০৪:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“জুলাই গণহত্যা”-র বিচার, জুলাই দ্রোহ মিছিলোত্তর সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম জেলা উত্তর

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মুহতারাম, ও বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার,আমীর,আলা-উদ্দীন শিকদার ভাই।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা উত্তর ছাত্রশিবিরের সভাপতি শওকত আলী এবং সাবেক রাঙামাটি জেলা সভাপতি শাফী ভাই।
সমাবেশে বক্তারা বলেনঃ
২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত বর্বর গণহত্যা ছিল মানবতা, সভ্যতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর এক নির্মম আঘাত।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরাসরি নির্দেশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী দ্বারা সংঘটিত রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসে বহু মেধাবী ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করা হয়।
আজ ৩১ জুলাই ২০২৫ — এক বছর পার হলেও এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কোনো বিচার হয়নি।
তাঁরা বলেন,
জুলাই আমাদের আত্মত্যাগের মাস, প্রতিবাদের মাস, অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর শিক্ষা দেয়।
সরকারের প্রতি বক্তারা তিন দফা দাবি পেশ করেনঃ
১. আগামী ৩৬ জুলাই ২০২৫-এর মধ্যে “জুলাই সনদ” রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে।
২. নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৩. শহীদ ছাত্রদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদান করতে হবে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

কোথায় লড়বেন তারেক রহমান? বগুড়া, ঢাকা না সিলেট—ভোটের গুঞ্জন তুঙ্গে

“জুলাই গণহত্যা”-র বিচার, জুলাই দ্রোহ মিছিলোত্তর সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম জেলা উত্তর

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:০১:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মুহতারাম, ও বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার,আমীর,আলা-উদ্দীন শিকদার ভাই।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা উত্তর ছাত্রশিবিরের সভাপতি শওকত আলী এবং সাবেক রাঙামাটি জেলা সভাপতি শাফী ভাই।
সমাবেশে বক্তারা বলেনঃ
২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত বর্বর গণহত্যা ছিল মানবতা, সভ্যতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর এক নির্মম আঘাত।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরাসরি নির্দেশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী দ্বারা সংঘটিত রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসে বহু মেধাবী ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করা হয়।
আজ ৩১ জুলাই ২০২৫ — এক বছর পার হলেও এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কোনো বিচার হয়নি।
তাঁরা বলেন,
জুলাই আমাদের আত্মত্যাগের মাস, প্রতিবাদের মাস, অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর শিক্ষা দেয়।
সরকারের প্রতি বক্তারা তিন দফা দাবি পেশ করেনঃ
১. আগামী ৩৬ জুলাই ২০২৫-এর মধ্যে “জুলাই সনদ” রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে।
২. নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৩. শহীদ ছাত্রদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদান করতে হবে।