১১:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সদরপুরে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

  • এসএম আলমগীর
  • পোস্ট হয়েছেঃ ১১:২৪:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
  • 103
সরকারি গাছ কাটতে গেলে উপজেলা পরিষদের রেজল্যুশন, টেন্ডার ও বন বিভাগের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। কিন্তু এসব না করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বন বিভাগে কর্মকর্তাকে না জানিয়ে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহার করে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে গনি খাঁ নামে এক গাছ ব্যাবসায়ীর বিরুদ্ধে।
শুক্রবার সকালে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার পিয়াজখালী আঞ্চলিক সড়কের পাশে থাকা একটি শিশুকাঠ নামক একটি গাছ কাটার অভিযোগ করে এলাকাবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় জমির মালিক বাবুল বেপারীর পুত্র আজিজুল হাকিম (৩২) নিজে দাঁড়িয়ে থেকে গনি খাঁ ও তার শ্রমিক দিয়ে গাছের বেশীর ভাগ অংশ কেটে ফেলেছে। এসময় তাদের কাছে সরকারি গাছ কাটার অনুমতি  আছে কিনা জানতে চাইলে তারা জানান, তাদের গাছ কাটার অনুমতি আছে।
উপজেলা বনবিভাগ কর্মকর্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, কাউকে গাছ কাটার কোন অনুমতি দেওয়া হয় নাই।  তবে সরকারী গাছ কাটার বিষয়ে একটা আবেদন পেয়েছি, আবেদন যাচাই-বাছাই করে অনুমতি যোগ্য হলে পরে গাছ কাটতে পারবে।
অনুমতি ছাড়া সরকারী গাছ কাটার বিষয়ে  গনি খা জানান, সরকারী গাছ কাটার ক্ষমতা আমার আছে, আমি বনবিভাগে কাজকরি,  বনবিভাগ আমাকে বেতন দেয় এবং সে ক্ষমতা আছে বলেই আমি গাছ কেটেছি।
 এ বিষয়ে মুঠোফোনে সদরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিয়া সুলতানাকে অবগত করলে তিনি জানান, সরকারী গাছ কাটার কোন অনুমতি কাউকে দেওয়া হয়নি।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

বাউফলে খেলাফত,মজলিসের২০২৫-এ পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে প্রার্থী ঘোষণা

সদরপুরে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:২৪:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সরকারি গাছ কাটতে গেলে উপজেলা পরিষদের রেজল্যুশন, টেন্ডার ও বন বিভাগের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। কিন্তু এসব না করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বন বিভাগে কর্মকর্তাকে না জানিয়ে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহার করে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে গনি খাঁ নামে এক গাছ ব্যাবসায়ীর বিরুদ্ধে।
শুক্রবার সকালে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার পিয়াজখালী আঞ্চলিক সড়কের পাশে থাকা একটি শিশুকাঠ নামক একটি গাছ কাটার অভিযোগ করে এলাকাবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় জমির মালিক বাবুল বেপারীর পুত্র আজিজুল হাকিম (৩২) নিজে দাঁড়িয়ে থেকে গনি খাঁ ও তার শ্রমিক দিয়ে গাছের বেশীর ভাগ অংশ কেটে ফেলেছে। এসময় তাদের কাছে সরকারি গাছ কাটার অনুমতি  আছে কিনা জানতে চাইলে তারা জানান, তাদের গাছ কাটার অনুমতি আছে।
উপজেলা বনবিভাগ কর্মকর্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, কাউকে গাছ কাটার কোন অনুমতি দেওয়া হয় নাই।  তবে সরকারী গাছ কাটার বিষয়ে একটা আবেদন পেয়েছি, আবেদন যাচাই-বাছাই করে অনুমতি যোগ্য হলে পরে গাছ কাটতে পারবে।
অনুমতি ছাড়া সরকারী গাছ কাটার বিষয়ে  গনি খা জানান, সরকারী গাছ কাটার ক্ষমতা আমার আছে, আমি বনবিভাগে কাজকরি,  বনবিভাগ আমাকে বেতন দেয় এবং সে ক্ষমতা আছে বলেই আমি গাছ কেটেছি।
 এ বিষয়ে মুঠোফোনে সদরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিয়া সুলতানাকে অবগত করলে তিনি জানান, সরকারী গাছ কাটার কোন অনুমতি কাউকে দেওয়া হয়নি।