
বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় ফুল শাপলা কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতীক হওয়া উচিত হবে কী না, তার সিদ্ধান্ত দেবে নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত পছ্ন্দ না হলে আদালতে যেতে পারেন যে কেউ, বিএনপি এখানে কোনো পার্ট নয়।এনসিপি ও নাগরিক ঐক্যের চাহিদা মোতাবেক নির্বাচন কমিশন কাউকেই শাপলা না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এখানে বিএনপির কোন মথাব্যথা নাই , ভূমিকাও নাই, এই বিতর্কে নির্বাচনী প্রতীক ধানের শীষ টেনে আনা দূরভিসন্ধি মূলক। আওয়ামী লীগ এর মতো পায়ে পারা দিয়ে ঝগড়া লাগানোর মতো মনোবৃত্তির পরিচয়, জাতীয় প্রতীক বা ফুল বা অন্য কোন জাতীয় ফল বা খাদ্যের সাথে বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক ধানের শীষের সামঞ্জস্য আছে কী না। তিনি আরও বলেন, অহেতুক বিএনপির সাথে ঝগড়া লাগানোর তালে আছে এরা, নাহলে গত কয়েক দিনে তারা তাদের বক্তৃতায় অপ্রাসঙ্গিকভাবে বিএনপিকে টেনে এনে বস্তির ঝগড়াটে মহিলাদের মতো ঝগড়া বিবাদ বাজাতে চাইছে কেনো, গণঅভ্যুত্থানে চরম ফ্যাসিস্ট হাসিনার দিল্লী পালায়নের সাথে হাসিনার ফ্যসিবাদী আচরণে তারেক রহমানের লন্ডনে নির্বাসনে থাকতে বাধ্য হওয়াকে এক কাতারে ফেলে জনগণের সমর্থন নেই বলে উল্লেখ করা মূর্খতার এবং একই সাথে ধৃষ্টতারও শামিল।
রাজনৈতক শিস্টাচার বহির্ভুত, এরা নাকি আবার নয়া বন্দোবস্ত আনতে চায়, কী সেলুকাস, জনগনের সমর্থন তারেক রহমানের বা জিয়া পরিবারের আছে কী নাই, তা প্রমাণের জন্য নির্বাচনই তো বড় উপায়, তাই আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের পথে অহেতুক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করে তারেক রহমান নয়, জিয়া পরিবারের গৃহ পরিচারিকা ফাতেমার সাথে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দেখুন, জনগণ কার সাথে আছে।