১১:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

একটি কিডনি, একটি জীবনঃ ঠাকুরগাঁওয়ের জুয়েল বাঁচতে চান

ঠাকুরগাঁও পৌরসভার কর্মচারী মোঃ জুয়েল (৩৭) এখন হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। মাত্র কয়েক মাস আগেও তিনি ছিলেন কর্মচঞ্চল, হাসিখুশি ও দায়িত্ববান একজন মানুষ। হঠাৎ করেই শরীর অসুস্থ হতে শুরু করে। চিকিৎসকের পরামর্শে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, তাঁর দুটি কিডনিই কার্যকারিতা হারিয়েছে।
বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁকে বাঁচাতে হলে খুব দ্রুত একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে। মো. জুয়েলের রক্তের গ্রুপ বি+ (পজেটিভ)।  একজন সুস্থ ও স্বেচ্ছায় কিডনি দান করতে ইচ্ছুক ব্যক্তি এখন জুয়েলের জীবন বাঁচানোর একমাত্র আশা।
আমার স্বামী আজ বাঁচার জন্য শুধু একটা কিডনির অপেক্ষায়। কেউ যদি এগিয়ে আসতেন, আমাদের সন্তানদের মুখে আবার হাসি ফিরে আসতো” কাঁদতে কাঁদতে বললেন জুয়েলের স্ত্রী ফাতেমা বেগম।
টিকাপাড়ার বাসিন্দা জুয়েল ঠাকুরগাঁও পৌরসভায় কর্মরত। কর্মজীবনে সততা ও নিষ্ঠার জন্য সহকর্মীদের কাছে একজন প্রিয় সহকর্মী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজ সেই জুয়েলকে বাঁচাতে সমাজের একটুখানি মানবতা ও সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়াই এখন সবচেয়ে প্রয়োজন।
মানবিক এই আহ্বান জানাচ্ছেন জুয়েলের সহকর্মী ও আত্মীয়স্বজনরা। তারা জানান, কিডনি দানের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ঝুঁকিও নেই যদি তা চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে হয়। আর একজন কিডনি দানের মাধ্যমে একটি জীবন ফিরে পেতে পারে পরিবার, ফিরে পেতে পারে আশা। যোগাযোগ: সোহান : ০১৭৬৪৭১৪৬৩৪। আপনার একটি সিদ্ধান্ত, একটি জীবন বাঁচাতে পারে। জুয়েলের চোখে এখনো জীবনের আশা আছে প্রয়োজন শুধু আপনার সহানুভূতির স্পর্শ।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

বাউফলে খেলাফত,মজলিসের২০২৫-এ পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে প্রার্থী ঘোষণা

একটি কিডনি, একটি জীবনঃ ঠাকুরগাঁওয়ের জুয়েল বাঁচতে চান

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:৪৬:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ঠাকুরগাঁও পৌরসভার কর্মচারী মোঃ জুয়েল (৩৭) এখন হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। মাত্র কয়েক মাস আগেও তিনি ছিলেন কর্মচঞ্চল, হাসিখুশি ও দায়িত্ববান একজন মানুষ। হঠাৎ করেই শরীর অসুস্থ হতে শুরু করে। চিকিৎসকের পরামর্শে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, তাঁর দুটি কিডনিই কার্যকারিতা হারিয়েছে।
বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁকে বাঁচাতে হলে খুব দ্রুত একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে। মো. জুয়েলের রক্তের গ্রুপ বি+ (পজেটিভ)।  একজন সুস্থ ও স্বেচ্ছায় কিডনি দান করতে ইচ্ছুক ব্যক্তি এখন জুয়েলের জীবন বাঁচানোর একমাত্র আশা।
আমার স্বামী আজ বাঁচার জন্য শুধু একটা কিডনির অপেক্ষায়। কেউ যদি এগিয়ে আসতেন, আমাদের সন্তানদের মুখে আবার হাসি ফিরে আসতো” কাঁদতে কাঁদতে বললেন জুয়েলের স্ত্রী ফাতেমা বেগম।
টিকাপাড়ার বাসিন্দা জুয়েল ঠাকুরগাঁও পৌরসভায় কর্মরত। কর্মজীবনে সততা ও নিষ্ঠার জন্য সহকর্মীদের কাছে একজন প্রিয় সহকর্মী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজ সেই জুয়েলকে বাঁচাতে সমাজের একটুখানি মানবতা ও সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়াই এখন সবচেয়ে প্রয়োজন।
মানবিক এই আহ্বান জানাচ্ছেন জুয়েলের সহকর্মী ও আত্মীয়স্বজনরা। তারা জানান, কিডনি দানের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ঝুঁকিও নেই যদি তা চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে হয়। আর একজন কিডনি দানের মাধ্যমে একটি জীবন ফিরে পেতে পারে পরিবার, ফিরে পেতে পারে আশা। যোগাযোগ: সোহান : ০১৭৬৪৭১৪৬৩৪। আপনার একটি সিদ্ধান্ত, একটি জীবন বাঁচাতে পারে। জুয়েলের চোখে এখনো জীবনের আশা আছে প্রয়োজন শুধু আপনার সহানুভূতির স্পর্শ।