০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তির জীবন বৃত্তান্ত

জনসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ – ডা. মোঃ ইউনুছ আলী”
“এই মাটির প্রতিটি ধূলিকণা যার প্রেরণা,
এই জনপদের প্রতিটি মানুষ যার আত্মার আত্মীয়—
তিনি ডা. মোঃ ইউনুছ আলী।
একজন  চিকিৎসক—- কার্ডিওলজিস্ট, সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী , বিশিষ্ট ক্রীড়া নুরাগী , দক্ষ সংগঠক এবং এক সংগ্রামী রাজনীতিবিদ।”
🟩 পরিচয় পর্ব
“ডা. মোঃ ইউনুছ আলী, পিতা মৃত উমর আলী ও মাতা মৃত নসিমনের সন্তান। জন্মগ্রহণ করেন ১৩ জুলাই ১৯৭৮, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কুটি বাগডাঙ্গা গ্রামে। একজন সুনিপুণ হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশে  প্রতিষ্ঠিত। এই মানুষটি শুধু চিকিৎসাই নয়, মানবসেবাকে নিজের ধর্মে পরিণত করেছেন।”
🟨 শিক্ষা জীবন
“শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর পদচারণা শুরু কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার গাগলা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯৪ সালে এসএসসি ও নাগেশ্বরী ডিগ্রী কলেজ থেকে ১৯৯৬ সালে এইচএসসি–তে বিজ্ঞান বিভাগে স্টার  মার্কস সহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর এমবিবিএস পাশ করেন শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ  থেকে এবং পরবর্তীতে ডি-কার্ড ডিগ্রি অর্জন করেন  বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (সাবেক পিজি হাসপাতাল) থেকে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে তিনি যুক্তরাষ্ট্র এবং থাইল্যান্ডেও প্রশিক্ষণ নেন।”
🟥 চিকিৎসা ও জনসেবা
“একজন অভিজ্ঞ হৃদরোগ চিকিৎসক হিসেবে
তিনি কুড়িগ্রাম ও বগুড়ায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন অবিরামভাবে। তার অধীনে চিকিৎসা পেয়েছেন হাজারো দরিদ্র, অসহায় রোগী।  বর্তমানে তিনি   টি এম এস এস মেডিকেল কলেজসহ নানা প্রতিষ্ঠানে তার চিকিৎসা ও শিক্ষা ভূমিকা প্রশংসিত।” এছাড়াও জিয়া পরিবারের দুটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান —-বাগবাড়ি শহীদ জিয়াউর রহমান রহমান গ্রাম হাসপাতাল ও শহীদ জিয়াউর রহমান শিশু (অ্যাজমা সেন্টার) হাসপাতলে চিকিৎসা সময় নিজেকে আত্মনিয়োগ করে যাচ্ছেন। এছাড়াও
সমাজসেবামূলক স্বাস্থ্য ক্যাম্প ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প   করে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন থেকে।
🟧 রাজনৈতিক জীবন
তরুণ বয়স থেকেই তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তাঁর রাজনৈতিক পথচলার সূচনা হয় কুড়িগ্রামের ঐতিহ্যবাহী নাগেশ্বরী ডিগ্রি কলেজে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একজন কর্মী হিসেবে।
এরপর তিনি শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক), বগুড়া-তে অধ্যয়নকালীন সময়েই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে আরও সক্রিয় হয়ে ওঠেন এবং দীর্ঘসময় দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ছিলেন
👉 বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, শজিমেক শাখার সাবেক সহ-সভাপতি।
১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ছাত্রদলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দলীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনায় নেতৃত্ব প্রদান করেছেন।
ছাত্ররাজনীতির সফল পরিসমাপ্তির পর, তিনি যুক্ত হন পেশাজীবী রাজনীতির সঙ্গে এবং বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন:
🔹 জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন ও জিয়া পরিষদ-এর সম্মানিত সদস্য।
🔹 ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)-এর আজীবন সদস্য, বগুড়া।
🔹 সাবেক মেম্বার সেক্রেটারি, ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ ( ড্যাব)  বগুড়া জেলা শাখা
দলীয় কর্মকাণ্ডে তাঁর অবদান, নিষ্ঠা ও নেতৃত্বের গুণে তিনি এখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল – বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন:
🔸  স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক —-বগুড়া জেলা বিএনপি
🔸 কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য
🟢 অতীত ও বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অধীনে মোট ৮টি গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন — আলহামদুলিল্লাহ।
🟦 ভবিষ্যতের অঙ্গীকার
“ডাঃ মোঃ ইউনুছ আলী বিশ্বাস করেন,
‘চিকিৎসা যেমন মানুষের জীবন বাঁচায়,
ঠিক তেমনি নীতি ও সঠিক নেতৃত্ব বাঁচাতে পারে একটি জাতি।’
তাই এখন তিনি কুড়িগ্রাম-১ আসনের সাধারণ মানুষের জন্য
একটি মানবিক, দক্ষ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত।”
🟩 সমাপ্তি (Closing)
“একজন চিকিৎসক যখন রাজনীতির মাঠে নামেন,
তখন তা কেবল পদপ্রাপ্তির জন্য নয়—
তা হয় দায়িত্ব, ঋণশোধ এবং মানবিকতার অঙ্গীকার।
ডা. মোঃ ইউনুছ আলী— নতুন স্বপ্ন, নতুন নেতৃত্ব, বহুমাত্রিক  নতুন আশার প্রতীক।”
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৮

একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তির জীবন বৃত্তান্ত

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:১৪:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
জনসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ – ডা. মোঃ ইউনুছ আলী”
“এই মাটির প্রতিটি ধূলিকণা যার প্রেরণা,
এই জনপদের প্রতিটি মানুষ যার আত্মার আত্মীয়—
তিনি ডা. মোঃ ইউনুছ আলী।
একজন  চিকিৎসক—- কার্ডিওলজিস্ট, সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী , বিশিষ্ট ক্রীড়া নুরাগী , দক্ষ সংগঠক এবং এক সংগ্রামী রাজনীতিবিদ।”
🟩 পরিচয় পর্ব
“ডা. মোঃ ইউনুছ আলী, পিতা মৃত উমর আলী ও মাতা মৃত নসিমনের সন্তান। জন্মগ্রহণ করেন ১৩ জুলাই ১৯৭৮, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কুটি বাগডাঙ্গা গ্রামে। একজন সুনিপুণ হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশে  প্রতিষ্ঠিত। এই মানুষটি শুধু চিকিৎসাই নয়, মানবসেবাকে নিজের ধর্মে পরিণত করেছেন।”
🟨 শিক্ষা জীবন
“শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর পদচারণা শুরু কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার গাগলা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯৪ সালে এসএসসি ও নাগেশ্বরী ডিগ্রী কলেজ থেকে ১৯৯৬ সালে এইচএসসি–তে বিজ্ঞান বিভাগে স্টার  মার্কস সহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এরপর এমবিবিএস পাশ করেন শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ  থেকে এবং পরবর্তীতে ডি-কার্ড ডিগ্রি অর্জন করেন  বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (সাবেক পিজি হাসপাতাল) থেকে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে তিনি যুক্তরাষ্ট্র এবং থাইল্যান্ডেও প্রশিক্ষণ নেন।”
🟥 চিকিৎসা ও জনসেবা
“একজন অভিজ্ঞ হৃদরোগ চিকিৎসক হিসেবে
তিনি কুড়িগ্রাম ও বগুড়ায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন অবিরামভাবে। তার অধীনে চিকিৎসা পেয়েছেন হাজারো দরিদ্র, অসহায় রোগী।  বর্তমানে তিনি   টি এম এস এস মেডিকেল কলেজসহ নানা প্রতিষ্ঠানে তার চিকিৎসা ও শিক্ষা ভূমিকা প্রশংসিত।” এছাড়াও জিয়া পরিবারের দুটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান —-বাগবাড়ি শহীদ জিয়াউর রহমান রহমান গ্রাম হাসপাতাল ও শহীদ জিয়াউর রহমান শিশু (অ্যাজমা সেন্টার) হাসপাতলে চিকিৎসা সময় নিজেকে আত্মনিয়োগ করে যাচ্ছেন। এছাড়াও
সমাজসেবামূলক স্বাস্থ্য ক্যাম্প ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প   করে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন থেকে।
🟧 রাজনৈতিক জীবন
তরুণ বয়স থেকেই তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তাঁর রাজনৈতিক পথচলার সূচনা হয় কুড়িগ্রামের ঐতিহ্যবাহী নাগেশ্বরী ডিগ্রি কলেজে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একজন কর্মী হিসেবে।
এরপর তিনি শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক), বগুড়া-তে অধ্যয়নকালীন সময়েই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে আরও সক্রিয় হয়ে ওঠেন এবং দীর্ঘসময় দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ছিলেন
👉 বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, শজিমেক শাখার সাবেক সহ-সভাপতি।
১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ছাত্রদলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দলীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনায় নেতৃত্ব প্রদান করেছেন।
ছাত্ররাজনীতির সফল পরিসমাপ্তির পর, তিনি যুক্ত হন পেশাজীবী রাজনীতির সঙ্গে এবং বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন:
🔹 জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন ও জিয়া পরিষদ-এর সম্মানিত সদস্য।
🔹 ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)-এর আজীবন সদস্য, বগুড়া।
🔹 সাবেক মেম্বার সেক্রেটারি, ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ ( ড্যাব)  বগুড়া জেলা শাখা
দলীয় কর্মকাণ্ডে তাঁর অবদান, নিষ্ঠা ও নেতৃত্বের গুণে তিনি এখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল – বিএনপির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন:
🔸  স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক —-বগুড়া জেলা বিএনপি
🔸 কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য
🟢 অতীত ও বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অধীনে মোট ৮টি গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন — আলহামদুলিল্লাহ।
🟦 ভবিষ্যতের অঙ্গীকার
“ডাঃ মোঃ ইউনুছ আলী বিশ্বাস করেন,
‘চিকিৎসা যেমন মানুষের জীবন বাঁচায়,
ঠিক তেমনি নীতি ও সঠিক নেতৃত্ব বাঁচাতে পারে একটি জাতি।’
তাই এখন তিনি কুড়িগ্রাম-১ আসনের সাধারণ মানুষের জন্য
একটি মানবিক, দক্ষ এবং দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত।”
🟩 সমাপ্তি (Closing)
“একজন চিকিৎসক যখন রাজনীতির মাঠে নামেন,
তখন তা কেবল পদপ্রাপ্তির জন্য নয়—
তা হয় দায়িত্ব, ঋণশোধ এবং মানবিকতার অঙ্গীকার।
ডা. মোঃ ইউনুছ আলী— নতুন স্বপ্ন, নতুন নেতৃত্ব, বহুমাত্রিক  নতুন আশার প্রতীক।”