
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্তে বাগেরহাটে একটি সংসদীয় আসন কমানোর প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জেলার রাজনৈতিক দলগুলো ও সর্বস্তরের জনগণ। সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে বৃহস্পতিবার ৩১ জুলাই ২০২৫ দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে সর্বদলীয় ঐক্য পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আসন কমানোর প্রস্তাব বাতিল না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার এটিএম আকারাম হোসেন তালিম। সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা রেজাউল করিম।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-কৃষিবিষয়ক সম্পাদক শামীমুর রহমান, জেলা বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক এম এ এইচ সালাম, সদস্য সচিব মোজাফফর রহমান আলম, জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট শেখ আব্দুল ওয়াদুদ, জেলা সেক্রেটারি শেখ মো. ইউনুসসহ ইসলামী আন্দোলন, খেলাফতে মজলিস, জাসদ ও অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে:
আগামী শনিবার ও রবিবার (২ ও ৩ আগস্ট) বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়কের দশানী ট্রাফিক মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ।
রবিবার জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হবে।
বক্তারা জানান, বাগেরহাট জেলা দীর্ঘদিন ধরে চারটি সংসদীয় আসনের প্রতিনিধিত্ব করে আসছে। তবে নতুন খসড়া অনুযায়ী একটি আসন বাদ দিয়ে তিনটি করা হচ্ছে, যা জনগণের মতামত উপেক্ষা করে করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন।
বিএনপি নেতা শামীমুর রহমান বলেন, “১৯৭০ সাল থেকে বাগেরহাটে চারটি আসন রয়েছে। এটি একটি ঐতিহাসিক ও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ জেলা। এখানে রয়েছে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর মাজার, সুন্দরবন, মোংলা বন্দরসহ নানা অর্থনৈতিক কাঠামো। এই আসন কমানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী ও অগণতান্ত্রিক।”
নেতারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “দাবি না মানা হলে বাগেরহাটকে অচল করে দেওয়ার মতো বৃহত্তর কর্মসূচি নেওয়া হবে।”
প্রতিবাদে অংশ নেওয়া সকল রাজনৈতিক দলের নেতারা একমত পোষণ করেন যে, আসন পুনর্বহাল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আসন কমানোর প্রস্তাব বাতিল না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার এটিএম আকারাম হোসেন তালিম। সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা রেজাউল করিম।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-কৃষিবিষয়ক সম্পাদক শামীমুর রহমান, জেলা বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক এম এ এইচ সালাম, সদস্য সচিব মোজাফফর রহমান আলম, জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট শেখ আব্দুল ওয়াদুদ, জেলা সেক্রেটারি শেখ মো. ইউনুসসহ ইসলামী আন্দোলন, খেলাফতে মজলিস, জাসদ ও অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে:
আগামী শনিবার ও রবিবার (২ ও ৩ আগস্ট) বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়কের দশানী ট্রাফিক মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ।
রবিবার জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হবে।
বক্তারা জানান, বাগেরহাট জেলা দীর্ঘদিন ধরে চারটি সংসদীয় আসনের প্রতিনিধিত্ব করে আসছে। তবে নতুন খসড়া অনুযায়ী একটি আসন বাদ দিয়ে তিনটি করা হচ্ছে, যা জনগণের মতামত উপেক্ষা করে করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন।
বিএনপি নেতা শামীমুর রহমান বলেন, “১৯৭০ সাল থেকে বাগেরহাটে চারটি আসন রয়েছে। এটি একটি ঐতিহাসিক ও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ জেলা। এখানে রয়েছে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর মাজার, সুন্দরবন, মোংলা বন্দরসহ নানা অর্থনৈতিক কাঠামো। এই আসন কমানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী ও অগণতান্ত্রিক।”
নেতারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “দাবি না মানা হলে বাগেরহাটকে অচল করে দেওয়ার মতো বৃহত্তর কর্মসূচি নেওয়া হবে।”
প্রতিবাদে অংশ নেওয়া সকল রাজনৈতিক দলের নেতারা একমত পোষণ করেন যে, আসন পুনর্বহাল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।