০৯:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কয়রায় স্কুলের প্রাচীর নির্মানে বাঁধা ও জীবন নাশের হুমকির অভিযোগ

 খুলনার কয়রার বাগালী ইউনিয়নের ১২১ নং হোগলা মিলনী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মানে বাঁধা ও জীবন নাশের হুমকির অভিযোগ করেছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। এ বিষয়ে অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাফাজুল ইসলাম বাদী হয়ে হোগলা গ্রামের তরিকুল ইসলাম পল্টু ও তার পিতা রেজাউল ইসলাম পাড় কে বিবাদি করে   কয়রা নিবাহী কমকর্তা ও ওসি বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, অভিযোগ  থেকে জানা যায়, কয়রা থানাধীন হোগলা মিলনী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মান হওয়ায় পুরাতন ভবনটি পরিত্যাক্ত অবস্থায় আছে। উল্লেখিত বিবাদীদ্বয় উক্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন স্থানে বসবাস করে। পুরাতন ভবনটি পরিত্যাক্ত অবস্থায় থাকায় বিবাদীদ্বয়  প্রভাব খাটিয়ে উক্ত ভবন ও পার্শ্ববর্তী বিদ্যালয়ের জায়গা-জবর দখল করে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবহার করছে। বর্তমানে বিদ্যালয়টির চার পাশে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য পি-ডি ই-পি-৪ এর অধীনে সরকারী ভাবে প্রাচীর নির্মানের জন্য বরাদ্দ হয়।  বিদ্যালয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য নিয়োগকৃত ঠিকাদার সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ করায়।  বিবাদীদ্বয় ঠিকাদারের প্রাচীর নির্মাণ কাজে বাধা সৃষ্টি করিয়া গালিগালাজ ও জীবন নাশের হুমকি সহ কাজ বন্ধ করিয়া দিয়েছে। তার জন্য বর্তমানে উক্ত বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মান কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এ বিষয়টি নিয়ে বিবাদীদ্বয়ের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় কার্যনির্বাহী কমিটি, ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবক বৃন্দ সহ স্থানীয় জনসাধারনের মনে চরম অসন্তোষ ও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। যেকোন সময় বিষয়টি নিয়ে  গুরুতর শান্তি শৃঙ্খল ব্যহত হওয়ার সম্ভাবনা বিদ্যামান রয়েছে ।  অত্র বিযয় নিয়ে শিক্ষানুরাগী মোঃ মফিজুল ইসলাম পাড় তার নিজের ফেসবুকে পোষ্ট করায় রেজাউল ইসলাম পাড় এর পুত্র ব্রাকে কর্মরত শরিফুল ইসলাম টগর অশোভন কমেন্ট করেন। অত্র বিদ্যালয়ে প্রাচীর নিমানের বাঁধা সৃষ্টি কারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবী জানান স্থানীয়রা। এ ব্যাপারে তরিকুল ইসলাম পল্টু জানান প্রাচীর নির্মানে আমরা বাঁধা কিংবা হুমকি দেয়নি এই প্রাচীর দিলে এখানে আমারা কয়েকটি  পরিবার বসবাস করি আমাদের রাস্তায় উঠার পথ বন্ধ হয়ে যাবে।সে জন্য আমাদের বের হওয়ার রাস্তা রেখে প্রাচীর নির্মানের কথা বলেছি।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

শ্রীনগরে জোর পূর্বক অন্যের জমির ধান কেটে নিলেন এক প্রভাবশালী বি এন পি নেতা

কয়রায় স্কুলের প্রাচীর নির্মানে বাঁধা ও জীবন নাশের হুমকির অভিযোগ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৩৯:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
 খুলনার কয়রার বাগালী ইউনিয়নের ১২১ নং হোগলা মিলনী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মানে বাঁধা ও জীবন নাশের হুমকির অভিযোগ করেছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। এ বিষয়ে অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাফাজুল ইসলাম বাদী হয়ে হোগলা গ্রামের তরিকুল ইসলাম পল্টু ও তার পিতা রেজাউল ইসলাম পাড় কে বিবাদি করে   কয়রা নিবাহী কমকর্তা ও ওসি বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, অভিযোগ  থেকে জানা যায়, কয়রা থানাধীন হোগলা মিলনী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মান হওয়ায় পুরাতন ভবনটি পরিত্যাক্ত অবস্থায় আছে। উল্লেখিত বিবাদীদ্বয় উক্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন স্থানে বসবাস করে। পুরাতন ভবনটি পরিত্যাক্ত অবস্থায় থাকায় বিবাদীদ্বয়  প্রভাব খাটিয়ে উক্ত ভবন ও পার্শ্ববর্তী বিদ্যালয়ের জায়গা-জবর দখল করে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবহার করছে। বর্তমানে বিদ্যালয়টির চার পাশে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য পি-ডি ই-পি-৪ এর অধীনে সরকারী ভাবে প্রাচীর নির্মানের জন্য বরাদ্দ হয়।  বিদ্যালয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য নিয়োগকৃত ঠিকাদার সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ করায়।  বিবাদীদ্বয় ঠিকাদারের প্রাচীর নির্মাণ কাজে বাধা সৃষ্টি করিয়া গালিগালাজ ও জীবন নাশের হুমকি সহ কাজ বন্ধ করিয়া দিয়েছে। তার জন্য বর্তমানে উক্ত বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মান কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এ বিষয়টি নিয়ে বিবাদীদ্বয়ের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় কার্যনির্বাহী কমিটি, ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবক বৃন্দ সহ স্থানীয় জনসাধারনের মনে চরম অসন্তোষ ও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। যেকোন সময় বিষয়টি নিয়ে  গুরুতর শান্তি শৃঙ্খল ব্যহত হওয়ার সম্ভাবনা বিদ্যামান রয়েছে ।  অত্র বিযয় নিয়ে শিক্ষানুরাগী মোঃ মফিজুল ইসলাম পাড় তার নিজের ফেসবুকে পোষ্ট করায় রেজাউল ইসলাম পাড় এর পুত্র ব্রাকে কর্মরত শরিফুল ইসলাম টগর অশোভন কমেন্ট করেন। অত্র বিদ্যালয়ে প্রাচীর নিমানের বাঁধা সৃষ্টি কারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবী জানান স্থানীয়রা। এ ব্যাপারে তরিকুল ইসলাম পল্টু জানান প্রাচীর নির্মানে আমরা বাঁধা কিংবা হুমকি দেয়নি এই প্রাচীর দিলে এখানে আমারা কয়েকটি  পরিবার বসবাস করি আমাদের রাস্তায় উঠার পথ বন্ধ হয়ে যাবে।সে জন্য আমাদের বের হওয়ার রাস্তা রেখে প্রাচীর নির্মানের কথা বলেছি।