
কুমিল্লার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের শোলাকান্দি গ্রামের মকবুল মেম্বারের ছেলে স ন্ত্রাসী মামুনকে হ ত্যা করেছে
দু র্বৃত্তরা। ২৫ জুলাই শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর বাসস্ট্যাণ্ডের সামনে এ হ ত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। তার অ পরাধ ক র্মকাণ্ড গুলো
উল্লেখ করা হলো-গত ১৩ জুলাই রবিবার রাতে দাউদকান্দির মারুকা ইউনিয়নের সুরুজ মিয়ার ছেলে পাবেলকে ফিটিং দিয়ে ৫০হাজার টাকা আদায় করে এবং সন্তানের এমন নি র্যাতনের দৃশ্য দেখে বৃদ্ধ সুরুজ মিয়ার মৃত্যু হয় কিন্তু ভয়ে মামলা করা তো দূরে থাক নামও মুখে নিতে পারেনী।
এর আগে হোমনার জয়পুর গ্রামের স্বামী হারা এক মায়ের একমাত্র ভরসা প্রবাস ফেরত এক যুবককে
ফাঁ দে ফেলে দুই লাখ টাকা মু ক্তিপন আদায় করে এবং অমানবিক নি র্যাতনের পর হ ত্যা করে।
সে অসহায় মাও ভয়ে মামলা করেনি।
অন্যদিকে নারান্দিয়া ইউনিয়নের মাজারুল মাসুম নামের এক বিক্যাশ ব্যবসায়ীকে ফাঁ দে ফেলে রাতভর নি র্যাতন করে আড়াই লাখ টাকা আদায় লা শ ফেলে রাখে ঈদ গাহের পাশে কবরস্থানে।
মাজহারুল মাসুম মৃ ত্যুর পূর্বে শোলাকান্দির মামুনের নাম ভিডিওতে বলে গেলেও পুলিশ মামলা নেয় মাছিমপুরের ভান্ডারী মামুনের নামে।
শোলাকান্দির মামুনকে শুক্রবার রাতে গৌরীপুর স্ট্যাশনে দু র্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি কু পিয়ে হ ত্যা করে।
এর মধ্য দিয়ে তিতাস ও দাউদকান্দির এক গুপ্ত
ভ য়ঙ্কর স ন্ত্রাসী ও কি লার “মামুন” অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটেছে। তার বিরুদ্ধে দাউদকান্দি ও তিতাস থানাসহ বিভিন্ন থানায় হ ত্যা,চাঁ দাবাজি,ডা কাতি ও মাদকসহ ২৩ টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে এই অঞ্চলের শীর্ষ স ন্ত্রাসী মনিরকে একই কায়দায় প্রকাশ্যে হ ত্যা করে।
এদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতো সমাজের মুখোশধারী ভদ্র নেতারা। প্রশাসন কখনোই এসব ভদ্রবেশি শ য়তানদের নাগাল পায় না।