
আগামী ২৯ জুলাই ২০২৫ এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মোংলা পৌর বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল। ঐদিন দুপুর একটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। এই কাউন্সিলে ভোটার সংখ্যা মোট ৬৪০জন।
মংলার পৌর বিএনপি দ্বিবার্ষিক নির্বাচনকে ঘিরে জনগণের মনে আনন্দ উৎসব বেরেই চলেছে।
গত শুক্রবার একটি নির্বাচনী প্রচারণা ও সভা অনুষ্ঠিত হয়, সেই সভায় মংলার সাবেক পৌর মেয়র আলহাজ্ব মোঃ জুলফিকার আলী অন্য সকল প্রার্থী ও তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে একই মঞ্চে ভোট চাওয়ার সুযোগ করে দেন ।
তার এই মহানুভবতা ও মহৎ কাজকে এলাকাবাসী একটি মহৎ কাজ হিসেবে দেখছেন।তার এই কাজকে শান্তি ও ভালোবাসার এক নিদর্শন হিসেবে দেখছেন এলাকাবাসী।তিনি দেয়াল ঘড়ি প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করছেন।
ওখানকার একজন স্থানীয় বাসিন্দার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন,
আলহাজ্ব মোহাম্মদ জুলফিকার আলী বিগত ১১ বছর যাবৎ মংলা পৌরসভার একজন সফল মেয়র হিসেবে ছিলেন।তিনি পৌর মেয়র থাকাকালীন মোংলার উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকার জনকল্যাণমূলক কাজ করতেন।তিনি মংলার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন কিভাবে একটি এলাকা বা পৌরসভা কে উন্নতি করা যায়। তিনি মানুষের ঘরে ঘরে বিশুদ্ধ পানি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।
একটি অবাক করা কথা হল তিনি পৌর মেয়র থাকাকালীন তার ব্যবহৃত গাড়ির সরকারের কাছ থেকে কোন প্রকার তেল বা টাকা গ্রহণ করেনি। পরবর্তীতে তিনি ঐ তেলের যে পরিমাণ টাকা পাওয়া কথা সেই টাকা দিয়ে একটি মসজিদ নির্মাণ করে দিয়েছেন।
মুঠোফোনে আলহাজ্ব মোঃ জুলফিকার আলী বলেন, “আমি প্রত্যেক ওয়ার্ডে সভা করেছি, আর প্রত্যেকটি সভা ই সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছি তাই অন্যান্য প্রার্থীরাও আমার নির্বাচনী প্রচারণা সভায় ভোট চাইতে পারবে এবং তারা তাই করছেন।আমরা সকলে মিলে ভালো একটা নতুন নেতৃত্ব গঠন করতে চাই কারণ এই নেতৃত্বের মাধ্যমেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধ ও ভূমিকা পালন করবে , এটাই আমার মূল উদ্দেশ্য “
মুঠোফোনে আলহাজ্ব মোঃ জুলফিকার আলী বলেন, “আমি প্রত্যেক ওয়ার্ডে সভা করেছি, আর প্রত্যেকটি সভা ই সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছি তাই অন্যান্য প্রার্থীরাও আমার নির্বাচনী প্রচারণা সভায় ভোট চাইতে পারবে এবং তারা তাই করছেন।আমরা সকলে মিলে ভালো একটা নতুন নেতৃত্ব গঠন করতে চাই কারণ এই নেতৃত্বের মাধ্যমেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধ ও ভূমিকা পালন করবে , এটাই আমার মূল উদ্দেশ্য “
বর্তমানে পৌর বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলর সভাপতি পদে দুইজন সাধারণ সম্পাদক পদে চারজন ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দশজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছে চারজন মাহবুবুর রহমান মানিক(গোলাপ ফুল) মোঃ এমরান হোসেন(ফুটবল) মোহাম্মদ খোরশেদ আলম (আনারস)ও মাহমুদ রিয়াদ (তালা)।
সকল প্রার্থীদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা সকল প্রার্থী একে অন্যের সাথে পাশাপাশি হয়ে ভোট প্রচারণা করছে।সকল ভোটারদের কে তারা বুঝাচ্ছে আপনারা আপনাদের ভোট আপনাদের মনোনীত ব্যক্তিকে দিবেন ।