০৩:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নেছারাবাদে শিক্ষক মিজানুর রহমানের দাবি অভিযোগ ভিত্তিহীন ও বানোয়াট

  • Md Tarik
  • পোস্ট হয়েছেঃ ১০:২৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫
  • 301

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার আলকীরহাটের চা দোকানি মো. চাঁন মিয়ার আনা অভিযোগকে ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট’ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় ৭০নং পাটিকেলবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান।

তিনি জানান, সম্প্রতি কিছু স্থানীয় ও অনলাইন গণমাধ্যমে প্রকাশিত “২০ লাখ টাকার ঋণের বিপরীতে ৩০ লাখ টাকার জমি লিখে নেওয়া” শিরোনামের সংবাদে কোনো সত্যতা নেই।

মিজানুর রহমানের ভাষ্য, “চাঁন মিয়ার কাছ থেকে আমি যে ৭ শতক জমি ক্রয় করেছি, তার মধ্যে ৩ শতক আমি এককভাবে এবং বাকি ৪ শতক অন্য দুইজন ক্রয় করেছেন। ২০২৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি দলিল নং ৪০১ এর মাধ্যমে জমি কেনাবেচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এ সময় চাঁন মিয়ার দুই ছেলে—মো. ইকবাল হোসেন ও মো. ইমরান হোসেন—দলিলে স্বাক্ষর করেন। স্থানীয় মুরুব্বি জাহিদ মাস্টার, বাদশা মিয়া ও আব্দুস সালাম এবং দলিল লেখকও উপস্থিত ছিলেন। বাজারমূল্যে ৩০ লাখ টাকা পরিশোধ করেই আমি জমি ক্রয় করি।”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, বৈধভাবে জমি ক্রয়ের পরও প্রতিপক্ষ মহল শত্রুতাবশত তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে এবং সাংবাদিকরা কোনো বক্তব্য না নিয়েই একপেশে সংবাদ প্রকাশ করছে, যা সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী।

শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, “আমি একজন শিক্ষক। আমার ক্রয়কৃত জায়গা জোরপূর্বক দখলের প্রতিবাদে গত ২৬ সেপ্টেম্বর থানায় লিখিত অভিযোগ দেই। এর জের ধরেই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার মান-সম্মান ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

বাউফল থেকে গণ অধিকার পরিষদের মনোনয়নপত্র দাখিল —

নেছারাবাদে শিক্ষক মিজানুর রহমানের দাবি অভিযোগ ভিত্তিহীন ও বানোয়াট

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:২৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার আলকীরহাটের চা দোকানি মো. চাঁন মিয়ার আনা অভিযোগকে ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট’ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় ৭০নং পাটিকেলবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান।

তিনি জানান, সম্প্রতি কিছু স্থানীয় ও অনলাইন গণমাধ্যমে প্রকাশিত “২০ লাখ টাকার ঋণের বিপরীতে ৩০ লাখ টাকার জমি লিখে নেওয়া” শিরোনামের সংবাদে কোনো সত্যতা নেই।

মিজানুর রহমানের ভাষ্য, “চাঁন মিয়ার কাছ থেকে আমি যে ৭ শতক জমি ক্রয় করেছি, তার মধ্যে ৩ শতক আমি এককভাবে এবং বাকি ৪ শতক অন্য দুইজন ক্রয় করেছেন। ২০২৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি দলিল নং ৪০১ এর মাধ্যমে জমি কেনাবেচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এ সময় চাঁন মিয়ার দুই ছেলে—মো. ইকবাল হোসেন ও মো. ইমরান হোসেন—দলিলে স্বাক্ষর করেন। স্থানীয় মুরুব্বি জাহিদ মাস্টার, বাদশা মিয়া ও আব্দুস সালাম এবং দলিল লেখকও উপস্থিত ছিলেন। বাজারমূল্যে ৩০ লাখ টাকা পরিশোধ করেই আমি জমি ক্রয় করি।”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, বৈধভাবে জমি ক্রয়ের পরও প্রতিপক্ষ মহল শত্রুতাবশত তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে এবং সাংবাদিকরা কোনো বক্তব্য না নিয়েই একপেশে সংবাদ প্রকাশ করছে, যা সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী।

শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, “আমি একজন শিক্ষক। আমার ক্রয়কৃত জায়গা জোরপূর্বক দখলের প্রতিবাদে গত ২৬ সেপ্টেম্বর থানায় লিখিত অভিযোগ দেই। এর জের ধরেই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার মান-সম্মান ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”