০৩:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কথাসাহিত্যিক কায়েস আহমেদের ৩৩তম প্রয়াণ দিবসে ধানমন্ডিতে স্মরণানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান কথাসাহিত্যিক কায়েস আহমেদের ৩৩তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে গতকাল রাজধানী ধানমন্ডির ভিন্টেজ কনভেনশন হলে এই স্মরণানুষ্ঠানের আয়োজন করে অবলোকন সংস্কৃতি আলয় ও রবিকিরণ সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র।
অনুষ্ঠানের প্রারম্ভে কায়েস আহমেদের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। এ সময় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী গান “আগুনের পরশমণি” পরিবেশনের মধ্য দিয়ে স্মৃতিচারণা শুরু হয়।
কায়েস আহমেদের সাহিত্যকর্ম ও জীবনদর্শন নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী এবং সংস্কৃতিকর্মী বেলায়েত হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা বলেন, কায়েস আহমেদের সাহিত্য চিন্তা ও তাঁর বাস্তবধর্মী লেখনী এখনও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক এবং পাঠকসমাজে সমাদৃত।
অনুষ্ঠানে কায়েস আহমেদের রচনা থেকে পাঠ ও আবৃত্তি এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পরিবেশনার মাধ্যমে লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এছাড়াও সঙ্গীত পরিবেশনার মধ্য দিয়েও তুলে ধরা হয় তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও গভীর শ্রদ্ধাবোধ।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন বেলায়েত হোসেন।
সাহিত্য, সঙ্গীত ও আবৃত্তির সম্মিলিত এ আয়োজনটি কায়েস আহমেদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একটি আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি করে। উপস্থিত অতিথি ও শ্রোতারা স্মরণানুষ্ঠানটিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও প্রভাববিস্তারকারী বলে উল্লেখ করেন।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

বাউফলে খেলাফত,মজলিসের২০২৫-এ পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে প্রার্থী ঘোষণা

কথাসাহিত্যিক কায়েস আহমেদের ৩৩তম প্রয়াণ দিবসে ধানমন্ডিতে স্মরণানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

পোস্ট হয়েছেঃ ০৩:১২:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান কথাসাহিত্যিক কায়েস আহমেদের ৩৩তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে গতকাল রাজধানী ধানমন্ডির ভিন্টেজ কনভেনশন হলে এই স্মরণানুষ্ঠানের আয়োজন করে অবলোকন সংস্কৃতি আলয় ও রবিকিরণ সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র।
অনুষ্ঠানের প্রারম্ভে কায়েস আহমেদের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। এ সময় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী গান “আগুনের পরশমণি” পরিবেশনের মধ্য দিয়ে স্মৃতিচারণা শুরু হয়।
কায়েস আহমেদের সাহিত্যকর্ম ও জীবনদর্শন নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী এবং সংস্কৃতিকর্মী বেলায়েত হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা বলেন, কায়েস আহমেদের সাহিত্য চিন্তা ও তাঁর বাস্তবধর্মী লেখনী এখনও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক এবং পাঠকসমাজে সমাদৃত।
অনুষ্ঠানে কায়েস আহমেদের রচনা থেকে পাঠ ও আবৃত্তি এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পরিবেশনার মাধ্যমে লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এছাড়াও সঙ্গীত পরিবেশনার মধ্য দিয়েও তুলে ধরা হয় তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও গভীর শ্রদ্ধাবোধ।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন বেলায়েত হোসেন।
সাহিত্য, সঙ্গীত ও আবৃত্তির সম্মিলিত এ আয়োজনটি কায়েস আহমেদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একটি আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি করে। উপস্থিত অতিথি ও শ্রোতারা স্মরণানুষ্ঠানটিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও প্রভাববিস্তারকারী বলে উল্লেখ করেন।