০৯:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাসিরনগরে সিএনজি ভাড়া দ্বিগুণ, অতিষ্ঠ যাত্রীরা প্রশাসনের নজরদারির অভাবে বাড়ছে ভাড়া নৈরাজ্য

নাসিরনগর উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশায় যাত্রীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে দ্বিগুণ ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে নাসিরনগর সদর থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত যাতায়াতকারী যাত্রীরা এই ভাড়া নৈরাজ্যে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই রুটে সরকারি নির্ধারিত ভাড়া বা প্রচলিত ভাড়া সাধারণত ৫০ টাকা, অথচ চালকরা ৮০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করছেন। ঈদ বা বিশেষ কোনো উপলক্ষ ছাড়াই সারা বছর এমনভাবে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়কে অনেকেই চরম ‘নৈরাজ্য’ বলছেন।
ভুক্তভোগী এক যাত্রী বলেন “প্রতিদিন অফিস বা কাজের জন্য যাতায়াত করি। আগে ৫০ টাকা লাগতো, এখন ১০০ টাকা না দিলে কোনো সিএনজি রাজি হয় না। কোনো প্রতিবাদ করলে চালকরা অপমানজনক কথা বলে।”
যাত্রীরা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যাটি চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেই কোনো তদারকি বা ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম। এর ফলে চালকেরা ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ে উৎসাহী হয়ে উঠেছে।
স্থানীয়দের দাবি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ করতে হলে:
রুটভিত্তিক নির্ধারিত ভাড়া তালিকা প্রকাশ করতে হবে,
নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করতে হবে,
এবং যাত্রী ও চালক উভয়ের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে হবে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

চট্টগ্রামে বিএনপি নেতার হুশিয়ারি ইউএনও-ওসি গিরি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যেতে হবে

নাসিরনগরে সিএনজি ভাড়া দ্বিগুণ, অতিষ্ঠ যাত্রীরা প্রশাসনের নজরদারির অভাবে বাড়ছে ভাড়া নৈরাজ্য

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৩১:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
নাসিরনগর উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশায় যাত্রীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে দ্বিগুণ ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে নাসিরনগর সদর থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত যাতায়াতকারী যাত্রীরা এই ভাড়া নৈরাজ্যে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই রুটে সরকারি নির্ধারিত ভাড়া বা প্রচলিত ভাড়া সাধারণত ৫০ টাকা, অথচ চালকরা ৮০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করছেন। ঈদ বা বিশেষ কোনো উপলক্ষ ছাড়াই সারা বছর এমনভাবে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়কে অনেকেই চরম ‘নৈরাজ্য’ বলছেন।
ভুক্তভোগী এক যাত্রী বলেন “প্রতিদিন অফিস বা কাজের জন্য যাতায়াত করি। আগে ৫০ টাকা লাগতো, এখন ১০০ টাকা না দিলে কোনো সিএনজি রাজি হয় না। কোনো প্রতিবাদ করলে চালকরা অপমানজনক কথা বলে।”
যাত্রীরা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যাটি চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেই কোনো তদারকি বা ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম। এর ফলে চালকেরা ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ে উৎসাহী হয়ে উঠেছে।
স্থানীয়দের দাবি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ করতে হলে:
রুটভিত্তিক নির্ধারিত ভাড়া তালিকা প্রকাশ করতে হবে,
নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করতে হবে,
এবং যাত্রী ও চালক উভয়ের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে হবে।