০৯:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দে যৌথ সভার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে

রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দে যৌথ সভার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে উপজেলা বিএনপি ও সকল অঙ্গ সহযোগী  সংগঠন।মঙ্গলবার ১৭ই জুন সকাল ১০ টার দিকে গোয়ালন্দ রেলস্টেশন সংলগ্ন উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী  সংগঠনের আয়োজনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি নিজাম উদ্দিন  শেখ। তিনি বলেন আলী  নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম গোয়ালন্দ রোকন উদ্দিন প্লাজায় একটি যৌথ সভা করেছেন। নাম দিয়েছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা  ও পৌর বিএনপির যৌথ সভা। আমাদের প্রশ্ন তিনি এরকম একটা শিরোনাম দিয়ে যৌথ সভা করতে পারেন কিনা।যেহেতু তাদের কোন পদ পদবী নেই সুতরাং এই তথাকথিত যৌথ সভাটি মূল্যহীন। সভাটি ছিল যারা কাউন্সিলে পরাজিত হয়েছিল তারা আর আওয়ামী লীগ থেকে আগত ও ১৭ বছর নিষ্ক্রিয় থেকেছেন তারাই ৫ আগষ্টের পর থেকে লুটপাটে ব্যস্ত তাদের নিয়ে এই যৌথ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। আপনারা তা দেখতে পেরেছেন। কেন্দ্রের অনুমোদিত রাজবাড়ী জেলায় বিএনপির একটি আহবায়ক কমিটি আছে। আহ্বায়ক হলেন অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী বাবু।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের সহ সাংগঠনিক টিমের সকলের উপস্থিতে কাউন্সিলের মাধ্যমে জেলা কমিটি গঠিত হয় এটাই বাস্তব সত্য। তারা প্রত্যেকটা উপজেলায়  একটি করে  বৈধ কমিটি করে দিয়েছেন। সে সকল কমিটি গুলো নির্বাচনের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে। খৈয়ম সাহেব সারা বছর মাঠে থাকেন না,কোন নিয়ম কারণ মানেন না, যখনই নির্বাচন আসে তখনই চোরাবালির মত পথ বেছে নেয়। খৈয়াম সাহেব তার দৃষ্টিকোণ থেকে রাজনীতি করেন দলের শৃঙ্খলা তিনি মানেন না ১/১১এর  সময় নিজের স্বার্থে তিনি মান্নান ভূঁইয়া সাথে সংস্কারের যোগ দেন। পরবর্তী সময়ে তিনি পোল্টি খেয়ে সকল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি দল করতে চাইলে শৃঙ্খলার মধ্যে আসতে হবে। লিখিত বক্তব্য পার্ট শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নেতারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা  বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশারফ আহমেদ, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান মোল্লা, উপজেলা বিএনপির সিনিয়ার সহ-সভাপতি আইয়ুব আলী খান, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেন, পৌর বিএনপির সংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল সরদার, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জিয়াউল হুদা উজ্জ্বল, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিবের সানোয়ার আহমেদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সাঈদ মন্ডল, উজানচর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম খান সলিম,দৌলতদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি খালেক বেপারী,সাধারণ সম্পাদক আমিন সরদার , ছোট ভাকলা ইউনিয়ন বিএনপি’র  সভাপতি সিরাজ হোসেন, দেবগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইসলাম মন্ডল প্রমুখ।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা ‘অবিবেচনাপ্রসূত’, ভয়াবহ পরিণতির আশঙ্কা—কাতার

রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দে যৌথ সভার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:৫৬:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দে যৌথ সভার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে উপজেলা বিএনপি ও সকল অঙ্গ সহযোগী  সংগঠন।মঙ্গলবার ১৭ই জুন সকাল ১০ টার দিকে গোয়ালন্দ রেলস্টেশন সংলগ্ন উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী  সংগঠনের আয়োজনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি নিজাম উদ্দিন  শেখ। তিনি বলেন আলী  নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম গোয়ালন্দ রোকন উদ্দিন প্লাজায় একটি যৌথ সভা করেছেন। নাম দিয়েছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা  ও পৌর বিএনপির যৌথ সভা। আমাদের প্রশ্ন তিনি এরকম একটা শিরোনাম দিয়ে যৌথ সভা করতে পারেন কিনা।যেহেতু তাদের কোন পদ পদবী নেই সুতরাং এই তথাকথিত যৌথ সভাটি মূল্যহীন। সভাটি ছিল যারা কাউন্সিলে পরাজিত হয়েছিল তারা আর আওয়ামী লীগ থেকে আগত ও ১৭ বছর নিষ্ক্রিয় থেকেছেন তারাই ৫ আগষ্টের পর থেকে লুটপাটে ব্যস্ত তাদের নিয়ে এই যৌথ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। আপনারা তা দেখতে পেরেছেন। কেন্দ্রের অনুমোদিত রাজবাড়ী জেলায় বিএনপির একটি আহবায়ক কমিটি আছে। আহ্বায়ক হলেন অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী বাবু।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের সহ সাংগঠনিক টিমের সকলের উপস্থিতে কাউন্সিলের মাধ্যমে জেলা কমিটি গঠিত হয় এটাই বাস্তব সত্য। তারা প্রত্যেকটা উপজেলায়  একটি করে  বৈধ কমিটি করে দিয়েছেন। সে সকল কমিটি গুলো নির্বাচনের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে। খৈয়ম সাহেব সারা বছর মাঠে থাকেন না,কোন নিয়ম কারণ মানেন না, যখনই নির্বাচন আসে তখনই চোরাবালির মত পথ বেছে নেয়। খৈয়াম সাহেব তার দৃষ্টিকোণ থেকে রাজনীতি করেন দলের শৃঙ্খলা তিনি মানেন না ১/১১এর  সময় নিজের স্বার্থে তিনি মান্নান ভূঁইয়া সাথে সংস্কারের যোগ দেন। পরবর্তী সময়ে তিনি পোল্টি খেয়ে সকল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি দল করতে চাইলে শৃঙ্খলার মধ্যে আসতে হবে। লিখিত বক্তব্য পার্ট শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নেতারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা  বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশারফ আহমেদ, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান মোল্লা, উপজেলা বিএনপির সিনিয়ার সহ-সভাপতি আইয়ুব আলী খান, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেন, পৌর বিএনপির সংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল সরদার, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জিয়াউল হুদা উজ্জ্বল, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিবের সানোয়ার আহমেদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সাঈদ মন্ডল, উজানচর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম খান সলিম,দৌলতদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি খালেক বেপারী,সাধারণ সম্পাদক আমিন সরদার , ছোট ভাকলা ইউনিয়ন বিএনপি’র  সভাপতি সিরাজ হোসেন, দেবগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইসলাম মন্ডল প্রমুখ।