০৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‎নওগাঁয় রুপনকৃত ধান নষ্ট করে জমি দখলের অভিযোগ

‎নওগাঁর মান্দায় রোপনকৃত ধান নষ্ট করে জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের বিলদুবলা মৌজার বিলে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মসির উদ্দিন এর ছেলে লুৎফর রহমান (লুতু) অভিযোগ করে বলেন, আমাদের খতিয়ান ভক্ত ভোগ দখলিয় সম্পত্তি শান্তিপূর্ণভাবে দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসতেছি। এমতাবস্থায় বুধবার সকালে নলকুড়ি গ্রামের বয়েন উদ্দিনের (কান্তু) ছেলে জামাল হোসেন, আমার রুপনকৃত ধান নষ্ট করে। তবে এ ঘটনার ব্যাপারে জামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কারো রুপনকৃত ধান নষ্ট করিনি। আর ওই জমিটা আমার মায়ের নামে কবলা করা রয়েছে, বলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তবে স্থানীয় মাতবর রবিউল ইসলাম নজরুল ইসলাম, ইউপি সদস্য সামাদ, ইউপি সদস্য হবিবুর রহমানসহ অনেকে জানান, বিষয়টি নিয়ে ইতিপূর্বে বসে দুই পক্ষের উপস্থিতিতে জমি সংক্রান্ত বিষয়টি নিরসন করা হয়েছে। এরপরেও জামাল হোসেন কেন আবার জমিতে গেল বিষয়টি জানা নেই। মৈনম ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সামাদ হোসেন জানান, লুৎফর রহমান এবং জামাল হোসেনের মধ্যে বিবাদমান সম্পত্তির যাবতীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই অন্তে ইউপি সদস্যগণ এবং বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিষয়টি সুরাহা করা হয়েছে। তবে জামাল যদি এ ধরনের কাজ করে থাকে তাহলে এটি তার উচিত হয়নি।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে গাজীপুর মহানগরের শিববাড়িতে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

‎নওগাঁয় রুপনকৃত ধান নষ্ট করে জমি দখলের অভিযোগ

পোস্ট হয়েছেঃ ০২:০৩:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

‎নওগাঁর মান্দায় রোপনকৃত ধান নষ্ট করে জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের বিলদুবলা মৌজার বিলে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মসির উদ্দিন এর ছেলে লুৎফর রহমান (লুতু) অভিযোগ করে বলেন, আমাদের খতিয়ান ভক্ত ভোগ দখলিয় সম্পত্তি শান্তিপূর্ণভাবে দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসতেছি। এমতাবস্থায় বুধবার সকালে নলকুড়ি গ্রামের বয়েন উদ্দিনের (কান্তু) ছেলে জামাল হোসেন, আমার রুপনকৃত ধান নষ্ট করে। তবে এ ঘটনার ব্যাপারে জামাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কারো রুপনকৃত ধান নষ্ট করিনি। আর ওই জমিটা আমার মায়ের নামে কবলা করা রয়েছে, বলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। তবে স্থানীয় মাতবর রবিউল ইসলাম নজরুল ইসলাম, ইউপি সদস্য সামাদ, ইউপি সদস্য হবিবুর রহমানসহ অনেকে জানান, বিষয়টি নিয়ে ইতিপূর্বে বসে দুই পক্ষের উপস্থিতিতে জমি সংক্রান্ত বিষয়টি নিরসন করা হয়েছে। এরপরেও জামাল হোসেন কেন আবার জমিতে গেল বিষয়টি জানা নেই। মৈনম ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সামাদ হোসেন জানান, লুৎফর রহমান এবং জামাল হোসেনের মধ্যে বিবাদমান সম্পত্তির যাবতীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই অন্তে ইউপি সদস্যগণ এবং বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিষয়টি সুরাহা করা হয়েছে। তবে জামাল যদি এ ধরনের কাজ করে থাকে তাহলে এটি তার উচিত হয়নি।