০৪:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিকিৎসকের অবহেলায় রুগীর মৃত্যু

২৫০ শষ্যা কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় এক রুগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।

 

বুধবার রাতে হাসপাতালের ৬ষ্ঠ তলার পুরুষ ওর্য়াডের বারান্দায় এ ঘটনা ঘটে।

 

মৃত্যু বরণ করা ওই রুগীর নাম ফুলবাবু দাস। তিনি জেলার উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণী ইউনিয়নের পূর্ব নাওরা গ্রামের সুখ চরণ দাস।

 

নিহতের স্বজনরা জানান, রাত ৮টার দিকে ফুলবাবুর শ্বাস কষ্ট দেখা দিলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা ডিএমএফ ছাত্র দেখে ভর্তি নেন। এর পরে ৬ষষ্ঠ তলায় নিলে সেখানে কোন ডাক্তার ও নার্সকে আসেনি। ততক্ষণে মুখ দিয়ে রক্ত বাহির হয়ে শ্বাস কষ্টে সে মারা যায় বলে অভিযোগ তাদের।

 

রুগীর মা বকুল রাণী দাস বলেন, হাসপাতালে ভর্তি করার পর আমার ছেলের মুখ দিয়ে রক্ত বাহির হচ্ছিল। পরে শ্বাস কষ্টে ছেলে আমার মারা যায়। ছেলে মারা যাওয়ার সময় ডাক্তার ও নার্সকে আমরা পাইনি। আমি বলবো চিকিৎসার অবহেলায় ছেলে আমার মারা গেলো।

 

এ বিষয়ে দায়িত্বরত চিকিৎসক আব্দুল হান্নান বলেন, রুগীর অবস্থা আশংকাজনক ছিল। ওই রুগীর বিষয়ে কেউ কিছু আমাকে জানাননি। আপনারা আবাসিক মেডিকেল অফিসারের সঙ্গে কথা বলুন।

 

বিষয়টি জানতে হাসপাতালটির তত্বাবধান ডা. শহিদুল্লাহ লিংকন এর মুঠোফোন একাধিক বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

কোথায় লড়বেন তারেক রহমান? বগুড়া, ঢাকা না সিলেট—ভোটের গুঞ্জন তুঙ্গে

চিকিৎসকের অবহেলায় রুগীর মৃত্যু

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:০৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫

২৫০ শষ্যা কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় এক রুগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।

 

বুধবার রাতে হাসপাতালের ৬ষ্ঠ তলার পুরুষ ওর্য়াডের বারান্দায় এ ঘটনা ঘটে।

 

মৃত্যু বরণ করা ওই রুগীর নাম ফুলবাবু দাস। তিনি জেলার উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণী ইউনিয়নের পূর্ব নাওরা গ্রামের সুখ চরণ দাস।

 

নিহতের স্বজনরা জানান, রাত ৮টার দিকে ফুলবাবুর শ্বাস কষ্ট দেখা দিলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা ডিএমএফ ছাত্র দেখে ভর্তি নেন। এর পরে ৬ষষ্ঠ তলায় নিলে সেখানে কোন ডাক্তার ও নার্সকে আসেনি। ততক্ষণে মুখ দিয়ে রক্ত বাহির হয়ে শ্বাস কষ্টে সে মারা যায় বলে অভিযোগ তাদের।

 

রুগীর মা বকুল রাণী দাস বলেন, হাসপাতালে ভর্তি করার পর আমার ছেলের মুখ দিয়ে রক্ত বাহির হচ্ছিল। পরে শ্বাস কষ্টে ছেলে আমার মারা যায়। ছেলে মারা যাওয়ার সময় ডাক্তার ও নার্সকে আমরা পাইনি। আমি বলবো চিকিৎসার অবহেলায় ছেলে আমার মারা গেলো।

 

এ বিষয়ে দায়িত্বরত চিকিৎসক আব্দুল হান্নান বলেন, রুগীর অবস্থা আশংকাজনক ছিল। ওই রুগীর বিষয়ে কেউ কিছু আমাকে জানাননি। আপনারা আবাসিক মেডিকেল অফিসারের সঙ্গে কথা বলুন।

 

বিষয়টি জানতে হাসপাতালটির তত্বাবধান ডা. শহিদুল্লাহ লিংকন এর মুঠোফোন একাধিক বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তা সম্ভব হয়নি।