১২:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন

বর্ণাঢ্য আয়োজনে টাঙ্গাইলে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন করা হয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ১৪ এপ্রিল সোমবার সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয় সংলগ্ন জনসেবা চত্বরে জাতীয় সংগীত ও এসো হে বৈশাখ গান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে নববর্ষ উদযাপনের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় জনসেবা চত্বরে এসে শেষ হয়। বেলুন উড়িয়ে এবং পায়রা অবমুক্ত করে জনসেবা চত্বরে বৈশাখী মেলার শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক। এসময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, স্থানীয় সরকার টাঙ্গাইলের উপপরিচালক মো: শিহাব রায়হান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো: আব্দুল্যাহ আল মামুন, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট জাফর আহমেদ’সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ জেলার সর্বস্তরের নারী পুরুষ অংশ গ্রহণ করেন। বৈশাখী মেলায় অর্ধশত স্টল রয়েছে। মেলায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা, সাপ খেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

পঙ্কিল রাজনীতি বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে আনবেন না: শিক্ষা উপদেষ্টা

টাঙ্গাইলে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন

পোস্ট হয়েছেঃ ০৫:৩০:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

বর্ণাঢ্য আয়োজনে টাঙ্গাইলে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন করা হয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ১৪ এপ্রিল সোমবার সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয় সংলগ্ন জনসেবা চত্বরে জাতীয় সংগীত ও এসো হে বৈশাখ গান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে নববর্ষ উদযাপনের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় জনসেবা চত্বরে এসে শেষ হয়। বেলুন উড়িয়ে এবং পায়রা অবমুক্ত করে জনসেবা চত্বরে বৈশাখী মেলার শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক। এসময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান, স্থানীয় সরকার টাঙ্গাইলের উপপরিচালক মো: শিহাব রায়হান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো: আব্দুল্যাহ আল মামুন, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট জাফর আহমেদ’সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সহ জেলার সর্বস্তরের নারী পুরুষ অংশ গ্রহণ করেন। বৈশাখী মেলায় অর্ধশত স্টল রয়েছে। মেলায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা, সাপ খেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।