
বগুড়া পৌরসভা কৈগাড়ি পূর্বপাড়া ১৩ নং ওয়ার্ডে একজন স্বামী হারা অসহায় মহিলা ও এক কন্যা সন্তানের জননী ২০১৬ সালে পৌনে চার শতক জায়গা ক্রয় করে।
জায়গা ক্রয় করার পরে সেখানে বসতভিটা তৈরি করতে গেলে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট স্বৈরশার আওয়ামী লীগের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নানান মুখি বাধার সম্মুখের কারণে তৎকালীন সময় হতে এখন পর্যন্ত উক্ত জায়গায় বাড়ি ঘড় তৈরি করতে পারে নাই। যখনই তিনি সেখানে মিস্ত্রি নিয়ে কাজ করতে গেছেন তখনই তাকে নানান বিধি ভয় দেখিয়ে ও মিস্ত্রিদের মারধর করে সেখান থেকে বিতাড়িত করেছেন।
তিনি বলেন তৎকালীন আওয়ামী লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতারা এ ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত যারা এখন অনেকেই পলাতক। কিন্তু ৫ই আগস্টের স্বৈরাশাসক শেখ হাসিনা পলায়েন করলেও অদৃশ্য শক্তির কারণে এখনো আমার ওপর হুমকি ধামকি এবং আমার কষ্টে অর্জিত টাকা দিয়ে কেনা জায়গা নিয়ে নানান ষড়যন্ত্র চলছে। ৫ই আগস্ট এর পর মিস্ত্রি নিয়ে কাজ করতে গেলে তখনও আমি বাধার সম্মুখীন হই।
এমত অবস্থায় প্রশাসনিক ভাবে সঠিক এবং ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় সাহায্য সহযোগিতায় চেয়ে পুলিশ প্রশাসন (পুলিশ সুপার কার্যালয়, শাজাহানপুর থানা এবং কৈগাড়ি পুলিশ ফাঁড়ি) সহ মানবাধিকার সংগঠনের সহযোগিতা চেয়ে বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার অ্যাসোসিয়েশন বগুড়া জেলা শাখার নিকট আবেদন পত্রটি জমা দিলেন উক্ত ভুক্তভোগী নারী মোসাম্মৎ নার্গিস খাতুন।
বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার অ্যাসোসিয়েশন বগুড়া জেলা শাখার পক্ষ থেকে অভিযোগ পত্রটি গ্রহণ করেন উক্ত সংগঠনের সভাপতি চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদ মোঃ আরমান হোসেন ডলার।