১০:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করে নদীতে নেমে সেলফি প্রতিযোগিতা, নিখোঁজ ১

  • Desk report
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:০৪:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 111

বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীতে নেমে মোবাইল ফোনে সেলফি তোলার সময় কলেজ পড়ুয়া চার বন্ধু নিখোঁজ হয়। স্থানীয় লোকজন তিনজনকে উদ্ধার করলেও একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টায় ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নে যমুনা নদীর বানিয়াজান স্পার (বাঁধ) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভালোবাসা দিবসে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে তারা যমুনা নদীতে নেমে সেলফি তোলার প্রতিযোগিতা করছিলেন বলে জানান স্থানীয় লোকজন।

নিখোঁজ শিক্ষার্থীর নান জুনায়েদ রহমান (১৮)। তিনি বগুড়ার শেরপুর শহরের টাইন কলোনির জাহিদুল ইসলামের ছেলে। এ ছাড়া উদ্ধার হওয়া তিন শিক্ষার্থী হলেন—একই এলাকার আবুল কালামের ছেলে মাফিজ ইকবাল (১৯), গোলাম সরোয়ারের ছেলে সোয়েব আহম্মেদ (১৮) ও সোলায়মান আলীর ছেলে অওফি হাসান (১৮)।

স্থানীয় লোকজন জানান, মিনি কক্সবাজারখ্যাত যমুনা নদীর বানিয়াজান স্পার বাধ এলাকায় ছুটির দিনে ভ্রমণপিপাসুরা এখানে বেড়াতে আসেন। তারই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেলে ওই চার বন্ধু ওই এলাকায় প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। এরপর যমুনা নদীতে নেমে মোবাইল ফোনে সেলফি তোলার প্রতিযোগিতা করতে থাকেন তারা। এক পর্যায়ে অসাবধানতাবশত যমুনা নদীতে পড়ে ডুবে যান চার বন্ধু। এ সময় সেখানকার অন্য ভ্রমণকারীরা স্থানীয় লোকদের সহযোগিতায় নৌকার সাহায্যে তিনজনকে উদ্ধার করলেও একজনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

ধুনট ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার হামিদুল হক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, যমুনা নদীর পানিতে প্রবল স্রোতের কারণে নিখোঁজ জুনায়েদ রহমান ভাটির দিকে ভেসে যেতে পারেন। তাকে উদ্ধারের জন্য রাজশাহীর ডুবুরি দলের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে। রাজশাহী থেকে ডুগরি দল ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছে।

ট্যাগঃ

মহিপুর থানা যুবদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন, সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান প্যাদা

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করে নদীতে নেমে সেলফি প্রতিযোগিতা, নিখোঁজ ১

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:০৪:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীতে নেমে মোবাইল ফোনে সেলফি তোলার সময় কলেজ পড়ুয়া চার বন্ধু নিখোঁজ হয়। স্থানীয় লোকজন তিনজনকে উদ্ধার করলেও একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টায় ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নে যমুনা নদীর বানিয়াজান স্পার (বাঁধ) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভালোবাসা দিবসে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে তারা যমুনা নদীতে নেমে সেলফি তোলার প্রতিযোগিতা করছিলেন বলে জানান স্থানীয় লোকজন।

নিখোঁজ শিক্ষার্থীর নান জুনায়েদ রহমান (১৮)। তিনি বগুড়ার শেরপুর শহরের টাইন কলোনির জাহিদুল ইসলামের ছেলে। এ ছাড়া উদ্ধার হওয়া তিন শিক্ষার্থী হলেন—একই এলাকার আবুল কালামের ছেলে মাফিজ ইকবাল (১৯), গোলাম সরোয়ারের ছেলে সোয়েব আহম্মেদ (১৮) ও সোলায়মান আলীর ছেলে অওফি হাসান (১৮)।

স্থানীয় লোকজন জানান, মিনি কক্সবাজারখ্যাত যমুনা নদীর বানিয়াজান স্পার বাধ এলাকায় ছুটির দিনে ভ্রমণপিপাসুরা এখানে বেড়াতে আসেন। তারই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেলে ওই চার বন্ধু ওই এলাকায় প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। এরপর যমুনা নদীতে নেমে মোবাইল ফোনে সেলফি তোলার প্রতিযোগিতা করতে থাকেন তারা। এক পর্যায়ে অসাবধানতাবশত যমুনা নদীতে পড়ে ডুবে যান চার বন্ধু। এ সময় সেখানকার অন্য ভ্রমণকারীরা স্থানীয় লোকদের সহযোগিতায় নৌকার সাহায্যে তিনজনকে উদ্ধার করলেও একজনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

ধুনট ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার হামিদুল হক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, যমুনা নদীর পানিতে প্রবল স্রোতের কারণে নিখোঁজ জুনায়েদ রহমান ভাটির দিকে ভেসে যেতে পারেন। তাকে উদ্ধারের জন্য রাজশাহীর ডুবুরি দলের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে। রাজশাহী থেকে ডুগরি দল ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছে।