০৪:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রঙে-রূপে-সংস্কৃতিতে বেরোবিতে বর্ষবরণ উৎসব

  • Rakibul Hasan Munna
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৫:৫৫:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
  • 98

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরে (বেরোবি) নানা বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের দক্ষিণ গেট থেকে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শওকাত আলীর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। বৈশাখী গান, বাঁশির সুর ও বাদ্যের তালে শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক ও চত্বর প্রদক্ষিণ করে একাডেমিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন এবং বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের নানা রূপ তুলে ধরেন। শোভাযাত্রা শেষে উপাচার্য একাডেমিক ভবনের সামনে বিভাগসমূহের আয়োজিত বৈশাখী মেলার স্টল পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তিনি বলেন, “বাংলা নববর্ষ আমাদের চিরায়ত ঐতিহ্য ও আত্মপরিচয়ের উৎসব। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের শিকড়ের কাছে ফিরে যাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়।” এ উপলক্ষে বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া চত্বরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া তিনটি আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ খাবারের ব্যবস্থাও রাখা হয়। উল্লেখ্য, বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। এর অংশ হিসেবে গতকাল ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠে এক ঘুড়ি উৎসবের আয়োজন করা হয় যা শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি করে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

পঙ্কিল রাজনীতি বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে আনবেন না: শিক্ষা উপদেষ্টা

রঙে-রূপে-সংস্কৃতিতে বেরোবিতে বর্ষবরণ উৎসব

পোস্ট হয়েছেঃ ০৫:৫৫:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরে (বেরোবি) নানা বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের দক্ষিণ গেট থেকে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শওকাত আলীর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। বৈশাখী গান, বাঁশির সুর ও বাদ্যের তালে শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক ও চত্বর প্রদক্ষিণ করে একাডেমিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন এবং বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের নানা রূপ তুলে ধরেন। শোভাযাত্রা শেষে উপাচার্য একাডেমিক ভবনের সামনে বিভাগসমূহের আয়োজিত বৈশাখী মেলার স্টল পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তিনি বলেন, “বাংলা নববর্ষ আমাদের চিরায়ত ঐতিহ্য ও আত্মপরিচয়ের উৎসব। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের শিকড়ের কাছে ফিরে যাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়।” এ উপলক্ষে বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া চত্বরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া তিনটি আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ খাবারের ব্যবস্থাও রাখা হয়। উল্লেখ্য, বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। এর অংশ হিসেবে গতকাল ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠে এক ঘুড়ি উৎসবের আয়োজন করা হয় যা শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি করে।