সরকারের বেধে দেয়া  হাসিলের চেয়ে ১০০ টাকা অতিরিক্ত বেশি   নিতো। অভিযানে সেখানে সেনাবাহিনী ১০০ টাকা নির্ধারন করে দেয়। পৌর এলাকার পশুর হাটে গরু প্রতি হাসিল বা খাজনা সরকারের বেধে দেয়ার চেয়ে অতিরিক্ত  ১০০ টাকা বেশি নেওয়ায় কতৃপক্ষের কাছ থেকে অতিরিক্ত  ১০০ টাকা ক্রেতা কে ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা করে সেনাবাহিনীর টিম । পরে সেনাবাহিনী সরকারের  নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত টাকায় হাসিল আদায়ের জন্য হাট কতৃপক্ষ কে নির্দেশনা দেন।হাট কর্তৃপক্ষ মাইকে তা ঘোষণা করেন।
সাক্ষাৎকারে একাধিক ক্রেতা সেনাবাহিনীর এমন কর্মকান্ডে ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং খুশি হয়ে সাধারণমানুষ  আগামীতে এই কর্মকান্ড চলমান রাখার অনুরোধ করেন। কাজিপুরের সেনা ক্যাম্পের  ওয়ারেন্ট অফিসার  লাভলু রহমান জানান, জনস্বার্থে এ বাজার মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কেউ যদি সরকারি নির্ধারিত (খাজনা)  হাসিলের অতিরিক্ত টাকা  আদায় করে তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।