
মাদক কেনাবেচার কৌশল হিসেবে বিনোদপুর কমিউনিটি হাসপাতালে করছে আড্ডা খানা, ব্যবসায়ীরা, ছোট্ট ইয়াবা বড়ির সাংকেতিক নাম দিয়েছেন ” ও ‘হিরোইন। লাল বড়িকে সম্বোধন করেন ‘আর গোলাপি বড়িকে ‘কাগমসরিনথেকে মাদকের চালান আসাকে ‘কংক্রিট’ হিসেবে অভিহিত করেন তারান।
কোনো বিক্রেতার কাছে মাদক বিক্রির পাওনা টাকা চাওয়ার সময় তিনি বলেন, ‘বাজার-সদায় করতে হবে। এখনই পাওনা টাকা হাতে পেলে উপকার হয়।’ অনেক পার্টির হোয়াটস অ্যাপে ইয়াবা ট্যাবলেটের ছবি পাঠিয়ে তার গুণগত মান যাচাই করতে বলেন তিনি। এরপর শুরু করেন দরদাম নিয়ে দেনদরবার। এই চতুর কারবারি হলেন, মেডিকেল চলাকালিন সহ রাতেও সে খানে চলছে রমরমা মাদক বিক্রি ফেনসিডিল হিরোইন সহ বিভিন্ন মাদক কারবার হাসপাতালে বসেই দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা হিরোইন ফেনসিডিল সহ বিভিন্ন নেশা দ্রব্য কেনাবেচার বড় সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছেন। সরকারি এই প্রতিষ্ঠানে মাদক আড্ডা খানা বাড়ি দেশে চুরি ডাকাতি ছিনতাই দিনের পর দিন বেড়েই চলছে৷। অনুসন্ধানে সহিদুল ওজামাল সহ আরও অনেকে সেখানে মাদক আড্ডা বানিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের ব্যবসা, বেচাকেনার চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
মাদক সিন্ডিকেটের সঙ্গে সাংকেতিক ভাষায় কথোপকথন চলে মোবাইলের মাধ্যমে তার প্রকৃত নাম-পরিচয়, ঠিকানা দিয়েই নিবন্ধন করা। বিনোদপুর বাজার কমিউনিটি হাসপাতালে এলাকায় রোগীও দেখেন তিনি। তাই পরিচিত। মাদক কারবারিরাও ফোনে
নিয়মিত যারা মাদক বিক্রি করে তাদের কাছ থেকে বড় চালান কিনে খুচরা বিক্রি করছেন বৈষ্যমো বিরোধীর কারনে এই সুযোগে পুলিশের চোখে ফাকি দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে, তাদের মাদক কারবার