০৩:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বৃষ্টিতে কাদা, চলাচলে দুর্ভোগ — নিজ উদ্যোগে রাস্তা সংস্কারে এলাকাবাসী

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার ১নং ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের কাদিবাড়ী ও জিধিরপুর মধ্যপাড়া এলাকার সংযোগ সড়কটি বৃষ্টির পানিতে দীর্ঘদিন ধরে কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সড়কটির বেহাল দশার কারণে শিশু থেকে বৃদ্ধ — সবাইকে পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও রোগীবাহী যানবাহনের যাতায়াত একপ্রকার অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে একাধিকবার বিষয়টি জানানো হলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। ফলে ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকার তরুণ ও সচেতন জনগণ।
সামাজিক সংগঠন ‘বন্ধন যুব সংঘ’-এর নেতৃত্বে এবং এলাকাবাসীর সহযোগিতায় সম্প্রতি স্বেচ্ছাশ্রম ও ব্যক্তিগত অর্থায়নে সড়কটিতে ইটের রাবিশ ফেলে চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়। এতে স্থানীয় মানুষের যাতায়াত কিছুটা স্বস্তিদায়ক হলেও দীর্ঘমেয়াদি সমাধান এখনও অনিশ্চিত।
স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ সফিজুল ইসলাম বলেন, “প্রতিনিয়ত জনপ্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে। কিন্তু তারা এসে দেখে গেছে, কাজের বেলায় কেউ এগিয়ে আসে না। বাধ্য হয়েই নিজেরা রাস্তা ঠিক করেছি।”
স্থানীয়রা জানান, সরকারের কাছে একটাই দাবি — যেন দ্রুত স্থায়ীভাবে সড়কটি পাকা করা হয়।
এটা এখন আর বিলাসিতা নয়, এলাকাবাসীর ন্যায্য অধিকার।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ব্রাহ্মণপাড়ার জন্য একটি ফায়ার সার্ভিসের ব্যবস্থা করব ব্যারিষ্টার আবদুল্লাহ আল মামুন

বৃষ্টিতে কাদা, চলাচলে দুর্ভোগ — নিজ উদ্যোগে রাস্তা সংস্কারে এলাকাবাসী

পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:১৪:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার ১নং ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের কাদিবাড়ী ও জিধিরপুর মধ্যপাড়া এলাকার সংযোগ সড়কটি বৃষ্টির পানিতে দীর্ঘদিন ধরে কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সড়কটির বেহাল দশার কারণে শিশু থেকে বৃদ্ধ — সবাইকে পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও রোগীবাহী যানবাহনের যাতায়াত একপ্রকার অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছে একাধিকবার বিষয়টি জানানো হলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। ফলে ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকার তরুণ ও সচেতন জনগণ।
সামাজিক সংগঠন ‘বন্ধন যুব সংঘ’-এর নেতৃত্বে এবং এলাকাবাসীর সহযোগিতায় সম্প্রতি স্বেচ্ছাশ্রম ও ব্যক্তিগত অর্থায়নে সড়কটিতে ইটের রাবিশ ফেলে চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়। এতে স্থানীয় মানুষের যাতায়াত কিছুটা স্বস্তিদায়ক হলেও দীর্ঘমেয়াদি সমাধান এখনও অনিশ্চিত।
স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ সফিজুল ইসলাম বলেন, “প্রতিনিয়ত জনপ্রতিনিধিদের জানানো হয়েছে। কিন্তু তারা এসে দেখে গেছে, কাজের বেলায় কেউ এগিয়ে আসে না। বাধ্য হয়েই নিজেরা রাস্তা ঠিক করেছি।”
স্থানীয়রা জানান, সরকারের কাছে একটাই দাবি — যেন দ্রুত স্থায়ীভাবে সড়কটি পাকা করা হয়।
এটা এখন আর বিলাসিতা নয়, এলাকাবাসীর ন্যায্য অধিকার।