০৭:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজীপুরে বকেয়া বেতন ও কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ

গাজীপুরে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছে ফারদার ফ্যাশনস্ লিমিটেডের শ্রমিকরা। শনিবার (১২ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে গাজীপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মোগরখালে অবস্থিত কারখানার সামনে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।

শ্রমিকরা অভিযোগ করেন,  গত মাসের বেতন এখনো পরিশোধ করা হয়নি। মালিকপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। শ্রমিকদের ভাষ্য, আমাদের বলা হয়েছিল, গত মাসের বেতন শিগগির পরিশোধ করা হবে।  বেতনের দাবিতে গত চারদিন আমরা আন্দোলন করে আসছি। আজ কারখানায় এসে দেখি কারখানায় তালা ঝুলানো, ঘোষণা এসেছে লে-অফের।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক মো. ফারুক উল আলম  বলেন, গত চারদিন ধরে শ্রমিকরা কারখানায় কর্মবিরতি  করে আসছিল। মালিকপক্ষ সাময়িকভাবে নীট ও ওভেন শাখা বন্ধ (লে-অফ) ঘোষণা করেছে। শ্রমিকরা সকালে কারখানায় এসে এই নোটিশ দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে।
এক পর্যায়ে শ্রমিকেরা ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। পরে আমরা শ্রমিকদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া হয়।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

মাদকে ভাসছে কুড়িগ্রাম, রাতের সেনা অভিযানে ১ মণ গাঁজা উদ্ধার

গাজীপুরে বকেয়া বেতন ও কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:৩৬:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

গাজীপুরে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছে ফারদার ফ্যাশনস্ লিমিটেডের শ্রমিকরা। শনিবার (১২ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে গাজীপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মোগরখালে অবস্থিত কারখানার সামনে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।

শ্রমিকরা অভিযোগ করেন,  গত মাসের বেতন এখনো পরিশোধ করা হয়নি। মালিকপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। শ্রমিকদের ভাষ্য, আমাদের বলা হয়েছিল, গত মাসের বেতন শিগগির পরিশোধ করা হবে।  বেতনের দাবিতে গত চারদিন আমরা আন্দোলন করে আসছি। আজ কারখানায় এসে দেখি কারখানায় তালা ঝুলানো, ঘোষণা এসেছে লে-অফের।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক মো. ফারুক উল আলম  বলেন, গত চারদিন ধরে শ্রমিকরা কারখানায় কর্মবিরতি  করে আসছিল। মালিকপক্ষ সাময়িকভাবে নীট ও ওভেন শাখা বন্ধ (লে-অফ) ঘোষণা করেছে। শ্রমিকরা সকালে কারখানায় এসে এই নোটিশ দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে।
এক পর্যায়ে শ্রমিকেরা ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন। পরে আমরা শ্রমিকদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া হয়।