০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জনপ্রতিনিধি না হয়েও, জনমানুষের আস্থার প্রতিক, জনাব এস এ পাঠান সবুজ

‎ জন প্রতিনিধি না হয়েও, পাঠান সবুজ আজ তাঁর সমাজে জনগণের আশার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁর জীবন সংগ্রামের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক নিয়েই আজকের আলোচনা। তিনি রাজনৈতিকভাবে বিএনপির সাথে সুসংগঠিত এবং থানা যুবদলের একটি পদেও অধিষ্ঠিত। মানবিক কার্যক্রমে জড়িত হয়ে এই পদবীর থাকার কারনে দলও তাকে মানবিক কাজে বিশেষ সহায়তা করেছে, যা তাঁর রাজনৈতিক প্রভাবকে আরও বেশি কার্যকর করে তুলেছে। তিনি তাঁর নিজ এলাকায় দ্বীনি প্রতিষ্ঠান যেমন মসজিদ ও মাদরাসার প্রধান সদস্য হিসেবে সহকর্মী বন্ধুদের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। একই সাথে এলাকার মানবিক সেবা সংস্থায় তাঁর সক্রিয় ভূমিকা অমূল্য। রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও তিনি গ্রামের মানুষের সুখ, শান্তি এবং ইসলামিক মূল্যবোধের দিকে বিশেষ মনোযোগ দেন। নিজের অর্থ ও সময় ব্যয়ে পরিবারের টানাপোড়ন হলেও তিনি সমাজের ভালোতে অবদান রাখতে কখনও কুণ্ঠিত হন না। একা দাঁড়িয়ে সমাজের সব অসঙ্গতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন এবং মাদক বিরোধী আন্দোলনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি বারংবার নিজের প্রচেষ্টায় অনেক অসহায় ব্যক্তির পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের সাহায্য করেছেন, এমনকি গ্রাম্য রাস্তা মেরামতেও নিজের সমর্থন সরবরাহ করেছেন। দুঃখী মানুষের কাছে সহায়তা দিয়ে রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে উপকার সাধন করেন। পাশাপাশি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সরকারি অনুদান আনতেও সতর্ক থাকেন। তার বিশেষ তত্ত্বাবধানে রাস্তা নির্মাণের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। বিভিন্ন গণসংযোগে নিজের স্থায়ী ভূমিকার জন্যে, পাঠান সবুজ এখন কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানার টান সিদলা গ্রামের মানুষের প্রিয় নেতা। তিনি ব্যক্তিগত লাভের কোনো মোহ ছাড়াই সমাজের জন্যে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন এবং এভাবেই মানুষের অন্তরে মানবিক নেতার স্থান করে নিয়েছেন। এসএ পাঠান সবুজ যিনি নিঃস্বার্থতা ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল প্রদীপ ধরে রেখেছেন, তাঁর প্রকৃত চেষ্টা ও সততা দিয়ে মানুষের মনের গভীরে বিচরণ করছেন।
‎যদি দেশের প্রতিটি অঞ্চলে, বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে, সবুজ পাঠানের মতো আরো অনেক মানবতাবাদী এবং নিষ্ঠাবান ব্যক্তি সক্রিয় হতেন এবং মানবিক কার্যকলাপে আত্মনিয়োগ করতেন, তবে আজ ধর্ম, জাতি কিংবা সামাজিক শ্রেণি কোনো বিষয়ই সমাজের উন্নয়ন ও সংহতির পথে বাধা হতে পারত না। দেশের প্রতিটি কোণায় শান্তি, প্রতিটি ঘরে স্বাধীনতা এবং প্রতিটি মানুষের মননে ঐক্য গড়ে উঠত। এই ধরনের ব্যক্তির উপস্থিতি সমাজকে কেবল উন্নতির সোপানে উন্নীত করত না, বরং মানবিকতার এক সোনালি অধ্যায়ে প্রবেশ করাত। মানুষের সহমর্মিতা, সহযোগিতা এবং দুর্দশার উপর তৈরি হওয়া এক সংহত সমাজ ব্যবস্থা আমাদের দেশকে পৌঁছে দিত নতুন এবং উন্নত এক মর্যাদায়।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

মঠবাড়িয়া পৌর যুবদল নেতা বেল্লাল হোসেন বহিষ্কার

জনপ্রতিনিধি না হয়েও, জনমানুষের আস্থার প্রতিক, জনাব এস এ পাঠান সবুজ

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:১৩:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
‎ জন প্রতিনিধি না হয়েও, পাঠান সবুজ আজ তাঁর সমাজে জনগণের আশার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁর জীবন সংগ্রামের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক নিয়েই আজকের আলোচনা। তিনি রাজনৈতিকভাবে বিএনপির সাথে সুসংগঠিত এবং থানা যুবদলের একটি পদেও অধিষ্ঠিত। মানবিক কার্যক্রমে জড়িত হয়ে এই পদবীর থাকার কারনে দলও তাকে মানবিক কাজে বিশেষ সহায়তা করেছে, যা তাঁর রাজনৈতিক প্রভাবকে আরও বেশি কার্যকর করে তুলেছে। তিনি তাঁর নিজ এলাকায় দ্বীনি প্রতিষ্ঠান যেমন মসজিদ ও মাদরাসার প্রধান সদস্য হিসেবে সহকর্মী বন্ধুদের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। একই সাথে এলাকার মানবিক সেবা সংস্থায় তাঁর সক্রিয় ভূমিকা অমূল্য। রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও তিনি গ্রামের মানুষের সুখ, শান্তি এবং ইসলামিক মূল্যবোধের দিকে বিশেষ মনোযোগ দেন। নিজের অর্থ ও সময় ব্যয়ে পরিবারের টানাপোড়ন হলেও তিনি সমাজের ভালোতে অবদান রাখতে কখনও কুণ্ঠিত হন না। একা দাঁড়িয়ে সমাজের সব অসঙ্গতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন এবং মাদক বিরোধী আন্দোলনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি বারংবার নিজের প্রচেষ্টায় অনেক অসহায় ব্যক্তির পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের সাহায্য করেছেন, এমনকি গ্রাম্য রাস্তা মেরামতেও নিজের সমর্থন সরবরাহ করেছেন। দুঃখী মানুষের কাছে সহায়তা দিয়ে রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে উপকার সাধন করেন। পাশাপাশি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সরকারি অনুদান আনতেও সতর্ক থাকেন। তার বিশেষ তত্ত্বাবধানে রাস্তা নির্মাণের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। বিভিন্ন গণসংযোগে নিজের স্থায়ী ভূমিকার জন্যে, পাঠান সবুজ এখন কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানার টান সিদলা গ্রামের মানুষের প্রিয় নেতা। তিনি ব্যক্তিগত লাভের কোনো মোহ ছাড়াই সমাজের জন্যে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন এবং এভাবেই মানুষের অন্তরে মানবিক নেতার স্থান করে নিয়েছেন। এসএ পাঠান সবুজ যিনি নিঃস্বার্থতা ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল প্রদীপ ধরে রেখেছেন, তাঁর প্রকৃত চেষ্টা ও সততা দিয়ে মানুষের মনের গভীরে বিচরণ করছেন।
‎যদি দেশের প্রতিটি অঞ্চলে, বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে, সবুজ পাঠানের মতো আরো অনেক মানবতাবাদী এবং নিষ্ঠাবান ব্যক্তি সক্রিয় হতেন এবং মানবিক কার্যকলাপে আত্মনিয়োগ করতেন, তবে আজ ধর্ম, জাতি কিংবা সামাজিক শ্রেণি কোনো বিষয়ই সমাজের উন্নয়ন ও সংহতির পথে বাধা হতে পারত না। দেশের প্রতিটি কোণায় শান্তি, প্রতিটি ঘরে স্বাধীনতা এবং প্রতিটি মানুষের মননে ঐক্য গড়ে উঠত। এই ধরনের ব্যক্তির উপস্থিতি সমাজকে কেবল উন্নতির সোপানে উন্নীত করত না, বরং মানবিকতার এক সোনালি অধ্যায়ে প্রবেশ করাত। মানুষের সহমর্মিতা, সহযোগিতা এবং দুর্দশার উপর তৈরি হওয়া এক সংহত সমাজ ব্যবস্থা আমাদের দেশকে পৌঁছে দিত নতুন এবং উন্নত এক মর্যাদায়।