০৮:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামালপুরে কচু চাষে সাফল্যতার মুখ দেখছে কৃষক মিরাজ

জামালপুর সদর উপজেলার, ৮ নং বাশঁচড়া ইউনিয়নের বৈঠামারী গ্রামের একজন পরিশ্রমী কৃষক মিরাজ হোসেন,তিনি স্থায়ীভাবে তার নিজস্ব জমিতে কচু চাষ করে সবার নজর কেড়েছেন। তার ১.৫ বিঘা জমিতে বর্তমানে মুখি কচু  চাষ চলছে, যা এলাকার অন্যান্য কৃষকদের মধ্যেও আগ্রহ তৈরি করেছে।
কচু চাষে মূলত জৈব সার ও গোবর ব্যবহার করে থাকেন তিনি। শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনীয় পরিমাণে সেচের ব্যবস্থা এবং বর্ষাকালে পানি নিষ্কাশনের সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা রেখেছেন, যাতে গাছের গোঁড়ায় পানি জমে না থাকে। প্রতি সপ্তাহে একবার করে আগাছা পরিষ্কার করা হয় এবং পোকামাকড় দমনে গাছভিত্তিক প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
গত মৌসুমে কৃষক মিরাজ মিয়ার কচু বিক্রি করে প্রায় ৭০ হাজার টাকা লাভ হয়। স্থানীয় বাজার ছাড়াও তিনি উপজেলা  হাটেও খুচরা ও পাইকারি  কচু সরবরাহ করে থাকেন বলে জানান, প্রতিকেজি কচু বিক্রি হচ্ছে২৫/৩০  টাকা দরে। ক্রেতারা তার কচুর গুণগত মানে সন্তুষ্ট।
কৃষক মিরাজের কচু চাষ আজ বৈঠামারী গ্রামে শুধু কৃষি নয়, আত্মনির্ভরতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। তার পরিশ্রম, বুদ্ধিমত্তা ও কৃষির প্রতি ভালবাসা আজ এলাকার তরুণ প্রজন্মকেও উদ্বুদ্ধ করছে কৃষির দিকে ফিরে তাকাতে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

শরণখোলায় এইচএসসি পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তনের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

জামালপুরে কচু চাষে সাফল্যতার মুখ দেখছে কৃষক মিরাজ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৭:৩৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
জামালপুর সদর উপজেলার, ৮ নং বাশঁচড়া ইউনিয়নের বৈঠামারী গ্রামের একজন পরিশ্রমী কৃষক মিরাজ হোসেন,তিনি স্থায়ীভাবে তার নিজস্ব জমিতে কচু চাষ করে সবার নজর কেড়েছেন। তার ১.৫ বিঘা জমিতে বর্তমানে মুখি কচু  চাষ চলছে, যা এলাকার অন্যান্য কৃষকদের মধ্যেও আগ্রহ তৈরি করেছে।
কচু চাষে মূলত জৈব সার ও গোবর ব্যবহার করে থাকেন তিনি। শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনীয় পরিমাণে সেচের ব্যবস্থা এবং বর্ষাকালে পানি নিষ্কাশনের সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা রেখেছেন, যাতে গাছের গোঁড়ায় পানি জমে না থাকে। প্রতি সপ্তাহে একবার করে আগাছা পরিষ্কার করা হয় এবং পোকামাকড় দমনে গাছভিত্তিক প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
গত মৌসুমে কৃষক মিরাজ মিয়ার কচু বিক্রি করে প্রায় ৭০ হাজার টাকা লাভ হয়। স্থানীয় বাজার ছাড়াও তিনি উপজেলা  হাটেও খুচরা ও পাইকারি  কচু সরবরাহ করে থাকেন বলে জানান, প্রতিকেজি কচু বিক্রি হচ্ছে২৫/৩০  টাকা দরে। ক্রেতারা তার কচুর গুণগত মানে সন্তুষ্ট।
কৃষক মিরাজের কচু চাষ আজ বৈঠামারী গ্রামে শুধু কৃষি নয়, আত্মনির্ভরতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। তার পরিশ্রম, বুদ্ধিমত্তা ও কৃষির প্রতি ভালবাসা আজ এলাকার তরুণ প্রজন্মকেও উদ্বুদ্ধ করছে কৃষির দিকে ফিরে তাকাতে।