০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেনাপোলে পাসপোর্ট যাত্রীর ভ্রমণ ট্রাক্স জাল করার অপরাধে আটক -১

আবারও বেনাপোল ট্রাভেল পয়েন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানে জাল ভ্রমন ট্যাক্স কাটার দায়ে প্রতিষ্ঠানের সত্বাধিকারী শামিম হোসেন (৩৬) আটক হয়েছে।
সোমবার (১০শে মাচা)বেলা ১ টার সময় প্যাসেজ্ঞার টামিনাল হতে ভারতীয় যাত্রীর ট্রাভেল ট্যাক্স জালিয়াতির দায়ে তাকে কাস্টমস ও এপিবিএন পুলিশ যৌথ ভাবে আটক করে বেনাপোল পোট থানায় হস্তান্তর করে।
শামিম বেনাপোল পৌরসভার সাদিপুর গ্রামের  মোমিন চৌধুরীর ছেলে। এর আগেও সে ভ্রমণ কর জালিয়াতির কারনে দুই বার গ্রেফতার হয়।
ভারতীয় নারিক বেলাল আহমেদ ( পাসপোর্ট নং-ঞ৪৩৩৭০১২) জানায়, সে বাংলাদেশে ঢাকার আশিয়ান নামে  একটি কলেজে মেডিকেলে পড়াশুনা করে। ঢাকা থেকে বেনাপোলে এসে বেনাপোল ট্রাভেল পয়েন্ট নামে সাদিপুর রোডের একটি প্রতিষ্ঠানে সরকারী ভ্রমন কর অনলাইনে জমা দেয়। এরপর সে নিজ দেশে যাওয়ার সময় কাস্টমস চেকপয়েন্টে তার ট্রাভেল ট্র্যাক্স জাল বলে প্রমানিত হয়।
বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাচেঞ্জার টার্মিনালে নিরাপত্তার দায়িত্বে কর্মরত এপিবিএন পুলিশের পরিদর্শক সন্তু বিশ্বাস বলেন, ভারতে যাওয়ার সময় বেনাপোল টার্মিনালে কাস্টমস এর তল্লাশি পয়েন্টে ওই যাত্রীর ভ্রমণ কর চেক করার সময় জাল প্রমানিত হয়। পরে কোথায়  এই ভ্রমণ কর জমা দেওয়া হয়েছে যাত্রীকে সাথে নিয়ে সনাক্ত করা হয়। যাত্রী বেনাপোল ট্রাভেল পয়েন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠান এবং ভ্রমণ কর জালিয়াতী শামিমকে সনাক্ত করে। শামিম বিষয়টি স্বীকার করে।
বেনাপোল চেকপোষ্ট কাস্টমস সুপার আব্দুল গনি বলেন, আমরা জাল ট্রাভেল ট্যাক্স সনাক্ত করার জন্য সচেতন। আমাদের দুই জন সহকর্মী সব সময় ভ্রমণ কর চেক করে থাকে।
বেনাপোল পোর্ট থানা ওসি রাসেল মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শামিম হোসেন নামে একজন যুবককে কাস্টমস এবং এপিবিএন পুলিশ জাল ট্যাক্স কাটার অপরাধে মামলা দিয়েছে। তাকে যশোর আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। তবে এই শামিমের নামে এর আগেও বেনাপোল থানায় ভ্রমণ কর ফাঁকির অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ডোমারে ডাক্তারের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু

বেনাপোলে পাসপোর্ট যাত্রীর ভ্রমণ ট্রাক্স জাল করার অপরাধে আটক -১

পোস্ট হয়েছেঃ ০৩:১১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
আবারও বেনাপোল ট্রাভেল পয়েন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানে জাল ভ্রমন ট্যাক্স কাটার দায়ে প্রতিষ্ঠানের সত্বাধিকারী শামিম হোসেন (৩৬) আটক হয়েছে।
সোমবার (১০শে মাচা)বেলা ১ টার সময় প্যাসেজ্ঞার টামিনাল হতে ভারতীয় যাত্রীর ট্রাভেল ট্যাক্স জালিয়াতির দায়ে তাকে কাস্টমস ও এপিবিএন পুলিশ যৌথ ভাবে আটক করে বেনাপোল পোট থানায় হস্তান্তর করে।
শামিম বেনাপোল পৌরসভার সাদিপুর গ্রামের  মোমিন চৌধুরীর ছেলে। এর আগেও সে ভ্রমণ কর জালিয়াতির কারনে দুই বার গ্রেফতার হয়।
ভারতীয় নারিক বেলাল আহমেদ ( পাসপোর্ট নং-ঞ৪৩৩৭০১২) জানায়, সে বাংলাদেশে ঢাকার আশিয়ান নামে  একটি কলেজে মেডিকেলে পড়াশুনা করে। ঢাকা থেকে বেনাপোলে এসে বেনাপোল ট্রাভেল পয়েন্ট নামে সাদিপুর রোডের একটি প্রতিষ্ঠানে সরকারী ভ্রমন কর অনলাইনে জমা দেয়। এরপর সে নিজ দেশে যাওয়ার সময় কাস্টমস চেকপয়েন্টে তার ট্রাভেল ট্র্যাক্স জাল বলে প্রমানিত হয়।
বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাচেঞ্জার টার্মিনালে নিরাপত্তার দায়িত্বে কর্মরত এপিবিএন পুলিশের পরিদর্শক সন্তু বিশ্বাস বলেন, ভারতে যাওয়ার সময় বেনাপোল টার্মিনালে কাস্টমস এর তল্লাশি পয়েন্টে ওই যাত্রীর ভ্রমণ কর চেক করার সময় জাল প্রমানিত হয়। পরে কোথায়  এই ভ্রমণ কর জমা দেওয়া হয়েছে যাত্রীকে সাথে নিয়ে সনাক্ত করা হয়। যাত্রী বেনাপোল ট্রাভেল পয়েন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠান এবং ভ্রমণ কর জালিয়াতী শামিমকে সনাক্ত করে। শামিম বিষয়টি স্বীকার করে।
বেনাপোল চেকপোষ্ট কাস্টমস সুপার আব্দুল গনি বলেন, আমরা জাল ট্রাভেল ট্যাক্স সনাক্ত করার জন্য সচেতন। আমাদের দুই জন সহকর্মী সব সময় ভ্রমণ কর চেক করে থাকে।
বেনাপোল পোর্ট থানা ওসি রাসেল মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শামিম হোসেন নামে একজন যুবককে কাস্টমস এবং এপিবিএন পুলিশ জাল ট্যাক্স কাটার অপরাধে মামলা দিয়েছে। তাকে যশোর আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। তবে এই শামিমের নামে এর আগেও বেনাপোল থানায় ভ্রমণ কর ফাঁকির অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে।