১১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাবনায় সচেতন মানুষের অভিমত, চায়না দুয়ারীর বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান জরুরী

 

প্রতিটি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দায়িত্বে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী  জালের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি  অভিযানের দাবি সাধারণ মানুষের। এ জালের জন্য দিন দিন বিল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় সু- স্বাদু মাছ। দেশের সরকার পরিবর্তনের পর গত বছরে পুলিশী ও প্রশাসনের অভিযান না থাকায়, ভয়হীন মাছ শিকার করেছে অসাধু ব্যক্তিরা। যার কারণে বর্ষা শেষ না হতেই ব্যাপক দেশীয় মাছের সংকট দেখা যায় জেলা ব্যাপী। বিশেষ করে চলন বিল, গাজনার বিল ও ঘুঘুদহ বিল উল্লেখ যোগ্য। জেলার  মানুষের মাছের অধিকাংশ  চাহিদা পুরণ করে এ বিলগুলো থেকে। এছাড়াও প্রতিটি উপজেলায় রয়েছে ছোট বড় আরও খাল ও বিল। প্রতিটি দেশীয় মাছের পেটে এখন প্রচুর ডিম রয়েছে। নতুন পানি পেলে মাছ ডিম ছাড়বে। তবে অসাধু ব্যক্তিরা বিলে হাজার হাজার চায়না জাল পেতে রেখেছে। যা ডিম ছাড়ার পূর্বেই মা মাছ নিধন শুরু করে দিয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে দেশীয় মাছের বিলুপ্তি  ঘটবে। আমরা মাঝে মধ্যে মৎস্য অফিসের অভিযান দেখি চায়না জালের বিরুদ্ধে। যা সাধারণ মানুষের কাছে সন্তোষজনক  নয়। নিষিদ্ধু জালের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি  অভিযান পরিচালনা করতে হবে প্রতিনিয়ত। এ অভিযানে উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট দপ্তেরর সমন্বয় থাকতে হবে। এর সাথে সাথে বন্ধ করতে হবে চায়না জালের উৎপাদন।  এখন প্রায় এলকায় এ জাল গোপনে উৎপান ও বিক্রয় হচ্ছে। এ জালের উৎপাদন বন্ধ না করতে পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে দেশী মাছের উৎপাদন।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

নড়াইলে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু আহত দুই গৃহবধূ

পাবনায় সচেতন মানুষের অভিমত, চায়না দুয়ারীর বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান জরুরী

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:২৮:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

 

প্রতিটি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দায়িত্বে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী  জালের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি  অভিযানের দাবি সাধারণ মানুষের। এ জালের জন্য দিন দিন বিল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় সু- স্বাদু মাছ। দেশের সরকার পরিবর্তনের পর গত বছরে পুলিশী ও প্রশাসনের অভিযান না থাকায়, ভয়হীন মাছ শিকার করেছে অসাধু ব্যক্তিরা। যার কারণে বর্ষা শেষ না হতেই ব্যাপক দেশীয় মাছের সংকট দেখা যায় জেলা ব্যাপী। বিশেষ করে চলন বিল, গাজনার বিল ও ঘুঘুদহ বিল উল্লেখ যোগ্য। জেলার  মানুষের মাছের অধিকাংশ  চাহিদা পুরণ করে এ বিলগুলো থেকে। এছাড়াও প্রতিটি উপজেলায় রয়েছে ছোট বড় আরও খাল ও বিল। প্রতিটি দেশীয় মাছের পেটে এখন প্রচুর ডিম রয়েছে। নতুন পানি পেলে মাছ ডিম ছাড়বে। তবে অসাধু ব্যক্তিরা বিলে হাজার হাজার চায়না জাল পেতে রেখেছে। যা ডিম ছাড়ার পূর্বেই মা মাছ নিধন শুরু করে দিয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে দেশীয় মাছের বিলুপ্তি  ঘটবে। আমরা মাঝে মধ্যে মৎস্য অফিসের অভিযান দেখি চায়না জালের বিরুদ্ধে। যা সাধারণ মানুষের কাছে সন্তোষজনক  নয়। নিষিদ্ধু জালের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি  অভিযান পরিচালনা করতে হবে প্রতিনিয়ত। এ অভিযানে উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট দপ্তেরর সমন্বয় থাকতে হবে। এর সাথে সাথে বন্ধ করতে হবে চায়না জালের উৎপাদন।  এখন প্রায় এলকায় এ জাল গোপনে উৎপান ও বিক্রয় হচ্ছে। এ জালের উৎপাদন বন্ধ না করতে পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে দেশী মাছের উৎপাদন।