০৫:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুন্সীগঞ্জে টংগিবাড়ী মাল্টিমিডিয়া এন্ড কনস্ট্রাকশন সেন্টারের ৩অংশীদার তাদের মালিকানা অংশ ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন

রবিবার (১ জুন) দুপুরে টঙ্গিবাড়ী প্রেসক্লাব হলরোমে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বাবু শেখ, হাবিল শেখ ও জিকু মল্লিক সাংবাদিকদের জানান, গত ২০১৮ সাল থেকে টংগিবাড়ী মাল্টিমিডিয়া এন্ড কনস্ট্রাকশন সেন্টারের সাথে অংশীদারিত্বে ব্যবসা শুরু করি। সেখানে বাবু শেখ ৪০শতাংশ, হাবিল শেখ ১৫শতাংশ, জিকু মল্লিক ১৫শতাংশ, বাচ্চু মাঝি ১৫শতাংশ এবং রাহাত খান রুবেল ১৫শতাংশের মালিক। মানিক মিয়া বাচ্চু মাঝি পেশিবলে আমাদের ৩জনকে বঞ্চিত করে আসছে। আমাদের প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে কাজী মার্কেটে ছিল কিন্তু মানিক মিয়া বাচ্চু মাঝি আওয়ামীলীগের প্রভাব দেখিয়ে সরকারি জায়গাতে একটি ভবন নির্মাণ করেন। আমাদের অনুমতি ছাড়াই তিনি জোরপূর্বক আমাদের অফিস সেখানে নিয়ে যায়। এবং আমাদের মালিকানার কোনো লভ্যাংশ আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। এমনকি আমরা যে মালিক সেটাও অস্বীকার করেছে। আমরা অনেক ঘুরেও আমাদের মালিকানা বুঝে পাইনি। এখন আমরা আমাদের বিনিয়োগকৃত ৭০শতাংশ মালিকানা ফিরে পেতে চাই।
বাবু শেখ আরোও জানান, যমুনা ব্যাংক টঙ্গিবাড়ী শাখায় টংগিবাড়ী মাল্টিমিডিয়া এন্ড কনস্ট্রাকশন সেন্টারের নামে ২২লক্ষ টাকা ডিপিএস আছে সেটাও তিনি আত্মসাতের পাঁয়তারা চালাচ্ছে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিশুশ্রম নিরসনের বেশি প্রাধান্য দিবে -মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

মুন্সীগঞ্জে টংগিবাড়ী মাল্টিমিডিয়া এন্ড কনস্ট্রাকশন সেন্টারের ৩অংশীদার তাদের মালিকানা অংশ ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:৩৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
রবিবার (১ জুন) দুপুরে টঙ্গিবাড়ী প্রেসক্লাব হলরোমে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বাবু শেখ, হাবিল শেখ ও জিকু মল্লিক সাংবাদিকদের জানান, গত ২০১৮ সাল থেকে টংগিবাড়ী মাল্টিমিডিয়া এন্ড কনস্ট্রাকশন সেন্টারের সাথে অংশীদারিত্বে ব্যবসা শুরু করি। সেখানে বাবু শেখ ৪০শতাংশ, হাবিল শেখ ১৫শতাংশ, জিকু মল্লিক ১৫শতাংশ, বাচ্চু মাঝি ১৫শতাংশ এবং রাহাত খান রুবেল ১৫শতাংশের মালিক। মানিক মিয়া বাচ্চু মাঝি পেশিবলে আমাদের ৩জনকে বঞ্চিত করে আসছে। আমাদের প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে কাজী মার্কেটে ছিল কিন্তু মানিক মিয়া বাচ্চু মাঝি আওয়ামীলীগের প্রভাব দেখিয়ে সরকারি জায়গাতে একটি ভবন নির্মাণ করেন। আমাদের অনুমতি ছাড়াই তিনি জোরপূর্বক আমাদের অফিস সেখানে নিয়ে যায়। এবং আমাদের মালিকানার কোনো লভ্যাংশ আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। এমনকি আমরা যে মালিক সেটাও অস্বীকার করেছে। আমরা অনেক ঘুরেও আমাদের মালিকানা বুঝে পাইনি। এখন আমরা আমাদের বিনিয়োগকৃত ৭০শতাংশ মালিকানা ফিরে পেতে চাই।
বাবু শেখ আরোও জানান, যমুনা ব্যাংক টঙ্গিবাড়ী শাখায় টংগিবাড়ী মাল্টিমিডিয়া এন্ড কনস্ট্রাকশন সেন্টারের নামে ২২লক্ষ টাকা ডিপিএস আছে সেটাও তিনি আত্মসাতের পাঁয়তারা চালাচ্ছে।