১২:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজীপুরে আবাসিক হোটেলের আড়ালে চলে ভয়ঙ্কর দেহব্যবসা

গাজীপুরে আবাসিক হোটেলের আড়ালে চলে ভয়ঙ্কর দেহব্যবসা!
 প্রশাসনের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন!
আমরা সবাই জানি, সমাজে অসংখ্য নারী বিভিন্ন পেশায় কাজ করে নিজেদের স্বাবলম্বী করতে চান। কিন্তু কিছু অসাধু চক্র এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ভয়ঙ্কর অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে।
কোথায় ঘটছে এই অপরাধ?
গাজীপুরের জয়দেবপুর রোড শিববাড়ি পুরাতন বাসস্টেন্ড অবস্থিত সোনার বাংলা আবাসিক হোটেলে মেয়েদের কাজের প্রলোভন দেখিয়ে এনে দেহব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে!
কী ঘটছে এই আবাসিক হোটেলে?
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, এই আবাসিক হোটেলের মূল উদ্দেশ্য হোটেল  পরিচালনা নয়, বরং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সহজ-সরল মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে এনে অন্ধকার জগতে ঠেলে দেওয়া। একবার কেউ এখানে এলে, তাকে সহজে বের হতে দেওয়া হয় না। অনেকেই ভয় ও সামাজিক লজ্জার কারণে মুখ খুলতে পারে না।
আমি এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলায় আমাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে!
আমি এই ভয়ঙ্কর অপরাধের কথা প্রকাশ করার পর থেকেই প্রতিদিন বিভিন্নভাবে হুমকি পাচ্ছি! তারা চায় আমি চুপ থাকি, যাতে তাদের অপরাধ ডাকা পড়ে যায়। কিন্তু আমি ভয় পাইনি, আমি ভয় পাবো না! সমাজের মানুষ জানুক, কারা এই অপরাধে জড়িত, কারা নিরীহ মেয়েদের জীবন নষ্ট করছে।
প্রশাসন কেন চুপ?
এই অপরাধের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই পুলিশকে জানানো হয়েছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। একাধিকবার অভিযোগ জানানো হলেও, সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোনো ধরনের অভিযান বা পদক্ষেপ দেখা যায়নি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এই অবৈধ চক্রকে ধ্বংস করা হচ্ছে না? কারা রয়েছে তাদের পেছনে?
 আমরা কি চুপ থাকবো? না, আমরা একসাথে রুখে দাঁড়াবো!
 শিগগিরই প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করুক।
এই চক্রের মূলহোতাদের আইনের আওতায় আনা হোক। ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও সহায়তা প্রদান করা হোক।আমাকে ও অন্যদের বিরুদ্ধে দেওয়া হুমকির তদন্ত হোক এবং দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
সবার প্রতি অনুরোধ:
এই পোস্টটি শেয়ার করুন, যাতে সবাই সচেতন হয়।
 যারা এই অপরাধ সম্পর্কে জানেন, তারা নিকটস্থ থানায় রিপোর্ট করুন।
সাংবাদিক ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে বিষয়টি জানিয়ে মিডিয়ায় তুলে ধরুন।
আমাকে যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তা বন্ধ করতে প্রশাসনের প্রতি জোরালো দাবী জানান।
চুপ থাকলে অপরাধ আরও বাড়বে! তাই আসুন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি!
একসাথে বলি – অপরাধীদের বিচার চাই!
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ডোমারে ডাক্তারের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু

গাজীপুরে আবাসিক হোটেলের আড়ালে চলে ভয়ঙ্কর দেহব্যবসা

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
গাজীপুরে আবাসিক হোটেলের আড়ালে চলে ভয়ঙ্কর দেহব্যবসা!
 প্রশাসনের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন!
আমরা সবাই জানি, সমাজে অসংখ্য নারী বিভিন্ন পেশায় কাজ করে নিজেদের স্বাবলম্বী করতে চান। কিন্তু কিছু অসাধু চক্র এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ভয়ঙ্কর অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে।
কোথায় ঘটছে এই অপরাধ?
গাজীপুরের জয়দেবপুর রোড শিববাড়ি পুরাতন বাসস্টেন্ড অবস্থিত সোনার বাংলা আবাসিক হোটেলে মেয়েদের কাজের প্রলোভন দেখিয়ে এনে দেহব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে!
কী ঘটছে এই আবাসিক হোটেলে?
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, এই আবাসিক হোটেলের মূল উদ্দেশ্য হোটেল  পরিচালনা নয়, বরং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সহজ-সরল মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে এনে অন্ধকার জগতে ঠেলে দেওয়া। একবার কেউ এখানে এলে, তাকে সহজে বের হতে দেওয়া হয় না। অনেকেই ভয় ও সামাজিক লজ্জার কারণে মুখ খুলতে পারে না।
আমি এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলায় আমাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে!
আমি এই ভয়ঙ্কর অপরাধের কথা প্রকাশ করার পর থেকেই প্রতিদিন বিভিন্নভাবে হুমকি পাচ্ছি! তারা চায় আমি চুপ থাকি, যাতে তাদের অপরাধ ডাকা পড়ে যায়। কিন্তু আমি ভয় পাইনি, আমি ভয় পাবো না! সমাজের মানুষ জানুক, কারা এই অপরাধে জড়িত, কারা নিরীহ মেয়েদের জীবন নষ্ট করছে।
প্রশাসন কেন চুপ?
এই অপরাধের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই পুলিশকে জানানো হয়েছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। একাধিকবার অভিযোগ জানানো হলেও, সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোনো ধরনের অভিযান বা পদক্ষেপ দেখা যায়নি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এই অবৈধ চক্রকে ধ্বংস করা হচ্ছে না? কারা রয়েছে তাদের পেছনে?
 আমরা কি চুপ থাকবো? না, আমরা একসাথে রুখে দাঁড়াবো!
 শিগগিরই প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করুক।
এই চক্রের মূলহোতাদের আইনের আওতায় আনা হোক। ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা ও সহায়তা প্রদান করা হোক।আমাকে ও অন্যদের বিরুদ্ধে দেওয়া হুমকির তদন্ত হোক এবং দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
সবার প্রতি অনুরোধ:
এই পোস্টটি শেয়ার করুন, যাতে সবাই সচেতন হয়।
 যারা এই অপরাধ সম্পর্কে জানেন, তারা নিকটস্থ থানায় রিপোর্ট করুন।
সাংবাদিক ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে বিষয়টি জানিয়ে মিডিয়ায় তুলে ধরুন।
আমাকে যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তা বন্ধ করতে প্রশাসনের প্রতি জোরালো দাবী জানান।
চুপ থাকলে অপরাধ আরও বাড়বে! তাই আসুন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি!
একসাথে বলি – অপরাধীদের বিচার চাই!