০৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ওসি লিটনের ঘুষ নেওয়ার বিষয় তদন্তের নির্দেশ, কমলার বাড়িতে গিয়ে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি

কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে তদন্তের নির্দেশনা জারির পর, অভিযোগকারী প্রতিবন্ধী নারী কমলা বেগমকে ভয়ভীতি ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী কমলা বেগম বলেন, “আমার পৈত্রিক বসতভিটায় একটি গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে রেলওয়ে পুলিশ আমাকে আটক করে। পরে ওসি লিটন সাফ জানিয়ে দেন, টাকা না দিলে ছাড়া পাব না। পরিবারের সদস্যরা টাকা দিয়ে মুক্ত করে।”
বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তদন্তের নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপর থেকেই কমলার বাড়িতে গিয়ে একাধিকবার অজ্ঞাত পরিচয়ে লোকজন অভিযোগ তুলে নিতে চাপ দিচ্ছে বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে।
কমলার স্বামী রতন মিয়া বলেন, “ওসি সাহেবের পরিচয় দেওয়া কিছু লোক আমাদের বাড়িতে এসে ভয় দেখায়, বলে অভিযোগ তুলে না নিলে পরিণাম খারাপ হবে। এখন আমরা আতঙ্কে আছি, রাতে ঘুমাতে পারি না।”
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার স্থানীয় প্রশাসন ও মানবাধিকার সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তারা অভিযোগকারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি জানন।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

লাম্পিতে বিপর্যস্ত খামারিরা

ওসি লিটনের ঘুষ নেওয়ার বিষয় তদন্তের নির্দেশ, কমলার বাড়িতে গিয়ে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি

পোস্ট হয়েছেঃ ০৭:২৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটনের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে তদন্তের নির্দেশনা জারির পর, অভিযোগকারী প্রতিবন্ধী নারী কমলা বেগমকে ভয়ভীতি ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী কমলা বেগম বলেন, “আমার পৈত্রিক বসতভিটায় একটি গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে রেলওয়ে পুলিশ আমাকে আটক করে। পরে ওসি লিটন সাফ জানিয়ে দেন, টাকা না দিলে ছাড়া পাব না। পরিবারের সদস্যরা টাকা দিয়ে মুক্ত করে।”
বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তদন্তের নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপর থেকেই কমলার বাড়িতে গিয়ে একাধিকবার অজ্ঞাত পরিচয়ে লোকজন অভিযোগ তুলে নিতে চাপ দিচ্ছে বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে।
কমলার স্বামী রতন মিয়া বলেন, “ওসি সাহেবের পরিচয় দেওয়া কিছু লোক আমাদের বাড়িতে এসে ভয় দেখায়, বলে অভিযোগ তুলে না নিলে পরিণাম খারাপ হবে। এখন আমরা আতঙ্কে আছি, রাতে ঘুমাতে পারি না।”
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার স্থানীয় প্রশাসন ও মানবাধিকার সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তারা অভিযোগকারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি জানন।