১০:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শোক সংবাদ ! ডাক্তার গোপাল চন্দ্র মন্ডল এর শেষকৃত্য অনুষ্ঠান সম্পন্ন

  • রবিউল আলম
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৭:০৪:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
  • 174
 মানিকগঞ্জের দৌলতপুর সদর গ্রামের দৌলতপুর পি এস উচ্চ বিদ্যালয় এর সাবেক প্রধান শিক্ষক, বাবু বৃন্দাবন মন্ডলের মেঝ ছেলে ডাক্তার গোপাল চন্দ্র মন্ডল আজ ৯ ই জুলাই,  সকাল ৯ঃ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ স্পেশালাইজ হাসপাতাল- ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাহার বয়স হয়েছিল  ৭০ বছর।
তিনি ব্যক্তিগতভাবে  সদা মিষ্টিভাষী, হাস্যোজ্জ্বল প্রকৃতির  লোক ছিলেন।  তিনি গ্রাম্য চিকিৎসক হলেও খুবই সাধারণ মানুষের আস্থা  অর্জন করতে পেরেছিলেন।
তার শেষ বিদায়ের শবদাহ/শেষকৃত্য অনুষ্ঠানটি বিকাল ৬ ঘটিকায় অনুষ্ঠিত হয়,  দৌলতপুর কালীবাড়ি শ্মশান ঘাটে। তার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে উস্তাদ রবিদাস  কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন – বলেন তার মত মানুষই হয় না, সব সময় আমাদের খোঁজ খবর রাখতেন, কুশলাদী বিনিময় করতেন, তার ডাক্তারী  হাতের জস্  খুব ভালো ছিল, অল্প চিকিৎসা পত্রে রোগ ভালো হয়ে যেত, তার আত্মার  শান্তি কামনা করেন। তার বাড়িতে ও শ্মশান ঘাটেও শুভাকাঙ্ক্ষীদের আফসোস বিলাপ করতে দেখা যায়।
তিনি এই ধরনীর মায়ার সংসারে  স্ত্রী,২ পুত্র, ২ কন্যা সন্তান ও হাজার হাজার   ভক্ত শুভাকাঙ্খী  রেখে যান।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাতের আমন্ত্রণ পেল জুলাই আন্দোলনে নিহত বিপ্লব হাসানের পরিবার

শোক সংবাদ ! ডাক্তার গোপাল চন্দ্র মন্ডল এর শেষকৃত্য অনুষ্ঠান সম্পন্ন

পোস্ট হয়েছেঃ ০৭:০৪:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
 মানিকগঞ্জের দৌলতপুর সদর গ্রামের দৌলতপুর পি এস উচ্চ বিদ্যালয় এর সাবেক প্রধান শিক্ষক, বাবু বৃন্দাবন মন্ডলের মেঝ ছেলে ডাক্তার গোপাল চন্দ্র মন্ডল আজ ৯ ই জুলাই,  সকাল ৯ঃ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ স্পেশালাইজ হাসপাতাল- ঢাকায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাহার বয়স হয়েছিল  ৭০ বছর।
তিনি ব্যক্তিগতভাবে  সদা মিষ্টিভাষী, হাস্যোজ্জ্বল প্রকৃতির  লোক ছিলেন।  তিনি গ্রাম্য চিকিৎসক হলেও খুবই সাধারণ মানুষের আস্থা  অর্জন করতে পেরেছিলেন।
তার শেষ বিদায়ের শবদাহ/শেষকৃত্য অনুষ্ঠানটি বিকাল ৬ ঘটিকায় অনুষ্ঠিত হয়,  দৌলতপুর কালীবাড়ি শ্মশান ঘাটে। তার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে উস্তাদ রবিদাস  কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন – বলেন তার মত মানুষই হয় না, সব সময় আমাদের খোঁজ খবর রাখতেন, কুশলাদী বিনিময় করতেন, তার ডাক্তারী  হাতের জস্  খুব ভালো ছিল, অল্প চিকিৎসা পত্রে রোগ ভালো হয়ে যেত, তার আত্মার  শান্তি কামনা করেন। তার বাড়িতে ও শ্মশান ঘাটেও শুভাকাঙ্ক্ষীদের আফসোস বিলাপ করতে দেখা যায়।
তিনি এই ধরনীর মায়ার সংসারে  স্ত্রী,২ পুত্র, ২ কন্যা সন্তান ও হাজার হাজার   ভক্ত শুভাকাঙ্খী  রেখে যান।